চাকরী জীবন্ত হরিণ নয় যে তাকে ছুটে ছুটে ধরতে হবে, চাকরী সোনার হরিণ। একটি সামান্য জড় পদার্থ যা তার জায়গায় সদাই স্থির। চলতে ফিরতে পারে না। কাজেই আপনি যদি যোগ্য হন সেই সোনার হরিণ পাওয়ার, তাহলে তা অন্যে নিয়ে যাবে সেই সাধ্য কি কারো আছে? এখন প্রশ্ন হচ্ছে যোগ্যতা বোঝা যাবে কিসে? যোগ্যতা বুঝানোর অন্যতম সহজ উপায় হচ্ছে পার্ট টাইম জব। এই ব্লগে আমরা আলোচনা করবো ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি (part time jobs) করা কেন জরুরি ও বাংলাদেশের স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব করার ক্ষেত্রে কী কী বাধা আসে।
পার্ট টাইম জব কি?
পার্ট টাইম জব বা খণ্ডকালীন চাকরি সাধারণত দিনে কয়েক ঘণ্টা কিংবা একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। সেটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, কল সেন্টারের কাজ, কোনো প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় নির্বাহী হিসেবে কাজ করা ইত্যাদি। তার মানে, আপনি সহজেই পড়াশুনার পাশাপাশি অবসর সময়টুকু কাজে লাগিয়ে নিজের মেধা এবং শ্রম দিয়ে অর্থ উপার্জন করে নিতে পারেন খণ্ডকালীন চাকরির মাধ্যমে।
ঘরে বসে Freelancing
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব (part time jobs) করাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারি। এসব দেশের প্রায় সবাই ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি করে থাকলেও বাংলাদেশের ছাত্রদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে আমরা এর ব্যতিক্রম লক্ষ করে থাকি।
বাংলাদেশে পার্ট টাইম জব করায় বাধা
আমাদের দেশে পড়াশুনার পাশাপাশি বাড়তি কিছু করা বাবা-মা দের কাছে গুনাহর সামিল। থাইল্যান্ডে, মালয়শিয়াতে পেয়েছি রাস্তা পরিষ্কারের কাজ করছে বাচ্চারা। আর আমাদের এখানে “বাচ্চারা, মোজা নোংরা করতো”, এই শিক্ষা নিয়ে কাটে ছেলেবেলা। অ্যাডগুলো আমাদের স্বভাবের আদলেই তৈরি। ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরিতো দূরেই থাক, এখানে বাচ্চাদের শিখানো হয় পরনির্ভরশীলতা ও আলসেমি। “চলো, আমরা নিজেরাই নিজেদের মোজা পরিষ্কার করি” টাইপের অ্যাডও তো করা যেত, তাই না?
আমরা মুখে অনেকে বলছি পার্ট টাইম জব (part time jobs) ভালো, কিন্তু আমরা কি সেটা মেনে নিচ্ছি? আমরা ছেলে মেয়েদের ল্যাপটপ দিচ্ছি, তারা গেম খেলে সময় নষ্ট করছে। নিজের থেকে তাদের কোন তাগিদ নেই কাজ করার, আর বাবা-মায়েরাও ছেলে মেয়ের পড়াশুনা করাকালীন কিছু করতে দিবে না। আমাদের দেশের কোন স্কুলের শিক্ষক যদি স্কুলের বাগানও ছাত্রদের দিয়ে পরিষ্কার করায়, তাহলে সেই শিক্ষকের চাকরীর ওইটিই হবে শেষ দিন। আর রাস্তা পরিষ্কার করাতে গেলে মনে হয় শিক্ষককে দেশ ছাড়তে হবে।
ফ্রেশারদের ক্ষেত্রেও মানব সম্পদ বিভাগের লোকেদের কমন জিজ্ঞাসা থাকে, “আপনার কোন অভিজ্ঞতা আছে? এ ধরনের কাজ আগে করেছেন?” তারা আসলে জানতে চায়, আপনার কোন কো-কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজ, পার্ট টাইম জব এসব অভিজ্ঞতা আছে কি না। আমি আপনাকে পারচেজ ডিপার্টমেন্টের দায়িত্ব দিবো, এখন আপনি যদি কোনদিন বাজার সদাই, কেনা-কাটা না-ই করেন, আমি কীভাবে ভরসা পাবো আপনার উপর? আপনি হলে কি সেটা পেতেন?
মনে রাখবেন, ইন্টারভিউর সময় ফ্রেশারদের চাকরীর অভিজ্ঞতা জিজ্ঞেস করা হয় না, একই রকমের কাজ আগে করেছেন কি না সেটা জিজ্ঞেস করা হয়। “আমি তো ফ্রেশার, কাজের অভিজ্ঞতা পাবো কোথায়?” এই বাণী এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য নয়। কোম্পানি আপনাকে চাকরী দিতে দায়বদ্ধ নয়।
বিদেশে অনেকে পি এইচ ডি করছে এমন ছাত্র-ছাত্রী রেস্টুরেন্ট বা সুপার শপে পার্ট টাইম জব (part time jobs) করে। পড়াশুনার সাথে সাথে নিজের খরচটা যাতে হয়ে যায়, সেই আক্কেল বিদেশীদের মাঝে স্কুল জীবনেই হয়ে যায়, এবং এজন্যই তারা সবাইকে ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি করতে উৎসাহ দিয়ে থাকে। এসবের মধ্যেই তাদের লেখাপড়া চলে এবং এতে লেখাপড়াও কোন বিঘ্ন ঘটে না।
কী ধরণের পার্ট টাইম জব করা উচিত?
বাংলাদেশে স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব মূলত টিউশনি। কিন্তু সামান্য টিউশনি করানোর ক্ষেত্রেও বাধা পরিবার থেকে। যারা এতো কিছুর পরেও কিছু একটা করে তাদের আবার এমন কমেন্ট শুনতে হয়, “টাকার প্রতি লোভ এসে যাবে, মন বসবে না পড়ার টেবিলে।” মা হয়তো বলে বসবে, “কী? আমার ছেলে কাজ করবে?!” তবে এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় বলা বাহুল্য, তা হচ্ছে, টিউশানি আপনাকে কোন স্বীকৃতি দেয় না। এটা কিছু টাকা দেয় মাত্র।
কিন্তু যে কোন কোম্পানিতে ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি আপনাকে স্বীকৃতি ও সম্মান দেয়। ধরুন, একজন শেষ বর্ষের ছাত্র ৬টি টিউশানি করাচ্ছে। তার মাসিক আয় ৩০,০০০টাকা। কিন্তু চাকরীর বাজারে কিন্তু অভিজ্ঞতা শূন্য। উপরন্তু তিনি যদি পাস করার পর ১৫,০০০ টাকা বেতনের চাকরীতে জয়েন করেন তাহলে তার জন্যে সেখানে টিকে থাকা খুব কঠিন হবে।
আরও পড়ুন:
ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি: পার্ট টাইম জব নিয়ে যত ভুল ধারণা
বিসিএস নাকি ব্যাংক জব – কোনটি বেছে নেয়া উচিত
কিছু আদর্শ পার্ট টাইম জব হতে পারে:
- কোন কোম্পানির ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করা
- কোন শপিং মলে কাজ করা
- সেলসে পার্ট টাইম কাজ করা
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে কাজ করা
- হিসাব-নিকাশ রাখার কাজ করা
- শিক্ষকদের সাথে সহযোগিতামূলক কাজ করা
- সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে এমন কাজ করা
- বিভিন্ন কুটির শিল্পের কাজের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখা।
এই ধরনের কাজের সাথে সম্পৃক্ত হলে তা যে আপনাকে পরবর্তীতে কী পরিমাণ সামনের দিকে নিয়ে যাবে ভাবতেও পারবেন না। তাছাড়া ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি আপনার সিভিকে করবে অনন্য, আপনাকে চাকরির ইন্টারভিউ এর সময় করে তুলবে আরো আত্মবিশ্বাসী।
ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি: কেন করবেন পার্ট টাইম জব?
-
অর্থ উপার্জন
পড়াশুনার পাশাপাশি অর্থ উপার্জনের এক দারুণ উপায় হলো ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি করা। অর্থ উপার্জনের ফলে যেমন স্বাবলম্বী হওয়া যায়, তেমনি নিজের উপর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায় বহুগুণে। টানা এক মাস পরিশ্রমের পর মাস শেষে পারিশ্রমিক হাতে পেয়ে এবং তা দিয়ে শখ পূরণ করে এক স্বর্গীয় আনন্দ লাভ করতে পারবেন ছাত্রজীবনে পার্ট টাইম চাকরি করার মাধ্যমে।
ভ্রমণে যাবার শখ থাকলে সহজেই যেতে পারবেন, কিনতে পারবেন একান্ত শখের কোনো জিনিস। আর সেটা যদি হয় নিজের উপার্জনের টাকায়, তবে সুখটা বোধহয় বহু গুণ বেড়ে যায়!
-
নতুন দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন
স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব (part time jobs) করাটা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এর করার মধ্য দিয়ে এমন কিছু দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব যা শুধু পড়াশোনা থেকে অর্জন করা যায় না। যেমন:
- যোগাযোগ দক্ষতা
- দলগতভাবে কাজ করা
- যেকোন সমস্যার সমাধান বের করা
- পরিকল্পনা করা এবং যথাযথভাবে তা প্রয়োগ করা
- সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা ইত্যাদি দক্ষতা অর্জন করা যায়।
Microsoft Office 3 in 1 Bundle
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
যেহেতু একজন ছাত্র তার পড়াশুনা এবং অন্যান্য কাজের পাশাপাশি চাকরির কাজ করে থাকে, সেহেতু তার উপর কাজের চাপ অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে। এতে তার জীবনে যেকোন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার সামর্থ্য গড়ে ওঠে। যা পরবর্তী চাকরিজীবনে তাকে সফল হতে সাহায্য করবে। চাকরি যদি আপনার পড়াশুনার বিষয় সম্পর্কিত হয় তবে তা ঐ নির্দিষ্ট বিষয়ে কারিগরি শিক্ষাস্বরূপ কাজ করবে।
-
নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হওয়া
পার্ট টাইম জব -এর সুবাদে প্রচুর নতুন মুখের সাথে পরিচিত হওয়া এবং কম সময়ে অনেক মানুষের সাথে মেশার সুযোগ পাওয়া যায়। এতে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা যেমন বাড়বে, তেমন বিভিন্ন ধরণের মানুষের সাথে খাপ খাইয়ে চলার সামর্থ্য তৈরি হবে।
শিক্ষা পরবর্তী জীবনে যার যত বেশি মানুষের সাথে যোগাযোগ থাকে তার তত বেশি সফল হওয়ার সুযোগ থাকে। তাছাড়া যেই প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন, সেখানে নিজের কাজ ও কর্মক্ষমতা প্রমাণ করে ভবিষ্যতে চাকরি পাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন।
-
সময় ব্যবস্থাপনা
সাধারণত একজন ছাত্রের পড়াশুনা ব্যতিত তেমন কোনো দায়িত্ব না থাকায় হাতে প্রচুর সময় অবশিষ্ট থাকে। সপ্তাহের এই অবশিষ্ট সময় গুলোতেই তাকে চাকরির কাজসমূহ করতে হয়। এর ফলে একটি নতুন রুটিন অনুসরণ করে তাকে চলতে হয়, অর্থাৎ সময়গুলোকে ভাগ করে নিয়ে কাজ করতে শিখে নিয়ে হয়।
সুতরাং যে ছাত্র পড়াশুনার পাশাপাশি চাকরি করে সে সময় ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে অন্যান্য যেকোনো ছাত্রের চেয়ে বেশি দক্ষ হয়ে ওঠে।
-
শক্তিশালী সিভি তৈরিতে সাহায্য করে
বর্তমান যুগের প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে শক্তিশালী সিভির অত্যন্ত প্রয়োজন। এখন শুধু রেজাল্টের ভিত্তিতে প্রার্থীর যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয় না বরং পড়াশুনার পাশাপাশি কার্যক্রম ও দক্ষতাসমূহকে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়। এক্ষেত্রে ছাত্রজীবনে ছোটখাটো চাকরিগুলো তোমাকে নিজের জায়গাটুকু করে নিতে সাহায্য করবে।
যেহেতু সবসময় সিভি হালনাগাদ বা সংযোজন করতে হয়, সেহেতু খন্ডকালীন চাকরির ফলে ওই সংযোজনের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলা যায়। এতে পড়াশুনা শেষ করার সাথে সাথেই আপনি চাকরির বাজারে নিজেকে অন্যতম সেরা প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরতে পারবেন!
যেসব কাজ আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে
সেদিন ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে জানতে চেয়েছিলাম যে ১০০ বার সিভি পাঠালে আপনারা কতবার কল পান? ১০০টি কমেন্ট বিবেচনা করলে দেখতে পাই, ৬০ জন বলেছেন ২-৩টি, ৩০ জন বলেছেন ৪-৫টি, বাকি ১০জন ৮-১০টি করে কল পান। তার মানে গড়ে ১০০ বার সিভি পাঠালে আমরা ৪-৫ বার করে কল পাই।
তাই একবার কল পেলে আমরা অনেকেই দিশেহারা হয়ে যাই। অনেকে আছেন তিন থেকে চার মাস পর পর ইন্টারভিউ কল পাচ্ছেন। আবার এক একটি আসনের বিপরীতে আপনাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হচ্ছে প্রায় ৩০-৪০ জনের সাথে। এখন সোনার সেই হরিণ তো সে-ই পাবে যে দাম দিয়ে তা কিনতে পারবে, তাই না?
আপনার কি আছে সেরকম অভিজ্ঞতা? আপনাকে কি সোনার হরিণের দায়িত্ব দেয়া যায়? ভাবুনতো একবার। আপনি গ্র্যাজুয়েট হয়েছেন ২৫ বছর বয়সে। এই ২৫ বছরে কি আপনার অভিজ্ঞতা হয়নি?
- যে কোন ইভেন্ট অ্যারেঞ্জের দায়িত্ব নিন, পিকনিকের দায়িত্ব নিন। যে কোন টিম লিড করুন।
- সমিতি বা গ্রুপে যোগ দিন। ফেসবুক, লিঙ্কডইনে কোম্পানি পেজগুলো ফলো করুন।
- ছাত্রাবস্থায় নেটওয়ার্কিং গড়ে তুলুন, ৫৫% সময় পড়াশুনা করুন, ৪৫% সময় নেটওয়ার্ক তৈরি করুন।
- কাজ করুন, ক্লাবের সাথে জড়িত হন।স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব (part time jobs) আপনার পাস করার পর আপনাকে দিবে অভিজ্ঞতা।
আপনি অফিস কালচার, নিয়ম-কানুন, পলিসি, মিলে মিশে কাজ করা এসব নানান অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন ছাত্র থাকাকালীন অবস্থায়।
পরিশেষে
অন্যের স্বপ্নে বেঁচে থাকতে চেষ্টা করা এই সকল হতাশ ছেলে-মেয়েরা চূড়ান্ত ধরাটা খায় পাস করার পর। চাকরির বাজারে হাহাকার। সকলেই এক্সপেরিয়েন্স চাচ্ছে, এক্সপেরিয়েন্স পাবো কোথায়? ভার্সিটিতে কাটানো সময়ে সেই ক্যান্ডি ক্রাশ অথবা ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান তখন আমাদের কথা আর শোনে না। কথায় বলে সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়।
অপরদিকে পাশ করে বেরোনোর পর বেকারদের উপর থাকে লোক দেখানো পারিবারিক চাপ। “পাশের বাড়ির ভাবির ছেলের চাকরি হয়, তোমার কেন হয়না?” উঠতে বসতে খোঁটা, কিন্তু তরুণ ছেলেটিতো মনে মনে চেয়েছিল ফটোগ্রাফার হতে। ইঞ্জিনিয়ার তো সে হতে চায়নি, তার তো মন টিকছে না। কে বুঝবে তার মনের কথা?
আমি জানি অনেকের জীবনই ভুল সিদ্ধান্তে ভরা। কিন্তু ভুলটা বুঝতে পারলে তা আর ভুল থাকে না, তখন তৈরি হয় নিজেকে শোধরানোর সুযোগ। জীবনে যাই হয়েছে, ভুলে যান। আজ থেকে নতুন করে শুরু করুন।
Data Entry দিয়ে Freelancing
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
এর জন্যে কেউ না, আমরাই দায়ী। উপরে তাকিয়ে থুতু মারলে মুখে এসেই লাগবে। যে নিজেই নিজেকে দাবিয়ে রাখে, জগত তাকে জাগাতে পারে না। আত্মবিশ্বাসী হন নিজের ব্যাপারে, আত্মবিনাশী নয়। প্রত্যেক বিনোদনের একটি সমান ও বিপরীত ক্রন্দন থাকে। সকল কাজই কাজ, বড় ছোট বলে কিছু নেই। আজকে যে শ্রম দিবো, কাল তার মূল্য পাবো। গ্যারান্টি, বিফলে মূল্য ফেরত।
আমাদের কোর্সগুলোর তালিকা:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Communication Hacks by Ayman Sadiq and Sadman Sadik
- Communication Secrets by Ejazur Rahman
- Presentation & Public Speaking by Ayman Sadiq
- চাকরি জীবনের প্রস্তুতি by Solaiman Shukhon
- Negotiation Skills by Ejazur Rahman
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে ভিজিট করুন: www.10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন