সুস্বাস্থ্য শব্দটার সাথে আমাদের সেই শৈশবের সম্পর্ক। গুরুজনদের দেয়া আশীর্বাদ কিংবা কোনো নিমন্ত্রণে, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা একটা রীতির মতো হয়ে গেছে। পাঠ্যবইগুলোর পেছনে কিংবা উপদেশ হিসেবে শুনে আসা সুস্বাস্থ্য নিয়ে উক্তি গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে – “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল”।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটাই বাস্তবতা যে, সুস্বাস্থ্য গঠনের উপায় মেনে চলা তো দূরের কথা, কর্মব্যস্ত বর্তমান এ সময়টায় নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়াটা আমাদের অনেকের কাছে বিলাসিতা। শৈশবে শিখে আসা সেই চিরপরিচিত উক্তিরুপী উপদেশগুলো কি তাহলে কেবল বলার জন্যেই বলা?
Personal Fitness
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
সুস্বাস্থ্য নামের সম্পদের অধিকারী হতে চাইলে যত্নশীল হতে হবে নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি। মেনে চলতে হবে কিছু নিয়মকানুন!
সুস্বাস্থ্য কি?
আমি বাজি ধরে বলতে পারি, সুস্বাস্থ্য কি- এই প্রশ্নের উত্তরে প্রতি দশ জনের আটজন বলবে কোনো রোগ না হওয়াই সুস্বাস্থ্য, আর চারজন এখনও বলবে- সুস্বাস্থ্য মানে গোলগাল হওয়া। এর মূল কারণ হচ্ছে- এটি নিয়ে ঠিকঠাক সচেতনতা তো দূরে থাক, যথেষ্ট জানাশোনাও নেই আমাদের। সুস্বাস্থ্য কি শুধুই কি শারীরিক সুস্থতা?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র সুস্বাস্থ্যের সংজ্ঞায় শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক ও সামাজিক সুস্থতার কথাও বলা আছে। অর্থাৎ, সুস্বাস্থ্য হচ্ছে একজন মানুষের শারীরিক, মানসিক, ও সামাজিকভাবে সুস্থ থাকা, কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলার মাধ্যমে যা বজায় রাখা বেশ সহজ!
সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু; সুস্বাস্থ্য গঠনের উপায়:
সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু একে অন্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত। স্বাস্থ্য যেহেতু আমাদের জীবনের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি ঠিক রাখতে আমাদের কিছু দিক খেয়াল রাখতে হবে। শারীরিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার কয়েকটি উপায় এখানে উল্লেখ করছি। এর বেশিরভাগ তোমরা অনেকেই জানো। কিন্তু শুধু জানলে কোনো লাভ নেই। জেনে সেগুলো আমলে আনতে হবে। সুস্বাস্থ্য গঠনের উপায় গুলো আরেকবার তোমাদের মনে করে দিতে আমি হাজির এই অংশে।
আরো পড়ুন: ব্যায়াম: শরীরের বন্ধু, মস্তিষ্কের বন্ধু!
শরীরচর্চা:
সুঠাম ও পেশিবহুল শরীর গঠনের জন্য কতো ব্যায়ামই না আছে! তবে সুস্বাস্থ্য মানেই কিন্তু পেশিবহুল শরীর নয়।
সাধারণ হাঁটাহাঁটি দিয়েই শুরু করে দিতে পারো তোমার শরীরচর্চা। রোজ মাত্র ১০ মিনিট হাঁটলেই কর্মক্ষমতা , হজমক্ষমতার উন্নতি হয়। বিকেলে বন্ধুদের সাথে যেমন এ হাঁটাহাঁটি হতে পারে, সকালে স্কুল-কলেজে যাবার পথেও হতে পারে।
পর্যাপ্ত পানি:
শরীরের দৈনিক পানির চাহিদা পূরণ করা অত্যন্ত জরুরি। হজমের কাজ, অভ্যন্তরীণ অঙ্গের ঠিকমতো কাজ করা, সবকিছুতেই পানি দরকার। এছাড়া ত্বক ভালো রাখতে, শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করতেও পানি সাহায্য করে। সুস্বাস্থ্য নিয়ে উক্তি গুলোয় চোখ বুলালেই পর্যাপ্ত পানি পানের প্রয়োজনীয়তা স্পষ্ট হয়।
আলো-বাতাস:
আমরা সবাই জানি সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি আছে- যা আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণ, শক্ত হাড় গঠন করে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেক রোগব্যাধি হতে পারে। ভিটামিন-ডি অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। তাছাড়া আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, আর শরীর চাঙ্গা করতেও সাহায্য করে।
ঘুম ও বিশ্রাম:
ঘুমকে কখনই অবহেলা করা উচিত নয়। মনে রাখবে জীবন যতই ব্যস্ত হোক না কেনো, শরীরকে অবশ্যই বিশ্রাম দিতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র কয়েক রাত পূর্ণাঙ্গ ঘুম না হলেই একজন মানুষের মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া শুরু করে। ঘুম ঠিক হলে তবেই নিশ্চিত হবে তোমার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু।
প্রাকৃতিক খাবার:
তাজা ফল, সবজি, আমিষ, শস্যজাতীয় খাবার শরীরের জন্য সবচাইতে ভালো। বাজারের রুটি, পাউরুটি ‘হোল গ্রেইন’ হওয়ার দাবি করলেও এদের মধ্যে বেশিরভাগেই থাকে বাড়তি চিনি ও প্রিজারভেটিভ। এগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবে।
সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার কার্যকরী কিছু টিপস!
উপরে আমরা জানলাম সুস্বাস্থ্য গঠনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। সুস্বাস্থ্য কি করে বজায় রাখবো? উপরের মৌলিক নিয়মের পাশাপাশি কিছু ছোট অভ্যাস তৈরী করলে আমরা অনায়াসেই সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারবো। তো চলো জেনে নেওয়া যাক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য কার্যকরী কিছু টিপস!
১) সাবধান থেকো ভাতের দুষ্টুচক্র থেকে:
ভাত আর তরকারির অনুপাতের গড়মিল একটা সাধারণ ব্যপার। ভাত বেশি তরকারি কম নয়তো তরকারি বেশি ভাত কম- আমাদের অনেকের সাথে খাওয়ার সময় প্রায়ই এই ঘটনাটা ঘটে থাকে। এই ভাত আর তরকারির পরিমাণে সামঞ্জস্য আনার খেলায় অনেকেরই পরিমাণে বেশি খাওয়া হয়ে যায়। পরিণামে বেড়ে যায় ওজন! এই অভ্যাস অর্থাৎ ভাতের দুষ্টুচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তরকারি যদি অসতর্কতায় বেশী নেওয়া হয়েই যায়, সেটা খালি খালি খেয়ে নেওয়াটা বরং বাড়তি ভাত নেয়া অপেক্ষা শ্রেয়।
২) ২০-২০-২০ তে স্বস্তি মিলবে চোখে:
একবিংশ শতাব্দীর এ সময়টায় মানুষ বড্ড বেশী যন্ত্রনির্ভর। সারাক্ষণ স্মার্টফোন, ট্যাবে মুখ গুঁজে পড়ে থাকা কিংবা ল্যাপটপ, ডেস্কটপে বসে একটানা কাজ করাটা এখন অতি সাধারণ আর পরিচিত দৃশ্য। এমনকি সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু এর দুশ্চিন্তাও সহজে পরিবর্তন আনতে পারেনা। এতে করে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দৃষ্টিশক্তি। চশমা এখন আমাদের অধিকাংশের নিত্যসঙ্গী। আর তাই, এ প্রজন্মকে ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন প্রজন্ম বললে খুব একটা ভুল হবে না।
একটানা বসে থেকে কোনো জিনিসের দিকে তাকিয়ে থাকাটা চোখের জন্যে বেশ ক্ষতিকর। এই ক্ষতির ঝুঁকিটাকে খানিকটা কমিয়ে আনতে একটা কৌশল অবলম্বন করতে পারো! এই কৌশলের নাম “২০-২০-২০ (টুয়েন্টি-টুয়েন্টি-টুয়েন্টি) রুল”। এক্ষেত্রে একটানা কোনো জিনিসের দিকে তাকিয়ে থাকার সময় প্রতি ২০ মিনিট অন্তর অন্তর ২০ ফিট দূরের কোনো বস্তুর দিকে ২০ সেকেন্ড ধরে তাকিয়ে থাকার অভ্যাস করো। এতে করে চোখের ওপর চাপ কিছুটা কমবে।
আরো পড়ুন: যে ৭টি বিষয় বলে দেবে তুমি মানসিকভাবে কতোটা সুস্থ!
৩) এক সাইকেলে হয়ে যাবে তিনটি দারুণ কাজ:
কিনে ফেলো একটা বাইসাইকেল, দেখবে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই হয়ে যাচ্ছে শরীরচর্চাও। সাইকেল চালানো অত্যন্ত কার্যকরী শরীরচর্চাগুলোর একটি। ওজন কমিয়ে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এই সাইকেল রাখতে পারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। যাতায়াতের ক্ষেত্রেও পরিবহন হিসেবে সাইকেল হতে পারে ভরসা। সেক্ষেত্রে সাইকেল বাঁচিয়ে দেবে তোমার যাতায়াত এর ভাড়াবাবদ খরচ হওয়া টাকাগুলোও।
Save Money. Save Health. Buy a Bicycle.
৪) হাঁটা যখন সবচেয়ে উপযোগী শরীরচর্চা:
যাবতীয় শরীরচর্চায়গুলোর মধ্যে হাঁটা হলো সবচাইতে সহজ আর সবার জন্যে উপযোগী এবং একইসাথে কার্যকরী ব্যায়াম। সময় বাঁচাতে এখন আমরা সবাই কমবেশি অনলাইন রাইড শেয়ারিং অ্যাপগুলো থেকে পরিবহন সেবা নিয়ে থাকি। অ্যাপ থেকে রাইড কল করার সময় নিজের অবস্থান থেকে একটু দূরে কল করলে ওই দুরুত্বটুকু হেঁটে গেলেও সেটা শরীরের জন্য বেশ উপকারী হবে।
তবে কোথাও যাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সবারই সময়মতো পৌঁছানোর তাড়া থাকে। তাই তখন হেঁটে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়াটা ক্ষেত্রবিশেষে বোকামি। ক্লাস কিংবা অফিস থেকে বাসায় ফেরার ক্ষেত্রে যেহেতু সময়মতো ফিরবার তাড়া সাধারণত থাকে না ওই সময়টাকে কাজে লাগানো যায় হাঁটার জন্যে। যানবাহনে যদি একান্তই উঠতে হয় চেষ্টা করো অন্তত কিছুটা পথ হেঁটে গিয়ে তারপর যানবাহনে ওঠো। এতে করে তোমার ব্যায়ামের কোটাটুকুও পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
৫) সুস্বাস্থ্য কি লিফটে, নাকি সিঁড়িতে?
আমাদের অনেকেরই দোতলায় উঠতে গেলেও লিফটের প্রয়োজন হয়। নিজেদের সুস্বাস্থ্যের স্বার্থে হলেও এই বাজে অভ্যাসটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা বেশ ভালো একটি ব্যায়াম। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে লিফট এর পরিবর্তে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করাটাই ভালো। এতে অনেকখানি ব্যায়াম হয়ে যায়।
৬) ‘থ্রি হোয়াইট পয়সনস’ কে ‘না’ বলো:
চিনি, লবণ আর ভাত- খাদ্যতালিকার এই ত্রিরত্নকে বলা হয় ‘থ্রি হোয়াইট পয়সনস’। প্রয়োজনের অধিক গ্রহন করলে এই হোয়াইট পয়সনগুলো পয়সনের মতোই হুমকিস্বরূপ হয়ে যাবে আমাদের স্বাস্থের জন্যে। কখনো কখনো এই উপাদানগুলোই উচ্চ রক্তচাপ, বহুমূত্রের মতো দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই, এই তিন সাদা আতংককে খাদ্য হিসেবে গ্রহনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা বেশ জরুরী। যতখানি কম পারা যায় পরিমাণ ঠিক ততখানিই রেখো খাদ্যতালিকায়।
৭) পানির অপর নাম জীবন:
পানির অপর নাম জীবন হওয়ার পেছনের অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে একটা হলো এই পানি আমাদের হজম ও বিপাকে সহায়তা করে। খাবারের আধ ঘন্টা আগে পানি পান করলে আমাদের খাদ্য গ্রহন অন্য সময়ের তুলনায় বেশ অনেকখানি কমে যায়, যা কিনা ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ইসলাম ধর্মের রীতি অনুযায়ী আমাদের সুস্বাস্থ্যের স্বার্থেই পেটের তিনভাগের একভাগ খাদ্য দ্বারা, একভাগ পানি দ্বারা পূর্ণ করে অপরভাগ ফাঁকা রাখতে হয়। সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু এর অন্যতম একটি রহস্য হচ্ছে পরিমিত পানি পান।
খাওয়ার আগে পানি খাও, খাবারের ওপর চাপ কমাও।
৮) বেছে নাও ছোট আকারের প্লেট:
খাবারের প্লেটের আকার কমিয়ে ফেলো। প্লেট হিসেবে বেছে নাও আকারে ছোট্ট প্লেটগুলোকে। আজকের সর্বশেষ আইডিয়াটি হলো এটা। এতে করে দেখবে প্লেটের আকারের সাথে সাথে কমে যাবে তোমার খাওয়ার পরিমাণও। বড় প্লেটভর্তি খাবার থেকে অনায়াসেই বেশি খাওয়া হয়ে যায়। আবার বড় প্লেটে পরিমাণে কম খাবার দেওয়া হলে দৃষ্টিকটু লাগে। কিন্তু প্লেটের আকার যদি ছোট হয় তাহলে এই বিষয়টা চোখে পড়ে না। তাই, খাওয়ার সময় প্লেট হিসেবে বেছে নাও আকারে ছোট প্লেটগুলোকে। দেখবে ভুঁড়ির আকারটাও এমনিতেই কমে যাবে।
৯) দশ মিনিটেই বাজিমাত:
দশ মিনিটের মধ্যে অফিসের চেয়ারে কিংবা স্কুলের মাঠে বসেই কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজের মাধ্যমে শরীরচর্চার কাজটুকু করে ফেলা সম্ভব। টেন মিনিট এক্সারসাইজ নামের এই কনসেপ্টটি তোমাকে সাহায্য করবে অফিসে বসেই শরীরচর্চা করতে। আর বাসায় বসে সেভেন মিনিট ওয়ার্কআউট এর মাধ্যমে পূর্ণ করো তোমার ব্যায়ামের কোটা।
আরো পড়ুন: সত্যিই কি স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল?
১০) উল্টো নিয়মকেই এবার উল্টে দাও:
প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী আমাদের অধিকাংশই সকালের নাশতা করি নামেমাত্র। কেউ কেউ তো আবার এই ব্রেকফাস্ট নামের উটকো ঝামেলাকে এড়িয়েই চলে। তারপর দুপুরে পেটপুরে খাওয়া আর রাতে গলাপর্যন্ত খাওয়া হলো রোজকার রুটিন। সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু এর সমস্ত নিয়ম ভঙ্গ করে এই অনিয়ম। আর এজন্যে স্থুলতাসহ বিভিন্ন শারীরিক রোগব্যাধি বাড়ছে আশংকাজনকভাবে। অথচ প্রকৃত নিয়ম হলো সকালে রাজার মতো, দুপুরে প্রজার মতো আর রাতে খেতে হবে ভিখিরির মতো। অর্থাৎ সকালের নাশতাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ এই নাশতার পরই আমাদের মস্তিষ্ক কাজ করা শুরু করে। তাই সুস্বাস্থ্যের স্বার্থে খাওয়াদাওয়ার এই প্রচলিত নিয়মটাকে উল্টে দিতে হবে।স্বাস্থ্য নিয়ে প্রতিনিয়ত অনিয়ম করাটা কখনো কখনো বয়ে আনে নানা বিপদ। তাই, স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হওয়াটা একটু বেশিই জরুরী! আজ থেকেই অনুসরণ করো এই কৌশলগুলো যাতে করে তুমি থাকো সুস্থ, কর্মচঞ্চল আর উদ্যমী। মনে রেখো, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হওয়াটা বিলাসীতা নয়, এটা আবশ্যক! তাই, সুস্বাস্থ্য নামের সম্পদ আর সুন্দর মনের অধিকারী হওয়ার স্বার্থে নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হও এখন থেকেই।
সূত্র:
Health and Well-Being – World Health Organization
সুস্বাস্থ্যের পাঁচ উপায় | BDNews24
সুস্বাস্থ্যের ২৭ উপায় | Dhaka Times
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Freelancing by Joyeta Banerjee
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Microsoft Office 3 in 1 Bundle
- Microsoft Word Course by Sadman Sadik
- Microsoft Excel Premium Course
- Microsoft PowerPoint Course by Sadman Sadik
আপনার কমেন্ট লিখুন