ক্রিপ্টোগ্রাফি: সহজ ভাষাও যায়না বোঝা সহজে (পর্ব-৩)

December 9, 2018 ...

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সেই চিঠিটার কথা মনে আছে। সহজ ভাষাটাকে ঘুরিয়ে এক প্রকার সাংকেতিক বার্তাই দিয়েছিলেন বলা চলে।

চরন বরন নমস্করন

টকত পঠন

নইলে ভত ভত মরন

একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায় যে, উনি আসলে কী বোঝাতে চেয়েছিলেন। আমরা যদি প্রত্যেকটি শব্দের দিকে খেয়াল করি তবে দেখবো হয়তো কোন বর্ণ অথবা কোন আকার বা ই-কার বেশি দিয়ে সহজ কথাকেও বেশ ঘোলাটে করবার চেষ্টা করেছেন। যেমন প্রথম লাইনে ‘নমস্করন’ লেখা হয়েছে। মূলত এটি হলো নমস্কার। তিনি তার পিতাকে চরন বরন করে নিয়ে নমস্কার জানান। পড়ালেখার খরচ বাবদ ‘টাকা পাঠাতে’ বলেন। টাকা পাঠানোর বিষয়টাকে বলা হয়েছে টকত পঠন। শেষ লাইনে উনি লিখেছেন ‘নইলে ভত ভত মরন’। অর্থাৎ “নাহলে ভাতে ভাতে মরবো”।

এটা কিন্তু বেশ সহজ একটা সাংকেতিক চিঠি। যে কেউ বুদ্ধি খাটালেই এরকম বার্তা উদ্ধার করতে পারবে। আমাদের বাংলাদেশের অনেক জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাথে এরকম সাংকেতিক ধাঁধা বা বার্তা থেকে পাঠোদ্ধার করার বিভিন্ন খেলা দেয়া থাকে। আর এটি পাঠকদের কাছে বিশেষ করে টিনএজদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।

ক্রিপ্টোগ্রাফি  সিরিজের আগের ব্লগে আমরা পরিচিত হয়েছিলাম একজন তরুণীর সাথে। যিনি কিনা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি বাহিনীদের দুর্বোধ্য সব এনিগমা কোড ব্রেক করার কাজে যুক্ত ছিলেন। সেই দুর্দান্ত কোড ব্রেকার ডিক্সনের মত আরো কয়েকজনের সাথে তবে পরিচিত হওয়া যাক।

ক্রিপ্টোগ্রাফি

রুথ বর্ন

স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় এনিগমা কোডগুলো উদ্ধার করার জন্য এক ধরণের ইলেকট্রোমেকানিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার হতো। যার নাম ছিলো ‘বম্ব’। এটির ডিজাইন করেন অ্যালান টুরিন নামের একজন। সেই বম্ব ডিভাইস পরিচালনা করার জন্য দরকার পরেছিলো হাজার হাজার মানুষ। এরকম কয়েক সহস্র মানুষের সাথে যোগ দিয়েছিলেন আঠারো বছর বয়সী রুথ বর্ন। কলেজ থেকে সদ্য বের হওয়া রুথ ছিলো উইমেনস রয়্যাল নেভাল সার্ভিসের একজন সদস্য। আট ঘণ্টার এই চাকুরিতে তার কাজ ছিলো বহুমুখী। ডিভাইস সচল রাখা বা প্রয়োজনমত সেটিংস পরিবর্তন করার মত সহজ কাজ যেমন রুথ করেছেন তেমনি মেশিনের রোটর পরিবর্তন, শর্টসার্কিট প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহন করার মত জটিল সব কর্মকান্ডও দেখাশোনা করতেন অষ্টাদশী কিশোরী রুথ বর্ন।

ক্রিপ্টোগ্রাফি 1

আগেই বলেছি পুরো প্রোজেক্টটি ছিলো অতি গোপনীয়।এতই গোপনীয় যে এক ইউনিটের সদস্যরা জানতেই পারতো না অন্য ইউনিটের কাজ আসলে কী! আর ভেতরের কোন খবর তো বাইরে যাওয়া ছিলো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা এতটাই কড়াকড়ি ছিলো যে অনেকের পরিবারের সদস্যরাও জানতো না তাদের কর্মকান্ড সম্পর্কে । তাদেরই একজন রুথ বর্ন। রুথের বাবা-মা মৃত্যুর আগেও জেনে যেতে পা্রেননি যে তাঁদের মেয়ে মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করা এক অশান্তির যুদ্ধ থামাতে কাজ করেছেন নিরলস ভাবে।


আরো পড়ুন: জাতিসংঘ: শান্তিপূর্ণ বিশ্বের কারিগর


প্যাট্রিসিয়া ডেভিস

এনিগমা কোড ভাঙ্গার এই প্রোজেক্টে হাজার হাজার কর্মীদের বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে দিয়ে ইউনিট হিসেবে কাজ করতে দেয়া হতো। কিন্তু শুধু কোড ভাঙা বা উদ্ধার নিয়ে ভাবাই একমাত্র কাজ ছিলো না এই মহাযজ্ঞে; বরং একদম কোড শোনা এবং শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা দিয়ে শুরু হতো এই মহাযজ্ঞের কাজ।

একটু চিন্তা করলেই বেরিয়ে আসে যে মূলত এই কাজটাই ছিলো সবচেয়ে বেশি কঠিন। কারণ কোড নাৎসিরা আদান-প্রদান করতো মোর্স কোড বা রেডিওর দ্বারা।

এখন কোড লিপিবদ্ধ করায় কোন ভুল হলে কিন্তু হাজার হাজার কর্মীদের এতসব পরিশ্রম একদমই বৃথা। সুতরাং এটি ছিলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও জটিল কাজ। আর শুনে শুনে কোড লিপিবদ্ধ করার এই ইউনিটে কাজ করতেন ডেভিস। নাৎসিদের সিগন্যাল থেকে কোডগুলো স্পষ্ট ও সঠিকভাবে সংগ্রহ করার জন্য মিত্রবাহিনীর পক্ষ থেকে সিগন্যালের ক্যাম্পের কাছাকাছি তাদের সংকেত ধরার স্টেশন স্থাপন করতে হতো। এতে করে ভালোভাবে সিগন্যালগুলো ভালোভাবে পাওয়া যেত।

ক্রিপ্টোগ্রাফি 2

এমন বেশ কয়েকটি স্টেশনে কাজ করেছে ডেভিস। বয়স ছিলো মাত্র উনিশ বছর। প্যাট্রিসিয়া ডেভিসের মত শত শত নারী কর্মী শ্রোতা হিসেবে কাজ করেছে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে এরকম সিগন্যাল শোনা ও লিপিবদ্ধ করার স্টেশনে।

এবার চলো দেখা যাক ক্রিপ্টোগ্রাফির কিছু অমীমাংসিত রহস্য। সাধারণত ক্রিপ্টোলজির যে কোন মেসেজ ব্যবহার করা হতো যুদ্ধ বা জরুরি কোন অবস্থায়। তাই যুদ্ধবিগ্রহ, রাজ্য চালনা বা গুরুত্বপূর্ণ কোন কারণ ছাড়া ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহারের তেমন কোন প্রচলন দেখা যায় না। তবে আগেই বলেছি এসব গুপ্ত সংকেত বা ভাষা কিংবা ক্রিপ্টোগ্রাফি চর্চা ছিলো সেই আদিম যুগ থেকেই । তাই স্বাভাবিক ভাবেই যুদ্ধ কিংবা আভ্যন্তরীণ কোন কারণ ছাড়াও ব্যবহৃত হয়েছে এরকম গুপ্ত ভাষা। এরকমই একটা থিওরি দাঁড় করিয়েছিলো ক্রিপ্টোগ্রাফি বিশেষজ্ঞরা। তাদের এই কথার শক্ত প্রমাণ মেলে যখন প্রাচীন কোন পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়, যার পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পূর্বের কথামত আমরা এখন পরিচিত হবো এমন কিছু গ্রন্থ ও পাণ্ডুলিপির সাথে যার রচিত ভাষা বা পাঠের উদ্ধার করা আজ পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। 

তবে তার আগে আমি তোমাদের একটু কল্পনা করতে বলবো। তুমি একটু ভাবো, তোমার হাতে একটি বই। যার লেখক কোন মানুষ। সে এত বড় এক পাণ্ডুলিপি তৈরী করেছে কিন্তু তা মানুষ পড়তেই পারছেনা। এত এত বছর পরেও কোন মানুষ এর পাঠোদ্ধার করতে পারছেনা তাহলে এর মধ্যে কী লুকিয়ে আছে! কোন হারিয়ে যাওয়া জাতীর ইতিহাস নাকি কোন লুকিয়ে থাকা মহাদেশের খবর ? কিংবা বিজ্ঞানের এমন কোন সমস্যার সমাধান যার জট খুলতে পারেনি আজ পর্যন্ত কেউ! হবে বলছিনা, তবে হতেও তো পারে। যাইহোক, কথা না বাড়িয়ে চলো জেনে আসি এমন কিছু পাণ্ডুলিপি সম্পর্কে।

ঘরে বসে Spoken English

কোর্সটি করে যা শিখবেন:

  • জব ইন্টারভিউ, ভাইভা, প্রেজেন্টেশন, দেশি-বিদেশি ক্লায়েন্ট মিটিং, কলিগদের সাথে আলাপচারিতা, পাবলিক স্পিকিং, অপরিচিত কারো সাথে কথা শুরু করা, ইত্যাদি ক্ষেত্রে ইংরেজিতে কথা বলা
  •  

    ক্রিপ্টোস

    ১৯৯০ সালে সিআইএর গোয়েন্দারা তাদের সদর দপ্তরের সামনে একটি গুপ্ত সংকেত সম্বলিত নির্দেশনা স্থাপন করেন। যার নাম দেয়া হয়- ক্রিপ্টোস। 

    ক্রিপ্টোগ্রাফি 3

    ভাস্কর্য ক্রিপ্টোস নির্মান করেন আমেরিকান চিত্রকর্মী জিম স্যানকর্ণ। এটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৮৬৯টি সাংকেতিক চিহ্ন। যদিও গোপন রহস্য উদঘাটনে সিআইএর সুখ্যতি কিংবা কুখ্যাতি বিশ্বজোড়া কিন্তু আজ পর্যন্ত এই পুরো স্থাপনার পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। বরং ২০০৬ সালের এপ্রিলে এটিকে অসম্পূর্ণ সংকেত হিসেবে আখ্যা দিয়ে এর উপর ঘনীভুত হওয়া রহস্যকে আরো রহস্যময়ী করা হয়। 

    তবে তার আগে ১৯৯৯ সালে প্রথমবারের মত জেমস জিলগলি নামক এক কম্পিউটার বিজ্ঞানী দাবী করেন যে তিনি ৭৬৮টি সাংকেতিক চিহ্নের রহস্য উদঘাটন করেছেন । তার কথা সত্য ধরে নিলেও এখনো এক অমীমাংসিত রহস্য এই ক্রিপ্টোস ।

    বিয়েল সংকেত

    আজ থেকে প্রায় দুইশো বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের কাহিনী। ঠিকভাবে বলতে গেলে সেই ১৮২০ সালের কথা। বিয়েল নামের এক ভদ্রলোক বেডফোর্ড কান্ট্রির কোথাও লুকিয়ে রাখলেন দুই ওয়াগন ভর্তি গুপ্তধন। কিন্তু এই গুপ্তধন বের করার সংকেত রেখে যান তার বন্ধুর কাছে। কিন্তু ঐ ভদ্রলোক আমৃত্যু চেষ্টা করেও এর সমাধান করতে পারেননি। পরে অন্য একজন সেই সংকেত পেয়ে ২০ বছরের চেষ্টায় এই গুপ্তধনের মধ্যে কী লুকিয়ে আছে তা বের করায় সমর্থ্ হন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তা কোথায় আছে তা বের করা সম্ভব হয়নি।


    আরো পড়ুন: এশিয়া মহাদেশ: জেনে নিন বিস্তারিত 


    ডোরবেলা

    এডওয়ার্ড এলগারকে তোমরা অনেকে চিনতে পারো। সুরকার হিসেবে তিনি আগে অনেক বিখ্যাত ছিলেন। ইংরেজ এই ভদ্রলোকের লেখা একটিমাত্র চিঠি প্রায় ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্রিপ্টোলজিস্টদের গবেষণার বস্তু হয়ে আছে। চিঠিটিতে তিনি সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করেছিলেন। চিঠিটি লেখা হয়েছিলো ডোরা পেনি নামের এক নারীকে। তিনি তা উদ্ধার করতে পেরেছিলেন কিনা জানিনা, কিন্তু তার লেখা চিঠি যে আজও কেউ পড়তে পারেননি।

    মাত্র তিন লাইনে লেখা এই চিঠিতে ৮৭টি চিহ্ন রয়েছে। আর প্রত্যেকটি চিহ্নতেই লেখা হয়েছে অর্ধবৃত্ত দিয়ে। 

    ডি-ডে পিজিয়ন

    এটি বেশ অদ্ভুতুড়ে এক কান্ড ! আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে যুক্তরাষ্ট্রে এক দম্পতি নিজের বাড়ি পরিস্কার করতে গিয়ে তাদের চিমনি থেকে একটি কবুতরের কঙ্কাল ও একটি লাল রঙের বাক্স খুঁজে পান। এবং ওই ক্ষুদে বাক্সের মধ্যে পাওয়া যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রেরিত একটি বার্তা। গবেষকরা ধারণা করছেন, এটি কোন বোমাবর্ষণ কিংবা প্যারাট্রপিং এর নির্দেশ বার্তা মাত্র।

     পুরো বার্তায়  ১৩৫ টি অক্ষরে লেখা আলাদা আলাদা শব্দ রয়েছে। যেই বার্তার প্রেরকের নাম এক্স জিরো টু (X02) এবং বার্তাটি পাঠানো হয়েছে ডব্লিউ স্টট এসজেটি (W Stot SJT) নামক কারো কাছে। ধারণা করা হয় একটি নির্দিষ্ট সংকেত উদ্ধারের নিয়ম মেনেই বার্তাটি রচিত হয়েছে। ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এটিকে অমীমাংসিত ঘোষণা করা হয়। গবেষকরা ধরেই নিয়েছেন সেই নির্দিষ্ট গুপ্ত সংকেত সমাধানের নিয়ম না জানা থাকলে এর পাঠোদ্ধার করা সম্ভব নয়।

    ভয়নিক পাণ্ডুলিপি

    পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো অমীমাংসিত পাণ্ডুলিপির মধ্যে ভয়নিক পান্ডুলিপি অন্যতম । ধারণা করা হয় এটি আরো সাড়ে চারশো বছর আগে লেখা হয় । তবে কোন ভাষায় লেখা হয়েছে তা আজ পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি ।

    তবে এর প্রত্যেকটি পৃষ্ঠাতেই যেন আলাদা আলাদা রহস্য ভরপুর । কেননা প্রত্যেকটি ভিন্ন ভিন্ন পাতায় আঁকা রয়েছে বিভিন্ন রকমের উদ্ভিদ, বৃক্ষ বা অন্যকিছুর ছবি । কিছু জায়গায় রয়েছে আয়ুর্বেদিক প্রণালীও । মানবদেহের উদ্ভট ছবি কিংবা জ্যোতির্বিজ্ঞানের ছক কোন অদ্ভুতুড়ে কোন বিষয়ই যেন বাদ যায়নি এই পাণ্ডুলিপির পাতা থেকে ।

    তবে ২৪০ পৃষ্ঠার এই বইটিকে অর্থহীন ভাবে উড়িয়ে দিলেও কিন্তু বোকামী হবে । কেউ নিশ্চয়ই কোন চামড়ার উপর এত যত্ন করে এক লক্ষ সত্তর হাজার (১৭০০০০) সাংকেতিক চিহ্ন দেয়না! তুমিই বলো । তার উপর বাম দিক থেকে ডান দিকে এত সুশৃঙ্খল্ভাবে লেখা একটি ম্যেনুস্ক্রিপ্টে নিশ্চয়ই লুকিয়ে আছে কোন না কোন রহস্য যা আমাদের অজানা

    তবে একদল বিজ্ঞানী এটি নিয়ে করেছে বিস্তর গবেষনা । তারা এর ভেতরে আঁকা শ’খানেক ভিন্ন গাছগুলো বিশেষ ভ

    াবে লক্ষ্য করে দেখেছেন এর মধ্যে ১৫-২০ ধরণের গাছ আজ থেকে কয়েক দশক পূর্বে ম্যাক্সিকোর জঙ্গলে জন্মাতো অহরোহ। আর সে সময় তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে থাকতো এক দল উপজাতি। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ঐ উপজাতির ভাষাতেই লেখা হয়েছে এই পাণ্ডুলিপির বেশ কিছু অংশ। তবে আজ পর্যন্ত এর অক্ষরের মর্মার্থও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তাই এত বছর পেরিয়ে গেলেও ক্রিপ্টোলজির আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এই ভয়নিক ম্যেনুস্ক্রিপ্ট।

    *সুত্রঃ জার্নাল অব ক্রিপ্টোলজি


    আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে চাইলে ক্লিক করুন: 



    ১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com

    ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৩

    দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই দেশসেরা শিক্ষকদের সাথে যুক্ত হও ইন্টারেক্টিভ লাইভ ক্লাসে, নাও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সম্পূর্ণ সিলেবাসের ?তে? প্রস্তুতি!

    আপনার কমেন্ট লিখুন