১৬ই ডিসেম্বর কী? এই প্রশ্নটা শুনলে তুমি হয়তো চট করে উত্তর দিয়ে দেবে যে ১৬ই ডিসেম্বর হলো আমাদের বিজয় দিবস। তবে তোমার কি মনে হয় সবার উত্তর একটাই হবে? যদি ভেবে থাকো একই তো হবার কথা, তবে কিন্তু তুমি ভুল। কারণ মুক্তিযুদ্ধ যেমন একেকজনের কাছে একেকরকম, তেমনি বিজয়ের দিনটাও একেকজনকে একেকভাবে ছুঁয়ে গেছে। আমরা এই ব্লগে চেষ্টা করবো এমন কিছু উত্তর শোনার যা দিয়ে দিয়ে আমরা বিজয়কে বুঝতে পারবো তাদের চোখে। এবং মুক্তযুদ্ধকালীন সময়ে আমাদের মত কিশোর-কিশোরী দুজন মুক্তিযোদ্ধার বিজয়ের পেছনের কাহিনী শুনবো। তবে চলো শুরু করা যাক।
প্রথমেই আমি কয়েকজনের গল্প তোমাদের বলতে চাই। এই গল্পগুলো হয়তো অনেক বিখ্যাত না। বা এই গল্পগুলো দিয়ে হয়তো কোন বই কিংবা সিনেমা বানানো হয়নি। তবে এই গল্পগুলোও বিজয়ের পেছনের। হয়তো এই গল্পের মাধ্যমে তুমি তাদের চোখে ১৬ই ডিসেম্বর কিংবা বিজয় দিবস কেমন তা বুঝতে পারবে।
একজন কিশোর। সবে কলেজে উঠেছে মাত্র। অনেকে অনেক নামে তাকে চিনলেও ভালো নাম শাহজামান। পড়ছে গভর্নমেন্ট জিন্নাহ কলেজে (বর্তমান তিতুমীর কলেজ)। বাসা থেকে বের হতে দেয় না বলে সে ইকবাল হলে এসে আস্তানা গাড়লো। শাহজামানের পরিকল্পনা ছিলো দেশে যদি যুদ্ধ শুরু হয় তবে একদম প্রথমেই অংশ নেবে সে। কারণ? কারণ একটাই, প্রতিশোধ। চোখের সামনে একের পর এক অন্যায় আর নির্যাতন দেখেও কিছু করতে পারছিলো না সে। ইকবাল হলে থাকায় ৭ই মার্চ পল্টনের রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ভাষণের সময় উপস্থিত হতে তার বেগ পেতে হয়নি।
স্বশরীরে বজ্রকণ্ঠে আবারো পাক হানাদারদের নির্যাতনের কথা শুনল শাহজামান। যখন সেই হুংকার শুনল ‘আর যদি একটি গুলি চলে, আর যদি আমার লোকদের হত্যা করা হয়…’। কিশোর বয়সী সেই শাহজামানের মাথায় রক্ত উঠে গেলো। তরুণ মন আর ১৮ বছর বয়স শাহজামানকে ডাকছে প্রতিবাদের জন্য, তা খুব ভালোই টের পাচ্ছিলো সে। সুকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত সেই কবিতা ‘এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে” যেন জীবন্ত হয়ে উঠলো।
তার একজন সহপাঠী, যে কিনা যুদ্ধে যাবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিলো, তার বাড়িতে গেলো ছেলেটি। কিন্তু যুদ্ধের কথা শুনতেই সিংহ মনোভাবের বন্ধু হঠাৎই বেড়াল হয়ে গেলো। শাহজামান রাগ করে সেখান থেকে বেরিয়ে বাড়ি এসে বললো, আমি যুদ্ধে যাবো। এরকম নির্যাতন আমার বসে বসে দেখা সম্ভব না। সেই কিশোর বীরের বেশে ঘর থেকে বেরোলেন নির্যাতনের প্রতিবাদ জানানোর জন্য।
শাহজামান ট্রেনিং-এর জন্য গেলেন। দুই দিন অভুক্ত থাকার পর ট্রেনিং ক্যাম্পে গিয়ে আক্ষরিক অর্থেই এক থালা ডাল-ভাত পেটে চালান করে দিয়ে তিনি যেন অমৃত স্বাদ পেলেন। সেই সাথে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো প্রতিবাদের আগুন।
বয়স কম হওয়ায় তাকে বড় অপারেশনে দেয়ার জন্য দ্বিধাবোধ করা হচ্ছিলো। কিন্তু তিনি কিশোর হলে কী হবে! তিনি ছিলেন অনবদ্য। সুকান্তের সেই ক’টা লাইন।
“আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ
র্স্পধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি,
আঠারো বছর বয়সেই অহরহ
বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি”
শাহজামান নিজে একটি অপারেশনেই মাটির তলায় মাইন পুঁতে পাকিস্তানি পাঁচটি আর্মি ভ্যান ও বাস উড়িয়ে দেন। সম্মুখ যুদ্ধে নির্ভিকভাবে করেছেন সফল সব আক্রমন। অংশ নেন একাধিক অপারেশনে। ছোটবেলায় শিকারী বাবার কাছে শেখা শটগান চালানোটা যুদ্ধক্ষেত্রে হয়ে উঠলো ঐশ্বরিক বিদ্যা। বিস্ফোরণ দ্রব্যাদি সম্পর্কেও ছিলো সম্যক ধারণা। যুদ্ধে গিয়েছিলেন বীরের বেশে। ফিরেছেন একই ভাবে।
ডিসেম্বর শুরু। একে একে খবর আসছে বিভিন্ন জায়গা থেকে হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হচ্ছে সব জায়গা। ঢাকায় তখনও সন্দেহের অবকাশ। হঠাৎই ১৫ তারিখ শোনা গেলো মিত্র বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করবে পাকিস্তানীরা। কলেজে পড়ুয়া কিশোর শাহজামান মজুমদারের ঠোটে বীরের হাসি। তিনি আসলে বীরই বটে। এখনও তিনি ঢাকায় বীরের বেশে ঘুরে বেড়ান। তার সম্পর্কে আরো জানতে পারো এই ওয়েবসাইট থেকে। বুঝতেই পারছো যুদ্ধের চার দশক পেরিয়ে গেলেও তিনি এখনো কিং অব ঢাকা!
শাহজামান মজুমদার। বীর প্রতীক উপাধীতে ভূষিত হওয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা। তাঁঁর কাছে ১৬ই ডিসেম্বর মানে প্রতিশোধ নেয়ার স্বাদ বারবার ফিরে পাওয়া।
এবার চলো আরেক টিনএজারের যুদ্ধে যাওয়ার গল্প শুনি। বয়স তার উনিশ তখন। সালটা ছিলো একাত্তর। জন্ম চট্টগ্রামে হলেও আট বছর বয়সেই ঢাকা চলে আসে পরিবারসহ। থাকা হতো রাজধানীর আজিমপুরে। এখনকার লালবাগ ও আজিমপুরের শেষ মাথায় ওয়েস্টার্ন হাইস্কুলে পড়েছেন মাধ্যমিক। উচ্চ মাধ্যমিকের জন্য পরে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা কলেজে। তবে ঠিক তখনই বেজে উঠলো স্বাধীনতা যুদ্ধের দামামা। ক্লাসের সুবোধ বালক দিলু কখনোই ছিলো না। অনবদ্য কিশোর দিলুর মনে শুধু আনচান। এরমধ্যে যদি যুদ্ধের ডাক পড়ে তবে কি আর তাকে ঘরে বেঁধে রাখা যাবে?
আরো পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: স্বাধীন বাংলার রূপকল্প
যখন বয়স আরো কম তখনও যেতেন নিয়মিত মিছিলে। ১৯৬৯ সনের ১১ দফা দাবী আন্দোলনের যেই মিছিলে আসাদ শহীদ হন, সেখানে স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন দিলু। বয়স তখন মাত্র ষোলো। ভালো নাম মজিবুর রহমান হলেও সবাই ডাকে দিলু। কলেজে উঠতেই প্রায় প্রতিদিনই মারামারি করার অভিযোগ আসতো বাসায়। বাবা একসময় বিরক্ত হয়েই বলে ফেললেন, মারমারি করে কান্ড ঘটাও। কত ছেলেই তো যুদ্ধে যায়, তবে বিদ্যাটা সেখানে না হয় কাজে লাগাও। এই ছোট্ট কথাকেই সিরিয়াস ভেবে সাত বন্ধুর এক জোট করে রওনা হয় মজিবুর রহমান দিলু। বাচ্চাদের এই দলের গন্তব্য জানা নেই। তবে উদ্দেশ্য দেশ স্বাধীনে অংশ নেয়া।
কবিগুরু বলেছেন, ‘সহজ কথাও যায় না বলা সহজে’। যেখানে সহজ কথাই সহজে বলাই যায় না সেখানে কাজে কতটা কঠিন তা তো নিখাদ কল্পনাই করা যায়। এখানেও তাই ঘটলো। ঝোঁকের মাথায় যুদ্ধ যাত্রায় প্রথমেই ধাক্কা খেলো বড়সড় ভাবে। ট্রেনিং ক্যাম্পে যাবার জন্য টানা এক সপ্তাহ হাঁটতে হলো তাদের। তার উপর দিতে হবে সীমান্ত পাড়ি। চেনা নেই পথ। দলের কয়েকজন অসুস্থও হয়ে পড়লো। তাও এই দুর্বল দল নিয়েই দিলু গিয়ে পৌঁছুলেন কোলকাতায়। সেখান থেকে মেলাঘর পাড়ি দিয়ে দুই নম্বর সেক্টরের খালেদ মোশাররফের দলে যোগদান করলো।
