জেনে নাও ইউটিউব থেকে আয়ের আদ্যোপান্ত

January 6, 2019 ...

ইউটিউব হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট। বর্তমানে ইউটিউব শব্দটার সাথে পরিচিত নন এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। পড়াশোনা থেকে শুরু করে দৈনন্দিন প্রায় সকল প্রকার কাজে ইউটিউব এর ব্যবহার অতুলনীয়।

ধরো, কাল তোমার এক্সাম। পড়তে ভালো লাগছে না? ইউটিউব অন করে দেখে ফেলতে পারো সেই বিষয় সম্পর্কিত টিউটোরিয়ালগুলো

অথবা স্কুলের কোনো সাংস্কৃতিক  অনুষ্ঠান। টিচাররা বলে দিয়েছেন, শাড়ি পরা বাধ্যতামূলক। কিন্তু শাড়ি কিভাবে পরতে হয়? চিন্তা নেই! আছে ইউটিউব।

রোজকার এরকম আরো অসংখ্য ছোটবড় প্রয়োজনে আলাদীনের দৈত্যের মতোন আমাদের পাশে থেকে সাহায্য করে যাচ্ছে ইউটিউব।

সফল ইউটিউবার দেখতে চাইলে আজকাল আর বহিঃবিশ্বে তাকাতে হয়না। আমাদের দেশেই আছেন কয়েকজন বাঘা বাঘা ইউটিউবার যারা তোমার আমার মতোই বাংলা ভাষায় কথা বলেন, গান করেন কিংবা বাংলায় মেতে উঠেন উল্লাসে।

সফল ইউটিউবারের উদাহরণ টানতে গেলে প্রথমেই আসেন আয়মান সাদিক। তিনি একজন বাংলাদেশি ব্যক্তিত্ব, বক্তা, এবং অনলাইন শিক্ষক। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে তাঁর হাত ধরে উঠে আসে “১০ মিনিট স্কুল” নামক একটি অনলাইন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।  এটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা অনলাইনে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য এবং সহযোগীতা বিনামূল্যে দিয়ে থাকে।

ঘরে বসে Freelancing

কোর্সটি করে যা শিখবেন:

  • একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত গাইডলাইন।
  • আন্তজার্তিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস (যেমন: Upwork, Fiverr) এ নিজের প্রোফাইল তৈরি এবং কাজ পাবার উপায়।
  •  

    তারপর আছেন সালমান মুক্তাদির। SalmoN The BrownFish নামক একটি চ্যানেলের মাধ্যমে হাস্যরসাত্মক ভিডিও আপ্লোড করে যিনি মানুষকে প্রতিনিয়ত  বিনোদন দিয়ে যাচ্ছেন।

    এছাড়াও সোলায়মান সুখন, রাবা খান, শামীম হাসান সরকার,  আসিফ বিন আজাদ,  রিদি শেখসহ অনেক নামকরা ইউটিউবার তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ইউটিউব জগৎ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    আচ্ছা কখনও কি মাথায় আসেনি ইউটিউবে যারা ভিডিও আপ্লোড করে তাদের লাভটা কোথায়? হ্যাঁ! লাভ অবশ্যই আছে। ইংরেজিতে একটি বিখ্যাত প্রবাদ আছে “If you’re good at something, never do it for free”. সুতরাং তোমরা বুঝতেই পারছো যে  কেউ ফ্রিতে ইউটিউবে ভিডিও আপ্লোড করেন না। অবশ্যই এর পেছনে মুনাফার ব্যাপারস্যাপার রয়েছে। ২০১৮ সালের জরিপ অনুযায়ী, শুধুমাত্র ইউটিউবে খেলনার রিভিউ দেখিয়ে ২২ মিলিয়ন ইউএস ডলারের মালিক হয়েছে রায়ান নামের এক শিশু, যার বয়স মাত্র ৭ বছর!  দ্বিতীয় স্থানে আছেন জেক পল নামের এক তরুণ যার আয় ২১.৫ মিলিয়ন।

    তোমাদের কারো কি এমন  মনে হয়েছে যে আমিও হতে চাই একজন ইউটিউবার? অথবা ইউটিউব থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়?

    নিশ্চয়ই এসেছে!

    কিন্তু ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়টা হয়তো জানা নেই। শুনতে জটিল মনে হলেও বিষয়টা কিন্তু ততোটা জটিল নয়। আজ আমরা শিখবো কিভাবে খুব সহজে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।

    ১. জানতে হবে ইউটিউব :

    প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠান কিছু নিজস্ব রুলস এন্ড রেগুলেশন মেনে চলে। ইউটিউব ও এর ব্যতিক্রম নয়। ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করতে হলে অবশ্যই ইউটিউবের নিয়ম-নীতি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। যেকোনো ধরনের বিতর্কিত ভিডিও যেমন ধর্মীয়, রাজনৈতিক কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে আঘাত হানবে এমন,অথবা আপত্তিকর ও অশ্লীল বিষয়বস্তু, গ্রন্থস্বত্ব ভঙ্গ করে ইত্যাদি ধরনের ভিডিও ইউটিউব গ্রহণ করবে না।  তাই ইউটিউবে চ্যানেল খোলার আগে ইউটিউব সম্পর্কে জানা এবং তাদের পলিসি  মেনে চলা একান্ত কাম্য।

    ২. ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম:

    প্রশ্ন থাকতে পারে “কী করে ইউটিউবে অ্যাকাউন্ট খুলবো?

    খুব সহজ! প্রথমে একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করো। নিজের সঠিক নাম, বয়স এবং ফোন নম্বর দিয়ে। এই অ্যাকাউন্ট দিয়ে ইউটিউবে লগইন করো। সেখানে ‘Create Channel’ পাবে। তার মাধ্যমে নিজের চ্যানেল তৈরি করো। এবার একটি ভালো প্রোফাইল পিকচার এবং কভার ফটো অ্যাড করো । এবং তোমার নিজের ক্যামেরায় তৈরি যে কোনো ফুটেজ আপলোড করো। ব্যস, ৫০ শতাংশ কাজ তৈরি হয়ে গেলো নিমেষেই।

    ৩. ক্ষেত্র নির্ধারণ :

    ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    এটি নির্ভর করছে  কোনো ব্যক্তির দক্ষতা,শখ অথবা আগ্রহের উপর। একজন মানুষ কী ধরনের ভিডিও বানাতে পছন্দ করেন বা ভবিষ্যতে এই ধরনের ভিডিও বানানোর ক্ষেত্রে তার নতুন নতুন আইডিয়ার অভাব হবে কিনা , এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে বিষয় নির্ধারণ করা উচিত।

    তুমি হয়তো  ভালো নাচ জানো অথচ এটি তোমার পরিবারের সদস্যগণ বাদে কেউ জানে না? দেরি না করে এক্ষুণি জানিয়ে দাও বিশ্বকে!


    আরও পড়ুন:

    ওয়ার্ডপ্রেস কী? ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন যেভাবে

    লোগো ডিজাইন কীভাবে করে? জেনে নিন ১০টি সেরা লোগো ডিজাইনিং টিপস


    আবার দেখা গেলো কেউ একজন রোজ সন্ধ্যায় তার ছোট ভাই বোন অথবা পাড়ার বাচ্চাকাচ্চাদের পড়ায় এবং তারা খুব মজা করে তার কাছে পড়তে আসে। সেখানে তাদের নানা ধরনের আলাপ আলোচনা, খুনসুটি আর মজা হয়। এই সুন্দর সুন্দর মুহূর্তগুলো সে তুলে ধরতে পারে ইউটিউব এর মাধ্যমে।

    বই পড়তে অথবা সিনেমা দেখতে ভালোবাসো? চমৎকার!  এগুলো নিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারো মজার মজার রিভিউ।

    খুব ভালো মেকআপ করতে জানো ? পাড়ায় কোনো অনুষ্ঠান হলেই সবাই দলবেঁধে সাজতে আসে তোমার কাছে? ব্যস হয়ে গেল! ঝটপট বানিয়ে ফেলতে পারো টিউটোরিয়াল ভিডিও। কিংবা দিতে পারো মেকআপ প্রোডাক্ট এর রিভিউ।

    তোমার একটা পোষা কুকুর বা বিড়াল আছে এবং তুমি তাকে খুব ভালোবাসো? দেখিয়ে দাও মানুষকে, কিভাবে প্রাণীদের ভালোবাসতে হয়।

    SEO Course for Beginners

    চাকরি ও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে SEO স্কিল এর মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে আয় করা যায়। ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়াতে এবং পেজ র‍্যাংক করাতে সার্চ ইঞ্জিন, ডোমেইন-হোস্টিং, কি-ওয়ার্ড রিসার্চ, On-Page SEO, Off-Page SEO ও বিভিন্ন SEO টুলসের প্র্যাক্টিকালি ব্যবহার শিখতে আজই এনরোল করুন আমাদের এই কোর্সটিতে!

     

    ৪. ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজেশন :

    ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন করতে হলে অবশ্যই তোমার চ্যানেলটিকে মনিটাইজেশন করতে হবে।

    মনিটাইজেশন শব্দটি এসেছে মনিটাইজ থেকে যার অর্থ কোনো সম্পদ বা ব্যবসায় থেকে আয় করা। ইউটিউব মনিটাইজেশন বলতে বোঝাচ্ছে আমরা যে পরিশ্রম ও মেধা খাটিয়ে ভিডিও আপ্লোড করে অর্থ উপার্জন করছি, সেটাকে। অর্থাৎ ইউটিউবে ভিডিওতে অ্যাড বসানো, এবং এর দ্বারা আয় করাকে বলা হচ্ছে ইউটিউব মনিটাইজেশন।

    পূর্বে ইউটিউব মনিটাইজেশন খুবই সহজ ছিলো। চ্যানেল খোলার পরই এটি করা যেতো। কিন্তু কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে গিয়ে ২০১৮ সাথে ইউটিউব কিছু নতুন নীতিমালা দেয়। মনিটাইজেশন করার পদ্ধতি :

    GIF Link: https://giphy.com/gifs/uktniT3WekDpocC5lE 

    Video link: https://drive.google.com/open?id=1L_0wg4yWXGycAZt5P29XIp_2NKArjxju 

    ৫:  আয়ের প্রধান প্রধান পদ্ধতি :

    এবার চট করে জেনে নিই কী কী উপায়ে আমরা ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবো।

    *গুগল ইউটিউব অ্যাডসেন্স:

    অ্যাডসেন্স চালু করতে প্রথমেই তোমাকে আবেদন করতে হবে অ্যাডসেন্সের জন্য। এক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে। তবে অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্যে ২০১৮ সালের নিয়ম অনুযায়ী চ্যানেলকে কিছু যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। যেমন: ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার ও ৪ হাজার ঘণ্টা ওয়াচ ভিউ এবং সেটা হতে হবে শেষ ১ বছরের ভিতরে। অথাৎ তোমার ইউটিউব চ্যানেলে ন্যূনতম ১ হাজার সাবস্ত্রাইবার থাকতে হবে এবং চ্যানেলের ওয়াচ ভিউ কমপক্ষে ৪ হাজার ঘণ্টা হতে হবে। তুমি যে জি-মেইল দিয়ে অ্যাডসেন্স এ এপ্লাই করবে সেই জি-মেইলে অবশ্যই তোমার বয়স ১৮ হতে হবে এবং তোমার চ্যানেলের চ্যানেল আইকন থাকতে হবে।

    * এফিলিয়েট মার্কেটিং:

    বর্তমানে অনলাইনে পণ্যসামগ্রী বিক্রয় করে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে।

    যেমন: Daraz, Pickaboo সহ আরো এমন অনেক সাইট আছে সেখানে গিয়ে তুমি রেজিস্টেশন করতে পারো। তারপর তারা একটি লিংক পাঠাবে সেই লিংকটি তুমি তোমার ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে ‍দিবে। এরপর তোমার চ্যানেলের এই লিংকে গিয়ে যারা পণ্য কিনবে সেই পণ্যের মূল্য থেকে নির্দিষ্ট  পরিমাণ অর্থ তুমি কমিশন হিসেবে পাবে।

    * বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ:

    বর্তমানে এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা এই সুবিধাটি দিয়ে থাকে। ধরো তুমি তোমার কোনো একটি ভিডিওতে তাদের পণ্য সম্পর্কে কয়েক সেকেন্ডের একটা ব্রিফ দিলে। এক্ষেত্রে তাদের পণ্যের প্রচারণা হয়ে যাবে, আর তারা তোমাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। তবে এই ধরনের অফার শুধুমাত্র মানসম্মত এবং অধিক ভিউ সম্পন্ন ভিডিও মালিকগণ পেয়ে থাকেন।

    * স্পন্সরড ভিডিও :

    ইউটিউব অ্যাড অথবা অ্যাফিলিয়েট লিংক  হতে যে পরিমাণ আয় করা সম্ভব তার থেকেও বেশি আয় করা সম্ভব শুধু স্পন্সরড ভিডিও পাবলিশ করে।এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট বা সেবার বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য তোমার চ্যানেলে প্রোডাক্ট বা সেবাটির স্পন্সরড ভিডিও করার জন্য যোগাযোগ করবে এবং তোমাকে ঐ প্রোডাক্ট বা সেবার বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা তুলে ধরে একটি ভিডিও তৈরি করে তা ইউটিউবে পাবলিশ করতে হবে। এক্ষেত্রে তোমার ফ্যান ফলোয়ার যারা আছেন তারা ওই প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হবে। এর বিনিময়ে কোম্পানি প্রতি মাসে তোমাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে।

    তবে সাধারণত অধিক জনপ্রিয় চ্যানেলগুলোই এই ধরনের সুবিধা বেশি পায়।

    ইউটিউবে আয় বৃদ্ধির কৌশল :

    এতোক্ষণ  আমরা ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করার উপায়গুলো  জানলাম। এবার জেনে নিই কিছু কৌশল যা ব্যবহার করে আমরা পেতে পারি অধিক আয়।

    • নিয়মিত নিত্য নতুন ভালো মানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে চ্যানেলের ভিউয়ার  বাড়তে থাকবে।
    • নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দিতে হবে। তাহলে ইউটিউব সহজেই সেই ভিডিওটি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবে।
    • ভিডিও পাবলিশ করার পর সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, ম্যাসেঞ্জার ইত্যাদি সাইটগুলোতে ভিডিওটি শেয়ার করা যেতে পারে।
    • তুমি যে বিষয়ে  ভিডিও তৈরি করেছো এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলোতে তোমার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারো । এতে করে সেখান থেকেও তোমার ভিডিওতে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবে।
    • আরেকটি উপায় হচ্ছে SEO টেকনিক ব্যবহার করা। SEO মানে হচ্ছে Search Engine Optimization. সহজ ভাষায় বলতে গেলে, Google সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে একটি ওয়েবসাইট প্রোমোট করার টেকনিক হচ্ছে SEO। কোনো লেখা বা ভিডিও সার্চ দেওয়ার পর সেগুলো প্রথম দশটি রেজাল্টের মধ্যে আসাটাকে ধরা হয় সফল SEO। আর এজন্য ছোটখাটো কিছু উপায় ফলো করলেই চলে। যেমন কিছু সুনির্দিষ্ট শব্দ বারবার ব্যবহার করা, কিছু হ্যাশট্যাগ ব্যবহার অথবা এমন কিছু কমন শব্দ ব্যবহার করা যা সকল শ্রেণীর মানুষ সার্চ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করবে।

    সবশেষে আমি তোমাদের অনেক জরুরি একটি কথা বলতে চাই। চ্যানেল বানানোর পরপরই কিন্তু হাতে টাকা চলে আসে না। খুব ধৈর্য ধরে এবং আপনভাবে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। আর ভুলেও ইউটিউব পলিসিকে আঘাত করে এরকম কোনো ভিডিও শেয়ার করা যাবে না।

    তো বন্ধুরা! যাদের ইউটিউবে অর্থ উপার্জন নিয়ে আগ্রহের সীমা নেই তারা দেরি না করে এখনই  শুরু করে দাও। আর মাথায় রাখতে হবে যে, যেকোনো প্রকার বাধা বিপত্তিতে হাল ছাড়া যাবে না।

    তথ্যসূত্র:

    1. https://www.google.com/adsense/start/ 

    2.https://www.forbes.com/sites/natalierobehmed/2018/12/03/highest-paid-youtube-stars-2018-markiplier-jake-paul-pewdiepie-and-more/#513bd642909a


    আমাদের কোর্সগুলোর তালিকা:



    ১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে ভিজিট করুন: www.10minuteschool.com


     

    ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৩

    দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই দেশসেরা শিক্ষকদের সাথে যুক্ত হও ইন্টারেক্টিভ লাইভ ক্লাসে, নাও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সম্পূর্ণ সিলেবাসের 💯তে💯 প্রস্তুতি!

    আপনার কমেন্ট লিখুন