Extra Curricular Activities কেন করব?

October 13, 2018 ...
পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবার শুনে নাও।

এখনকার ছেলেমেয়েদের মাঝে যে জিনিস লক্ষ করা যায় সেটি হচ্ছে তারা পড়াশোনায় যদিও খুব বেশি অংশগ্রহণ করে কিন্তু খেলাধুলা কিংবা অন্যান্য Extra Curricular Activities এ সেই তুলনায় তাদের অংশগ্রহণ খুবই নগণ্য। এটা যে সবসময় তারা স্বেচ্ছায় করছে তা কিন্তু নয়। এজন্য তাদেরকে চাপ দেয়া হয় অভিভাবক কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে। রেজাল্ট ভালো করলে বৃত্তি পাওয়ার লোভে ছেলেমেয়েরা সারাদিন পড়াশোনায় মগ্ন হয়ে থাকে।

আমি পড়াশোনা না করতে বলছি না। অবশ্যই পড়াশোনা করা উচিত। কিন্তু শুধু পড়াশোনাই জীবনের একমাত্র কাজ হতে পারে না। এর সাথে আনুষঙ্গিক আরো নানা কাজে অংশগ্রহণ করতে হয়। কিন্তু এত এত পড়াশোনার চাপ সামলিয়ে পড়াশোনার বাইরে আর তেমন কিছু যেন করাই হয়ে ওঠে না। ফলে দিন শেষে ছেলেমেয়েরা অর্জন করছে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা। প্রতিকূল কর্ম জীবনে সাফল্য অর্জনের জন্য আনুষঙ্গিক যেসব দক্ষতা প্রয়োজন সেগুলোর বেশ অভাব লক্ষষ্য  করা যায় এই ছেলে মেয়েদের মধ্যে। আবার তার উপর আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা সমাজে এমন একটা প্রভাব ফেলেছে যেন পড়াশোনার অর্জনের কাছে অন্যান্য সকল অর্জন সব সময় হেরে যায়। এখন অভিভাবকরা তাদের ছেলেমেয়েরা বিতর্ক প্রতিযোগিতা কিংবা বিজ্ঞান মেলায় প্রথম স্থান অধিকার করলে খুব একটা খুশি হয় না। কিন্তু সেই একই ছেলে মেয়ে যখন পড়াশোনায় প্রথম স্থান অধিকার করে তখন পুরো পরিবার এবং সমাজের বাহবা কুড়ায়।

Video Making Course

চমৎকার ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করুন Video Making -এর খুঁটিনাটি শিখে। প্রফেশনাল ভিডিওগ্রাফি এবং এডিটিং -এর পাশাপাশি একজন ভিডিও মেকার হিসেবে ক্যারিয়ার তৈরির গাইডলাইন শিখুন।

 

কিন্তু এমনটা তো হওয়ার কথা ছিল না। দু’টি অর্জনই তো সমান বাহবার যোগ্য। এদের মাঝে তো একটা সামঞ্জস্য থাকার কথা ছিল। কিন্তু সেই সামঞ্জস্যতা কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে। এর জন্য দায়ী পরিবার, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আমরা নিজেরাই।

এখন আর ঘরের বাইরে ছেলেমেয়েদের খেলতে দেখা যায় না। সারাদিন তাদের দেখা যায় বইয়ের পাতায় নিমগ্ন কিংবা ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হারিয়ে থাকতে। একটা প্রবাদ আছে না? “গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন, নাহি বিদ্যা নাহি ধন হলে প্রয়োজন”। তাই বিদ্যা যেন বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ না থেকে আমাদের জীবনেও কাজে লাগে সেজন্য অংশগ্রহণ করতে হবে এক্সট্রা কারিকুলার কর্মকাণ্ডে। চলুন এক নজরে দেখে নিই কেন এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিজ আমাদের জীবনে এতটা গুরুত্বপূর্ণ।

১) সিভি ভারী করে:

আমরা হয়তো বা অনেকেই জানি না যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ অন্যান্য দেশগুলোতে স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এমন সব ছাত্র-ছাত্রীকে অগ্রাধিকার দেয় যাদের রেজিউমে একাডেমিক পড়াশোনা সহ এক্সট্রা কারিকুলার অন্যান্য এক্টিভিটিস দ্বারা পরিপূর্ণ।

চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ঠিক এরকমই। পড়াশোনায় ভালো হলেই যে ভালো চাকরি পাবে এমনটি নয়। অনেক সময় ক্লাসের পেছনের সারির ছেলেমেয়েরা প্রথম সারির ছেলেমেয়েদের থেকে ভাল চাকরি পায়। এর মূল কারণ হচ্ছে মাঝারি ধরনের কিংবা পেছনের সারির ছাত্র-ছাত্রীরা Extra curricular activities এ বেশি অংশগ্রহণ করে থাকে। ফলে পড়াশোনার বাইরে অন্যান্য যে দক্ষতা তা শুধুমাত্র একাডেমিক পড়াশোনায় ভালো ছাত্র ছাত্রী থেকে অনেক গুণে ভালো হয়ে থাকে।

তাই যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে আগ্রহী কিংবা কর্পোরেট সেক্টরে চাকরি করতে আগ্রহী, তাদের উচিত পড়াশোনার পাশাপাশি Extra Curricular Activities এ মনোনিবেশ করা।

২) কর্মদক্ষতা বাড়ায়:

ছোটবেলা থেকেই যারা খেলাধুলা এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ডে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে থাকে, তারা সাধারণত অন্যান্য সাধারণ ছেলে মেয়ে থেকে শারীরিকভাবে কর্মঠ হয়ে থাকে। কায়িক পরিশ্রমের ফলে বিপাক প্রক্রিয়া এবং রক্ত প্রবাহ বাড়ে। এতে আরো বাড়ে স্টামিনা এবং মানসিক সর্তকতা। শক্তি বাড়ার ফলে দূর হয় অবসন্নতা। ফলে স্বাভাবিক জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে এই ধরনের কর্মকাণ্ডে যুক্ত মানুষ গুলো অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি ভাল করে থাকে। তাদের একটানা অনেকক্ষণ কাজ করতেও খুব একটা সমস্যা হয় না। কঠোর পরিশ্রম করতে পারার ক্ষমতা থাকার কারণে তারা সকল ক্ষেত্রেই অন্যদের থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে থাকে। ফলে সাফল্য ধরা দেয় অতি দ্রুত।

৩) দলবদ্ধভাবে কাজ করতে শেখায়:

ছোটবেলা থেকেই Extra Curricular Activities এ বিভিন্ন দলে থেকে কাজ শেখার ফলে দলগতভাবে কাজ করার একটি মূল্যবান গুণ ছেলে-মেয়েদের মাঝে সৃষ্টি হয়। সাধারণত যেসব ছেলেমেয়ে ছোট বেলা থেকে শুধু পড়াশোনাতেই মগ্ন থাকে, তারা দলবদ্ধভাবে কোন কাজ করে অভ্যস্ত নয়। এর ফলে যখন তারা কর্মজীবনে প্রবেশ করে তখন টিমওয়ার্ক করতে গেলে তারা দিশেহারা হয়ে যায়।


আরও পড়ুন:

মজার নিয়মে vocabulary 5: ২০১৮ সালের মজার ১০টি নতুন শব্দ!

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কী? জেনে নিন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড -এর কিছু কার্যকরী ব্যবহার


দলবদ্ধভাবে কাজে কিছু জিনিস শিখতে পারা যায় যেগুলো বইয়ের পাতা থেকে শেখা যায় না। সেগুলো হলো বিবাদ মিটাতে পাড়ার গুণ, মানুষকে প্রভাবিত করতে পারার গুণ, নেতৃত্ব দিতে পারার গুণ ইত্যাদি। এই গুণগুলো শুধুমাত্র অভিজ্ঞতা দ্বারা অর্জিত হয়। এবং ছোট বেলা থেকে এই অভিজ্ঞতার সুযোগ করে দেয় এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ। ছোটবেলা থেকেই Extra Curricular Activities ছেলে মেয়েদের সামনে উন্মুক্ত করে দিলে তারা ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে সক্ষম এবং শক্তিশালী। আপাতদৃষ্টিতে এর খুব একটা প্রয়োজনীয়তা বুঝতে না পারা গেলেও পরবর্তী পর্যায়ে এর প্রভাব খুব লক্ষণীয় হয়ে ওঠে।

৪) সৃজনশীলতা বাড়িয়ে তোলে:

আগ্রহ, ব্যতিক্রমী চিন্তা ধারা এবং সৃজনশীলতা মানুষের মাঝে নিজ থেকেই জন্ম নিতে পারে। কিন্তু তাই বলে যে এগুলো গড়ে তোলা যায় না তা কিন্তু নয়। সঠিক পরিবেশ প্রদান করতে পারলে যে কারো মাঝেই এই গুণ গুলো গড়ে ওঠে। কিন্তু এই গুণগুলো রাতারাতি কারো মাঝে গড়ে তোলা যায় না। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিচর্যা এবং সঠিক পদ্ধতির অনুসরণ। এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটি এগুলো নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।

চিত্রাংকন, গান কিংবা লেখালেখি এগুলো সবই সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যখন শিশু-কিশোররা এ ধরনের কর্মকাণ্ডগুলোতে অংশগ্রহণ করে তখন তাদের সামনে নতুন একটি দ্বার উন্মোচিত হয়। এই দ্বার তাদের সৃজনশীলতার পথ দেখায়। ফলে বদলে যায় তাদের চিন্তা ধারা। তাদের কর্মকাণ্ডে লক্ষ্য করা যায় নতুনত্ব এবং ব্যতিক্রম একটি ধারা। সৃষ্টিশীলতার বাঁধাধরা কোনো নিয়ম নেই। এটি ফুটে উঠতে পারে আঁকা আঁকি, গান গাওয়া, বিতর্ক করা, লেখালেখি করা এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মাঝে। তাই যার যেই কর্মকাণ্ডের প্রতি আগ্রহ বেশি তার সেদিকেই মনোনিবেশ করা উচিত।

brain1
৫) সুন্দর সামাজিক জীবন নিশ্চিত করে:

খেয়াল করে দেখবেন যারা বইয়ের পোকা, অর্থাৎ শুধু বই নিয়েই সারাদিন পড়ে থাকে, তাদের বন্ধু-বান্ধব খুব একটা বেশি হয় না। এর কারণ হলো তারা খুব একটা বাইরে যায় না এবং মানুষের সাথে মিশে না। আপনি যখন বাইরে যাবেন, বাস্তব জগতের সাথে পরিচিত হবেন, নতুন নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হবেন, তখনই আপনার নতুন বন্ধু-বান্ধব হবে। নতুন নতুন মানুষের সাথে মিশতে গেলে যখন দেখবেন তাদের সাথে আপনার পছন্দগুলো মিলে যাচ্ছে তখন তাদের সাথে আপনার বন্ধন সুদৃঢ় হবে। গ্রুপ এক্টিভিটিস গুলো এই পদ্ধতি গুলোকে আরও সহজ করে।

যখন আপনি গ্রুপের সাথে কোন কাজ করবেন, হোক সেটা খেলাধুলা বা অন্য কিছু, তখন তাদের সাথে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষিত হবে। ফলে আপনাদের মাঝে দৃঢ় একটি বন্ধনের সৃষ্টি হবে। এ বন্ধন গুলোই আপনার সামাজিক জীবনকে করে তুলবে সুন্দর।

৬) মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে:

শুধুমাত্র যে কর্মজীবীরা মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন তা কিন্তু নয়। ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়েরাও মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে একটার পর একটা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, সাপ্তাহিক কিংবা মাসিক পরীক্ষা ইত্যাদি। এত কিছুর চাপে শিক্ষার্থীরা নুয়ে পড়ে। চাপ কমানোর চমৎকার কিছু সুযোগ করে দেয় Extra Curricular Activities গুলো। এই কর্মকাণ্ডগুলো সুযোগ করে দেয় অতি প্রয়োজনীয় বিরতি এবং চিত্ত-বিনোদনের। এগুলো মস্তিষ্ককে ঠান্ডা করে সকল দুশ্চিন্তা দূর করে দেয়। ফলে মনোযোগ বাড়ে কাজ কর্মে।

৭) সুন্দর সময় ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে:

যখন আপনি আগে থেকেই একাধিক কাজ একসাথে করে অভ্যস্ত থাকবেন, তখন যেকোন কাজে আপনার সময় ব্যবস্থাপনা এবং গুরুত্বের ভিত্তিতে কাজকে ভাগ করা অন্যের চেয়ে অধিক সুন্দর হবে। কর্ম জীবনে এমন অনেক অবস্থার সম্মুখিন হবেন যেখানে আপনাকে একসাথে অনেকগুলো কাজ করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার পূর্বের অভিজ্ঞতা অনেকাংশে আপনার কাজ সহজ করে দেবে।

আবার গুরুত্বের ভিত্তিতে আপনি যখন কাজ ভাগ করতে শিখবেন তখন দেখবেন সীমাবদ্ধ সময় এর মাঝে অনেকগুলো কাজ করতে হলে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো কে সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। বিভিন্ন Extra Curricular Activities গুলোতে অংশগ্রহণ করলে বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পাদন করা যেমন শিখবেন তেমনি শিখবেন নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে।

৮) আত্মবিশ্বাস বাড়ায়:

নিজের প্রতি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস না থাকলে আপনি মাঝে মাঝেই হীনমন্যতায় ভুগতে পারেন। যেসব শিশু কিশোররা গতানুগতিক কর্মকাণ্ড ছাড়া জীবনে নতুন কিছু চেষ্টা করেনি তারাও এই সমস্যাটির সম্মুখিন হয়। বলা হয়ে থাকে” শূন্য মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা”। তাই যদি আপনি বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে আপনার মাথায় নেতিবাচক চিন্তা গুলো আসার সময় পাবে না।

যখন একাধিক কাজ করবেন তখন আপনার কাছে নিজেকে মূল্যবান মনে হবে এবং বাড়বে আপনার আত্মবিশ্বাস। এতে করে আপনি হয়ে উঠবেন জ্ঞানী এবং অভিজ্ঞ। ফলে আপনি হবেন আগের থেকে আরও বেশি শক্তপোক্ত এবং সকল ধরনের বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করতে সমর্থ হবেন।

৯) সর্বোপরি উন্নতি ঘটায়:

যেসব মানুষ একাধিক জিনিস করতে পারে তাদের মূল্য যারা একটি জিনিস অভিজ্ঞ তাদের থেকে অনেক বেশি। Extra Curricular Activities তে অংশগ্রহণ করলে শিশু-কিশোররা নানা ধরনের দক্ষতা অর্জন করে। এতে করে তাদের সর্বোপরি উন্নতি ঘটে। ফলে কর্মজীবনে প্রবেশ করার সময় এরা অন্যদের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়।

১০) প্রতিভার বিকাশ নিশ্চিত করে:

সবার মাঝেই কোনো না কোনো একটি বিশেষ প্রতিভা লুকানো থাকে। এই প্রতিভাকে ঘুমন্ত অবস্থা থেকে জাগিয়ে না তুললে এটি আজীবনই নিষ্ক্রিয় থেকে যায়। শিশু-কিশোরদের নানারকম Extra Curricular Activities তে নিয়োজিত করলে তারা তাদের প্রতিভা বিকশিত করার সুযোগ পায়। তারা তাদের শক্তি, দুর্বলতা এবং আগ্রহ খুব সহজেই চিহ্নিত করতে পারে।

তারা তাদের নিজের একটি নতুন রূপ উন্মোচিত করার সুযোগ পায় যা সম্পর্কে তারা পূর্বে অবগত ছিল না। এতে করে তাদের সামনে উন্মুক্ত হয় নতুন নতুন ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা। যখন তারা বুঝতে পারে যে তারা আসলে কত কিছু অর্জন করতে সক্ষম তখন ঘুরে যায় তাদের জীবনের মোড়। তৈরি হয় সফলতার এক একটি গল্প।

আশাকরি উল্লিখিত কারণগুলো Extra Curricular Activities এর গুরুত্ব বোঝাতে যথেষ্ট। তাই নিজে যেমন এ কর্মকাণ্ডগুলোতে অংশগ্রহণ করা উচিত তেমনি অপরকেও এ ব্যাপারে উৎসাহিত করা উচিত। এতে করে সৃষ্টি হবে একটি দক্ষ জনগোষ্ঠী যারা এগিয়ে নিয়ে যাবে দেশকে উন্নতির পথে।


১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com


আমাদের কোর্সগুলোর তালিকা:


৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৩

দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই দেশসেরা শিক্ষকদের সাথে যুক্ত হও ইন্টারেক্টিভ লাইভ ক্লাসে, নাও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সম্পূর্ণ সিলেবাসের 💯তে💯 প্রস্তুতি!

আপনার কমেন্ট লিখুন