১৯৭১ সনের জুলাইয়ের দিকে ট্রেনিং শেষ করে সাভারে অস্ত্র লুকিয়ে বাড়িতে ফেরে দিলু। কিন্তু এ কী! বাড়িতে কেউ নেই। নেই কোন ঠিকানা। এ অবস্থায় প্রায় দিকভ্রান্ত হয়ে ঘুরতে থাকে বাউন্ডুলে দিলু। এজন ওজন মারফত পেয়ে যায় নতুন ঠিকানা। সারাক্ষণ মারামারি আর দুষ্টুমিতে লেগে থাকা কিশোরটি মাকে জড়িয়ে কাঁদলো অনেকক্ষণ। কান্না শেষে মাকে বললো, আমার মত দুষ্টু দিলু একজন না থাকলে কিছুই হবে না। বিদায়!
এই দুষ্টু ছেলেটিই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে ১৬ই ডিসেম্বরের দুপুর পর্যন্ত। ১৬ তারিখ ভোরে তিনি জানতে পারেন আজ নাকি পাকিস্তানীরা আত্মসমর্পন করবেন। তাই বেশ খুশি মনেই বেরিয়ে যান। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে এক কমান্ডারের সন্ধান পান। তাকে একাই আত্মসমপর্ণ করাতে বাধ্য করেন এই কিশোর বয়সী দিলু। বিজয়ের আনন্দ করার জন্য অনেকে মিলে একটি জিপে উঠে পড়েন। নীলক্ষেত হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়ে যখন শাহবাগের দিকে এগুচ্ছিলো জীপ, ঠিক সেই মুহুর্তেই আর্মি কন্ট্রোলরুম থেকে বৃষ্টির মত গুলি বর্ষণ শুরু হয়। বর্তমানে যেটা শাহবাগের পুলিশ কন্ট্রোল রুম।
সেকেন্ডের মাঝেই জিপ ফাঁকা হয়ে যায়। স্টেনগান হাতে দিলু একা হতভম্ব হয়ে বসে আছেন। তবে কি বিজয়ের খবর মিথ্যে? ৭১ সাল পুরোটা যুদ্ধে বিসর্জন দেয়া দিলুর মনে বিজয়ের হাতছানি দিচ্ছিলো ঠিকই। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন, তার সময় শেষ। হয়তো আজ দিনটা বেঁচে থাকলে দেশের স্বাধীনতা দেখে যেতে পারতেন তিনি। আর্মিদের হাতে মেশিনগান। গোটা বিশেক তো হবেই। আর একা দিলুর হাতে মামুলি স্টেনগান। পেছনে ফেরার পথ নেই। চোখ বুজে সৃষ্টিকর্তার নাম নিয়ে বর্তমানে জাতীয় জাদুঘরের ওখান থেকে দিলেন দৌড়। পুরো ফাঁকা রাস্তায় একা দৌড়ে গেলেন পিজি হাসপাতালে। প্রতি মুহুর্তে মনে হচ্ছিলো একটা না; বরং হাজারো বুলেটে ঝাঁঝড়া হয়ে যাবেন তিনি।
কিন্তু তিনি বেঁচে ফিরেছেন। আজকের জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব সেই টগবগে কিশোর মজিবুর রহমান দিলু। ১৬ই ডিসেম্বর মানে যার কাছে একইভাবে এক ভয়াল স্মৃতি এবং বেঁচে থেকে বিজয় দেখার উদ্দীপনা।
সুতরাং আমরা দু’জন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেই বুঝলাম ১৬ই ডিসেম্বর মানে হয়তো সবার কাছে এক নয়। কারো কাছে সেটা আনন্দের বিজয় আবার কাছে কষ্টের। তবে সবার কাছেই বীরত্বের এক বিজয়। মাথা তুলে দেখানোর দিবস।
ডিসেম্বর মাস মানেই বছর শেষ। বছর শেষ মানে পরীক্ষাও শেষ। আর পরীক্ষা শেষ মানেই ছুটি! এই ছুটির ফাঁকে তোমরা যেসব বই পড়বে আর সিনেমা দেখে নেবার কথা ভাবছো তার তালিকায় যুক্ত করতে পারো মুক্তিযুদ্ধের বেশ কিছু তথ্যনির্ভর বই ও চলচিত্র। যদিও অনেক অনেক ভালো বই ও সিনেমা রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে। তবে তোমাদেরকে হাতেগোনা দু’টো সিনেমার কথাই বলছি। এর পাশাপাশি অন্যসব দেখে ফেললেও মন্দ হবে না।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সিনেমা মানেই একঘেয়েমি ঘটনা নয় তার প্রমান রয়েছে বেশ কিছু সিনেমায়। তবে অনেকে সেগুলো দেখেছো আবার অনেকের চোখে হয়তো পড়েনি। তার মধ্যে বেশ অন্যরকম দু’টো সিনেমার কথা বলি সংক্ষেপে।
মেঘমল্লার
তোমরা যারা কলেজে পড়ছো তারা হয়তো ইতিমধ্যেই তোমাদের বাংলা বইতে ‘রেইনকোট’ গল্পটি পড়ে ফেলেছো। গল্পটির কলেবর ছোট হলেও এর গভীরতা পাঠকের মন ছুঁয়ে যায় সহজেই।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের রচনা করা ছোটগল্প ‘রেইনকোট’ অবলম্বনেই মূলত তৈরি হয়েছে ‘মেঘমল্লার’ সিনেমাটি। বাংলাদেশ সরকারের জারীত চলচ্চিত্র অনুদানের সহায়তায় নির্মিত ছবিটি মুক্তি পায় ২০১৪ সালে। ঘটনায় দেখা যায়, মূল চরিত্র নুরুল হুদা মফস্বল একটি শহরের সরকারী কলেজের শিক্ষক। তাঁর শ্যালক কাউকে না জানিয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করলে বিপাকে পড়ে যান তিনি নিজে। জীবন সংকট অবস্থা। এদিকে একদিন বৃষ্টিমুখর এক সময়ে তার বাড়িতে থাকা রেইনকোটটি ভাইকে পড়িয়ে দেন নুরুল হুদার স্ত্রী আসমা। সেই দিনই তিনি পাক-হানাদার বাহিনীর হাতে পড়ে যান। এবং তারপর?
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
Microsoft Office 3 in 1 Bundle
হাঙর নদী গ্রেনেড
বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের লেখা একটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসের নাম হলো ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’। উপন্যাস হিসেবে বের হলেও এটি একটি বেদনাদায়ক সত্য গল্পের উপর রচিত উপন্যাস। একজন মায়ের দৃঢ়তা ও সাহসিকতার দৃশ্য ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে।
সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন প্রয়াত পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম। মূলত লেখিকা সেলিনা হোসেন নিজের চোখে দেখা এক মায়ের গল্পই উপন্যাসে রূপ দিয়েছেন। এখানে এমন এক গল্প রয়েছে যাতে মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া এক শিশুর মুখে কখনোই মা ডাকটি শুনেনি মমতাময়ী মা। কারণ তার পুত্র রইস ছিলো জন্ম থেকেই বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী। যুদ্ধ শুরু হলে তার বড় ছেলে সলীন যুদ্ধে যোগ দেয় আর বাড়ি দেখভালের জন্য থেকে যান কলীম। এদিকে মুক্তিযোদ্ধা সলীমকে না পেয়ে কলীমকে নির্যাতন করে হত্যা করে মায়ের চোখের সামনেই। এদিকে মা প্রতিবন্ধী রইস নিয়ে জীবনের এক কঠিন সমীকরণের মুখে পড়ে যায় মা। সিনেমাটি দর্শকের মন খুব গভীরভাবে স্পর্শ করতে সক্ষম হয়েছে। চাইলে তুমি পুরো চলচিত্রটি দেখে নিতে পারো ইউটিউবেই।
বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণ: আত্মসমর্পণের দলিল
তথ্যসুত্র:
উইকিপিডিয়া
কালের কণ্ঠ
মুক্তিযুদ্ধভিত্ত্বিক গ্রন্থাবলী
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Freelancing by Joyeta Banerjee
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Microsoft Office 3 in 1 Bundle
- Microsoft Word Course by Sadman Sadik
- Microsoft Excel Premium Course
- Microsoft PowerPoint Course by Sadman Sadik
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে ভিজিট করুন: www.10minuteschool.com
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন