পড়াশোনা
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ: কী পড়বে, কেন পড়বে ও কীভাবে পড়বেন!
“বাবা বলে ছেলে নাম করবে, সারা পৃথিবী তাকে মনে রাখবে।” ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় না সত্যি, কিন্তু চার্টাড একাউন্টেন্ট, অন্টারপ্রেণার এমনকি অর্থনীতিবিদ হওয়াও সম্ভব। কিন্তু আমাদের বাবা-মায়েরা, এবং আমরাও মনে করি, ‘নাম’- করতে হলে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াটাই জরুরী! কিন্তু বিষয়টা কি তাই? মোটেই না! ক্যারিয়ার গড়ার প্রশ্নে বিজ্ঞান বিভাগের মতো ব্যবসা
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া স্বপ্ন যাদের, তাদের যা কিছু জানতেই হবে
ইঞ্জিনিয়ারিং অর্থাৎ প্রকৌশল পড়ার জন্য দেশের সকল প্রথম সারির শিক্ষার্থীদের নজর থাকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা বুয়েটের দিকেই। বুয়েটের পরপরই যেসব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আসে, সেসব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ই আমাদের আজকের ব্লগের আলোচ্য বিষয়। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বা চুয়েট (CUET), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বা কুয়েট (KUET) আর রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
রমজানের পর পরীক্ষা? পড়াশোনা চালিয়ে যাও ৮টি ধাপে
রোজার ইদের পরেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে। তোমরা অনেকেই ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেয়া শুরু করে দিয়েছো। শুধু ভর্তি পরীক্ষাই নয়, সামনে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাও আছে। সবাই নিশ্চয়ই জোরেশোরে প্রস্তুতি নিচ্ছো? এই প্রস্তুতিকে আরও জোরদার করার জন্য নিয়ে এসেছি রমজানের স্টাডি টিপস। কিন্তু এই রোজার সময় শিক্ষার্থীদের থেকে বেশ কমন
ইংরেজিতে কীভাবে ইতিবাচক আবেগ প্রকাশ করবেন
ইংরেজিতে কীভাবে ইতিবাচক আবেগ প্রকাশ করবেন? আজকে আমরা কিছু ইতিবাচক শব্দ এবং বাক্য শিখবো। আমাদের সাথে যখন কেউ খুব happy একটা news বা সুখের একটা সংবাদ share করে,তখন আমাদের সেই situation এ describe করা লাগে আমরা কেমন feel বা অনুভব করছি। so, একারণে আমরা আজকের ক্লাসে শিখবো কিভাবে এই ধরনের positive emotion গুলো বা খুব
কিন্ডল: বই পড়ার দারুণ এক বন্ধু!
ছোটবেলায় আমি যখন অনেক অনেক বই নিয়ে স্কুলে যেতাম তখন আমার মনে হত, “ইশ! এই ভারী ব্যাগটার বদলে যদি বই না নিয়ে স্কুলে যাওয়া যেত, কতই না ভালো হত। কিংবা এমন কিছু ব্যবস্থা থাকত যাতে এতগুলো করে বই না নেয়া লাগে।” কিছু বছর আগেও এখানে সেখানে ঘুরতে যাওয়ার সময় পছন্দের দুই-তিনটে উপন্যাস এর বই নেয়ার
পরীক্ষাকালীন রুটিন: নষ্ট হবে না এক সেকেন্ডও
ছাত্রজীবনে সবচেয়ে প্যারাদায়ক জিনিসটার কথা যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, তাহলে বেশিরভাগ উত্তরই আসবে “পরীক্ষা”! এটা নিশ্চিতভাবে বলে দেয়ার জন্য কোনো আলাদা জরিপের প্রয়োজন হয় না। এই পরীক্ষার জন্য যে কতজনের আরামের ঘুম হারাম হয়ে যায় তার কোনো ইয়ত্তা নেই। পরীক্ষা ভালো হবে নাকি খারাপ, প্রশ্ন কেমন করবে, পরীক্ষার হলে সবকিছু সময়ের মধ্যে লিখে আসতে পারবো
পরীক্ষা সামনে, পড়া শেষ হয়নি?
বর্তমান প্রজন্মের নাম যদি দেওয়া হয় “The Eleventh Hour Generation”, আশা করি খুব একটা ভুল হবে না। তাদেরকে সময় যতই দেওয়া হোক না কেন, তারা সবকিছু করতে বসবে সেই শেষ মুহূর্তে। পড়াশোনা অর্থাৎ পরীক্ষার প্রস্তুতিও তার ব্যতিক্রম নয়। “কালকে পড়বো এখনো তো অনেক দিন বাকি……………” এই কালকে পড়বো-র পুনরাবৃত্তি করতে করতে পরীক্ষা দ্বারপ্রান্তে দণ্ডায়মান। অথচ
বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দেবার আগে ছুটির মাঝে গুছিয়ে ফেলো সব!
যেহেতু তুমি আমার এই লেখাটি পড়ছো, তাই ধরেই নিচ্ছি যে তুমি সদ্যই উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছো এবং খুব শীঘ্রই জীবনের একটা নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছ। তাই শুরুতেই তোমাকে শুভকামনা জানাচ্ছি। যদি তুমি তোমার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে, পছন্দের বিষয় পড়ার সুযোগ পেয়ে থাক, তবে তোমাকে অনেক অনেক অভিনন্দন! আর যদি দূর্ভাগ্যক্রমে তা না হয়, তবে মনে রাখবে,