নতুন বছর মানে নতুন রেজুলেশন, নতুন কিছু পদক্ষেপ। এই “New Year, New Me” এর মধ্যে “New Year, New Skill” ব্যাপারটা ঢুকিয়ে নিলে নিজের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া কিন্তু আরো সহজ হয়ে ওঠে! কারণ এই প্রতিযোগিতামূলক জীবনে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটা পার্সোনাল হোক বা প্রফেশনাল, নিত্যনতুন স্কিলে নিজেকে আপগ্রেড না করলে অনেক জায়গা থেকেই ছিটকে পড়তে হয়।
এই তো কয়েক বছর আগেও শুধু কন্টেন্ট রাইটিং স্কিলটা থাকলেই হতো। আর এখন এর পাশাপাশি এসইও জ্ঞান থাকাটাও জরুরি। তাই বুঝতেই পারছেন, সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদেরকে শিখতে হয় নিত্যনতুন স্কিল। তাই নিজেকে আরো দক্ষ করতে কিংবা কর্মক্ষেত্রে নিজের বেতন বৃদ্ধি করতে চাইলে এখনই জেনে নিন এই নতুন বছরে আপনার কী কী স্কিল থাকা চাই!
Image Source: The Indianapolis Public Library
প্রতিটি চাকরির জন্যই কিছু ওয়ার্কপ্লেস স্কিল ও টেকনিক্যাল স্কিল প্রয়োজন। এগুলো আপনার বেতন বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকেও বেশ তরান্বিত করে। আর যদি আপনার টার্গেট থাকে বেতন বাড়ানোর, তাহলে শিখে নিতে পারেন এই স্কিলগুলো:
ডাটা অ্যানালাইসিস:
Image Source: Freepik
বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং ইনোভেশন বর্তমান অর্থনীতির মূল দক্ষতাগুলোর একটি। এখন যেহেতু ডাটাই কারেন্সি, তাই ডাটা ম্যানেজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাটা অ্যানালাইসিসের জন্য আপনাকে অগোছালো ডাটা থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য, প্যাটার্ন ও স্ট্যাটিসটিকস ব্যবহার করে সঠিক কন্টেন্ট বের করে আনতে হবে। আরো প্রয়োজন গোছানো চিন্তাধারা এবং ডাটা থেকে বিজনেস প্রবলেম সলভ করার মানসিকতা। এই কাজের জন্য প্রয়োজনীয় টুলস হচ্ছে: R প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, মাইক্রোসফট এক্সেল, গুগল শিট, SQL, Tableau, পাইথন ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে মাইক্রোসফট এক্সেলের পিভট টুল ডাটা অ্যানালাইসিসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:
Image Source: Freepik
আমরা যত সফটওয়্যার ব্যবহার করি তার প্রায় সবগুলোই কোনো না কোনো সমস্যার সমাধান দেয়। বেশিরভাগ ইন্ডাস্ট্রিই এখন অনেকাংশে টেকনোলজি নির্ভর হয়ে উঠছে, আর বাড়াচ্ছে নিজেদের ব্যবসার দক্ষতা ও পরিসীমা। তাই প্রতিনিয়ত তাদের প্রয়োজন হচ্ছে নিত্য নতুন সফটওয়্যার। আর এ কারণেই, ভালো সফটওয়্যার ডেভেলপারদের চাহিদা এখন তুঙ্গে। যারা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সাথে যুক্ত, তারা সাধারণত Git, Docker, Jenkins, or Kubernetes এবং অন্যান্য কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন: Python, Java অথবা C++ ব্যবহার করেন। শুধু এসব ল্যাঙ্গুয়েজ জানলেই হয় না, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রয়োজন সৃজনশীলতা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা।
ইউজার এক্সপিরিয়েন্স:
Image Source: Freepik
UX-এর পূর্ণরূপ হলো ইউজার এক্সপিরিয়েন্স। মূলত একজন ব্যবহারকারীর সুবিধামতো ও প্রয়োজনানুসারে প্রোডাক্ট ডিজাইন করাই হলো ইউএক্স ডিজাইনারের কাজ। অনেকসময় দেখা যায় একটা অ্যাপ ব্যবহার করে আমরা সন্তুষ্ট না৷ হয়তো কোনো একটা অপশন বা সাইডবার কাজ করছে না, অথবা নেভিগেশন খুবই জটিল। ইউএক্স ডিজাইনাররা এসব সমস্যা খুঁজে বের করে তা ঠিক করেন। এখন যেহেতু সবধরনের কাজের জন্যই ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি হচ্ছে, তাই এমন কাজের চাহিদাও বাড়ছে। এই কাজের জন্য প্রয়োজন সৃজনশীলতা, অনুসন্ধিৎসা এবং বিশ্লেষণী ক্ষমতা। যাদের গ্রাফিক ডিজাইনের প্রাথমিক ধারণা আছে, তাদের জন্য ইউএক্স ডিজাইন শেখা কিছুটা সহজ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট:
Image Source: Freepik
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা থেকে শুরু করে তা ইন্টারনেটে লঞ্চ করা পর্যন্ত যত ধরনের কাজ রয়েছে, তার সব একজন ওয়েব ডেভেলপার করে থাকেন। একজন ওয়েব ডেভেলপারকে একইসাথে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ইউএক্স এবং এসইও এর কাজ জানতে হয়৷
প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:
অনেক কোম্পানি একধরনের সাংগঠনিক কাঠামো মেনে চলে, যেখানে একেক বিভাগ একেক প্রজেক্টে কাজ করে। প্রতিটি বিভাগে রয়েছে একাধিক কর্মী, যাদের নিয়ন্ত্রণ করেন প্রজেক্ট ম্যানেজাররা। তারা টিমের শিডিউল, বাজেট, স্টেকহোল্ডারদের সাথে যোগাযোগ, ইত্যাদি দেখভাল করেন। একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে আপনার প্রয়োজন নেতৃত্ব, যোগাযোগ, পরিকল্পনা, স্থিতিস্থাপকতা ও সাংগঠনিক দক্ষতা। একটা প্রজেক্টের সফলতা এসব বিষয়ের দক্ষতার ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।
একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট:
একাউন্ট ম্যানেজার ও প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ অনেকটা একই৷ তবে এখানে আপনাকে সেলস ডিপার্টমেন্টের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। নেতৃত্ব, যোগাযোগ, পরিকল্পনা দক্ষতার পাশাপাশি আপনার প্রয়োজন সম্পর্ক রক্ষা এবং নেগোসিয়েশন করার দক্ষতাও।
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন:
আগে কন্টেন্ট বলতে আমরা শুধু ইউটিউব ভিডিও বুঝে থাকলেও এখন শুধু ইউটিউবাররাই না, ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-টিকটকের ব্লগার, স্ট্রিমার, পডকাস্টার– সবাই কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের দিকে ঝুঁকছেন। আর এটা শুধু শখ না, অনেকের পেশাও। এই কাজে সফল হতে হলে প্রয়োজন নতুনত্ব, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা ও মানসিক দক্ষতা।
এতো গেল চাকরির কথা, চলুন দেখি ২০২৩ সালে ফ্রিল্যান্সিং-এর জন্য কোন কোন স্কিল শিখে রাখা উচিত:
ওয়েবসাইট ডিজাইন:
ডিজিটাল অর্থনীতিতে ওয়েবসাইট ডিজাইন খুবই দরকারি স্কিল। একটি ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে, কোথায় কি সাজানো থাকবে, একই এলিমেন্ট ডেস্কটপ ব্যবহারকারীর কাছে কেমন দেখাবে এবং মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর কাছে কেমন দেখাবে, ইত্যাদি কোডিং করে ওয়েবসাইট তৈরি করাই মূলত ওয়েব ডিজাইনারদের কাজ। এই স্কিল ঘরে বসেই নানান কোর্স দেখে শিখে ফেলা যায়, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার তেমন দরকার নেই।
কপিরাইটিং:
কন্টেন্ট রাইটিং বিভিন্ন বিষয়ের উপর করা হলেও, কপিরাইটিং শুধু মার্কেটিং-এর উদ্দেশ্যে বা কাউকে কোনো কাজে উৎসাহিত করতে লেখা হয়। টিভি ও রেডিওর বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্ট থেকে শুরু করে ম্যাগাজিন, ব্লগ ও ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ইত্যাদি লেখার জন্য কপিরাইটার প্রয়োজন হয়। একজন কপিরাইটার যত অল্প কথায় আকর্ষণীয়ভাবে একটি পণ্যকে ক্রেতার কাছে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন, সেই পণ্য বিক্রির সম্ভাবনা তত বেশি। এটাই একজন কপিরাইটারের সার্থকতা।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও):
সবাই ধীরে ধীরে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ায় এসইও এক্সপার্টদের চাহিদা এখন অনেকটাই বেড়ে গেছে। ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের শুরুতে র্যাংক করানোর জন্যে এসইও করা হয়। বর্তমান প্রতিযোগিতার বিশ্বে এসইও ছাড়া সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বা ট্রাফিক পাওয়া প্রায় অসম্ভব। গুগল সার্চ রেজাল্ট পেইজের প্রথম দিকে আপনার ওয়েবসাইটটিকে দেখানোই এসইও-এর মূল উদ্দেশ্য।
SEO Course for Beginners
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
এসইও অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি সার্চ ইঞ্জিনে ইউজাররা কেমন তথ্য খুঁজছেন, কী ধরনের সমস্যার সমাধান চাচ্ছেন, কী ধরনের কিওয়ার্ড ব্যবহার করে সার্চ দিচ্ছেন এবং কী ধরনের কনটেন্ট তারা আরো চাইছেন। এগুলো খুঁজে বের করতে পারলে নিজের কন্টেন্ট ইউজারদের কাছে পৌঁছে দেয়া সহজ হয়। ২০২৩ সালে এই স্কিলটির চাহিদাও অনেক থাকবে বলে ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা মত দিয়েছেন।
গ্রাফিক ডিজাইন:
Graphic Designing with Photoshop
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
যেকোনো কনসেপ্ট ছবি বা আর্টের সাহায্যে ভিজ্যুয়াল মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলাই হলো গ্রাফিক ডিজাইনিং। গ্রাফিক ডিজাইনাররা ওয়েবসাইট, পোস্টকার্ড, ফ্লায়ার, লোগো, ইউজার ইন্টারফেস, প্রোডাক্ট ডিজাইনের মতো ভিজ্যুয়াল কন্টেন্ট বানান। এসবের পাশাপাশি লে-আউট, ফন্ট এবং ভিজ্যুয়াল এলিমেন্ট তৈরির কাজ তো আছেই।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং:
Image Source: Freepik
আজকাল প্রোডাক্ট, সার্ভিস ও ব্র্যান্ড প্রমোশনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করা হয়৷ কারণ মানুষ এখন দিনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায়। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজাররা একজন ব্যক্তি বা একটি প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, টিকটক, লিংকডইন ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের দেখভাল করেন। সময়মত কন্টেন্ট পোস্ট করা, কন্টেন্ট প্ল্যানিং, কাস্টমারদের রিপ্লাই দেওয়া সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালানো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং-এর অন্তর্ভুক্ত৷
ভিডিও প্রোডাকশন:
ভিডিও শ্যুট করা থেকে এডিটিং- সব কিছুই এই কাজের অন্তর্ভুক্ত। এই স্কিলও আপনি ঘরে বসে শিখেই কাজে লাগাতে পারবেন। বিজ্ঞাপন, শর্টফিল্ম, ডকুমেন্টারি, মিউজিক ভিডিও, সিনেমাতে ভিডিও প্রোডাকশনের প্রয়োজন হয়। অনেকেই কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের কাজ করেন কিন্তু পেছনের এই কাজগুলোর জন্য হায়ার করেন দক্ষ ভিডিও প্রোডিউসার। তাই ভিডিও প্রোডাকশন শিখেও আপনার পক্ষে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স কাজ পাওয়া সম্ভব।
মাইক্রোসফট এক্সেল:
ডাটা বাছাই করে প্রেজেন্টেশন তৈরি, স্প্রেডশিটে ভিজ্যুয়াল বেসিক ফরমুলা বসানো, ইত্যাদি সবকিছুই এক্সেলে করা যায়৷ যেহেতু ডাটা সম্পর্কিত সব কাজেই এক্সেলের গুরুত্ব রয়েছে, তাই এটা আজকাল একটি বেসিক স্কিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এগুলোর পাশাপাশি লিড জেনারেশন, বিটুবি মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, মার্কেটিং রিসার্চও জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স স্কিল।
Microsoft Excel Course
এই কোর্সটি থেকে যা শিখবেন
ডিজিটাল মার্কেটিং-এর জন্য যেসব স্কিল লাগবে:
ডিজিটাল মার্কেটিং হলো যোগাযোগ মাধ্যমের সকল আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণা চালানো। গতানুগতিক মার্কেটিং-এর মতো ডিজিটাল মার্কেটিং-এরও অনেক ধরন ও প্রকারভেদ রয়েছে। কোথায় কোন ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং করা হবে তা নির্ভর করে কোন ধরণের প্রচারণার জন্য এটি ব্যবহার করা হচ্ছে, তার ওপর। এজন্য দরকারি স্কিলগুলো হলো:
এসইও সার্চ:
এর আগেই আমরা এসইও নিয়ে আলোচনা করে এসেছি। এসইও এক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং। এসইও ভালোভাবে শিখতে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো হলো কি-ওয়ার্ড রিসার্চ, মানসম্পন্ন কন্টেন্ট, সঠিক কাঠামো, ব্যাকলিংকিং, অন-পেজ র্যাংকিং ইত্যাদি৷
কন্টেন্ট মার্কেটিং:
অনলাইন বিজনেসের জন্য কন্টেন্ট মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি। আপনার কন্টেন্ট হতে হবে এসইও নির্ভর, দরকারি কি-ওয়ার্ড সম্পন্ন ও হাই কোয়ালিটির। আপনার কন্টেন্ট আপনার ইউজারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে যার মাধ্যমে হয়ত তারা কোনো এক দিন আপনার পণ্য বা সেবা কেনার সিদ্ধান্ত নেবেন।
ভিডিও মার্কেটিং:
ইদানীং ছোট ছোট ভিডিও ক্লিপ অনেক ভাইরাল হচ্ছে। মানুষ পড়ার চেয়ে দেখতে বেশি পছন্দ করে। তাই ৩০ সেকেন্ডের রিলগুলো এখন বেশ জনপ্রিয়। কম সময়েই মানুষকে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানান দিতে এটা বেশ ভালো পদ্ধতি। প্রতিনিয়তই তাই ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হয়ে উঠছে ভিডিও মার্কেটিং।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং:
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কেও আমরা এর আগে আলোচনা করেছি। বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এখন সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্র্যাটেজির দিকে বেশি ফোকাস করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ফিচার ও টুলগুলো ঘন ঘন পরিবর্তিত হতে থাকে। তাই এ সম্পর্কে আপ-টু-ডেট থাকা জরুরি৷ আরো প্রয়োজন সোশ্যাল মিডিয়া ডাটা ও মেট্রিক সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা।
Facebook Marketing
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
শুধু কি এই স্কিলগুলো? চিন্তন দক্ষতা, যোগাযোগ দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধানের স্কিল হলো এমন কিছু দক্ষতা, যার চাহিদা থাকবে সবসময়ই। এখন দেরি না করে ঠিক করুন এর মধ্যে কোন স্কিলটি আপনি শিখবেন নতুন বছরে। নতুন বছর শুভ হোক সবার!
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Communication Masterclass Course (by Tahsan Khan)
- Facebook Marketing Course (by Ayman Sadik and Sadman Sadik)
- Data Entry দিয়ে Freelancing Course
- T-Shirt Design করে Freelancing Course
- SEO Course for Beginners
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Microsoft Word Course by Sadman Sadik
- Microsoft Excel Premium Course
- Microsoft PowerPoint Course by Sadman Sadik
- Microsoft Office 3 in 1 Bundle
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারো এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন