পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবার শুনে নাও।
চলো আজ ঘুরে আসা যাক ননসেন্স রাইম আর খেয়ালখুশির রাজ্যে এবং পরিচিত হয়ে আসা যাক সেই রাজ্যের রাজা সুকুমার রায়ের সাথে।
যুক্ত প্রাণী:
বৈশিষ্ট্য সহ নাম:
উদো এবং বুদো:
ব্যাকরণ শিং, বি.এ. খাদ্যবিশারদ:
চন্দ্রবিন্দু:
এতক্ষণ তাঁর লেখা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। বেশ দীর্ঘ সময় গেছে। এই বহুমুখী প্রতিভার অধিকারি শুধু লেখাতেই ক্ষান্ত থাকেননি; বরং আঁকাতেও রেখেছেন নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর। তবে সে বিষয় বলার আগে সময় হয়েছে আরেকটি রিফ্রেশমেন্টের। পড়ে আসবো সুকুমার রায়ের গোলমেলে আরেকটি ছড়া।
তো সুকুমার রায়ের কলেজে পড়ুয়া সময়ে গড়া ননসেন্স ক্লাবে কিন্তু মাঝেমধ্যে বেশ আয়োজনও হতো। তার মধ্যে একটা ছিলো হলো নাটকের আসর। সুকুমার রায় নিজেই ননসেন্স ক্লাবের জন্য ‘ঝালাপালা’ এবং ‘লক্ষণের শক্তিশেল’ নামের দুটো নাটক লিখেছিলেন। দেখলে! নাটকের নামটাও গোলমেলে। তার ননসেন্স ক্লাবের নাটক দেখতে মহল্লার বেশিরভাগ লোকেরাই ভিড় জমাতো। এ বিষয়ে পূণ্যলতা বলেছিলেন, কোন বাধা মঞ্চও থাকতো না বা সিনও থাকতো না। থাকতো না দেখার মত কোন মেক আপ। তবুও গল্পে থাকতো রসবোধ। তাই সবাই উপভোগ করতো বেশ ভালোভাবেই।
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন