আমরা যারা ছাত্রাবস্থায় আছি তারা সাধারণত গতানুগতিক পড়াশুনার উপর সবচেয়ে বেশি জোর দেই। আমরা ভাবি যে পড়াশোনায় ভালো করলে এবং সফটওয়্যার ব্যবহারে দক্ষতা থাকলে বুঝি কর্মজীবনে সাফল্য অর্জন করা যাবে। কিন্তু ব্যাপারটি আসলে সম্পূর্ণ ওরকম নয়। কর্মজীবনে পড়াশোনা এবং অন্যান্য দক্ষতা থেকেও অধিক গুরুত্বপূর্ণ একটি দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে। আর সেই দক্ষতা টি হচ্ছে যোগাযোগ স্থাপনের দক্ষতা।
অধিকাংশ সময়ই দেখা যায় ডিপার্টমেন্টের প্রথম সারির ছাত্রদের থেকে মাঝামাঝি সারির ছাত্রগুলো কর্ম ক্ষেত্রে অধিকতর সফল হয়। এর পিছনে কারণ কিন্তু ওই একটাই। তাদের যোগাযোগ দক্ষতা অন্যদের তুলনায় আরো ভালো। যোগাযোগের দক্ষতা শুধু যে কর্ম ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তা কিন্তু নয়। এর প্রয়োজনীয়তা ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।
যে যত বেশি মানুষের সাথে যত ভালো যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম, সে সকল ক্ষেত্রে সবার চেয়ে বেশি সফল হয়। দক্ষ যোগাযোগ ক্ষমতা আপনাকে সুযোগ করে দেয় নিজের আইডিয়াগুলো মানুষকে ভাল ভাবে বুঝানোর। মানুষ আপনার আইডিয়াগুলো বুঝলে আপনাকে মূল্যায়ন করতে পারবে। এতে করে আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে মানুষের ধারণা হবে। এতে করে আপনি এগিয়ে যাবেন সাফল্যের দিকে একধাপ এগিয়ে। তো চলুন দেখে নেই এমন ১০ টি উপায় যার মাধ্যমে আপনি উন্নত করতে পারবেন আপনার যোগাযোগের দক্ষতাকে।
১) প্রকাশভঙ্গির দিকে খেয়াল রাখুন:
সফল যোগাযোগ স্থাপনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলোর একটি হচ্ছে আপনার প্রকাশভঙ্গি। প্রকাশভঙ্গি বলতে বুঝানো হচ্ছে আপনার কথা বলার ধরন, আপনার দাঁড়ানোর ধরন, আপনার তাকানো ধরণ কিংবা হাত রাখার ভঙ্গিমা। কারো সাথে কথা বলার সময় কিছু বিশেষ ভঙ্গিমা অনুসরণ করতে হয় আবার কিছু ভঙ্গিমা পরিহার করতে হয়।
আপনি একটি দিয়ে আপনার সঙ্গীকে বলছেন যে আপনি আলোচনা সমালোচনাকে স্বাগত জানান, কিন্তু অপর দিক দিয়ে আপনি আপনার হাতকে ক্রস আকারে গুটিয়ে রাখলেন। ব্যাপারটি আপনার কাছে ভুল মনে না হলেও হাত গুটিয়ে রাখা আলোচনা সমালোচনার ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গীর কাছে আপনার অনীহা প্রকাশ করে। এতে করে আপনার সকল যোগাযোগ স্থাপনের প্রচেষ্টা কিন্তু ভেস্তে চলে গেল।
আবার ধরুন আপনার সঙ্গী আপনাকে কিছু একটা বলছে। তার কথার প্রতি গুরুত্ব প্রকাশ করতে আপনার উচিত সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে তার কথা শোনা। কিন্তু আপনার মনোযোগ আটকে রয়েছে আপনার স্মার্ট ফোনের পর্দাতে। এতে করে আপনার সঙ্গী ভাববে যে আপনি তাকে গুরুত্বহীন ভাবছেন। ফলে আবারো ভেস্তে চলে গেল আপনার সফল যোগাযোগ স্থাপনের প্রচেষ্টা।
Communication Masterclass by Tahsan Khan
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
খেয়াল করে দেখুন, উভয় ক্ষেত্রেই কিন্তু আপনার সঙ্গী আপনার প্রতি যে ভাবনা পোষণ করছে আপনি মোটেই সেই উদ্দেশ্যে কোন কিছু করেননি। সামান্য ভুল ভঙ্গি বা প্রদর্শনের কারণে আপনার প্রতি মানুষের ধারণা ঠিক এভাবেই বদলে যেতে পারে। এর প্রভাব কিন্তু মোটেই সুখকর নয়। পরবর্তীতে ওই ব্যক্তি গুলো সহজে আপনার সাথে পূর্বের ন্যায় যোগাযোগ স্থাপন করতে খুব একটা আগ্রহী হবে না। কারো সাথে কথা বলার সময় সঠিক শারীরিক ভঙ্গি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। একটা জিনিস সবসময় মাথায় রাখবেন আপনি যদি কথা নাও বলেন তবুও কিন্তু আপনার ভঙ্গিমার মাধ্যমে এক ধরনের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
অর্থাৎ সবসময়ই আপনি অন্যের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করছেন। তাই সব সময় আপনার সঙ্গীকে আপনার অনুভব করাতে হবে যে আপনি তার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছেন। এর জন্য একটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে। কারো সাথে যোগাযোগ স্থাপনের সময় আপনি আপনার পায়েরআঙ্গুল গুলো সম্পর্কে ভাবতে শুরু করুন। হাস্যকর শোনালেও এই পদ্ধতিটির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে। পায়ের আঙ্গুলের অনুভূতি সম্পর্কে চিন্তা করলে আপনার পারিপার্শ্বিকতার প্রতি আপনার মনোযোগ বেড়ে যায়। ফলে আপনি আপনার সামনের ব্যক্তিটির কথার প্রতি অধিক মনোযোগ প্রদর্শন করতে পারবেন। এতে করে আপনার সঙ্গী নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে বাধ্য হবে।
আরো পড়ুন: জেনে নিন কাঙ্ক্ষিত IELTS Listening Score অর্জনের সেরা ৫ টেকনিক
কথা বলার সময় আরেকটি জিনিস খেয়াল রাখবেন। সেটি হচ্ছে আপনি কিভাবে দাঁড়িয়ে আছেন বা বসে আছেন তার প্রতি। সফল ব্যক্তিদের দাঁড়ানোর বা বসার কিছু ভঙ্গিমা রয়েছে। আপনি চাইলে সেগুলো অনুসরণ করতে পারেন। আপনি যদি অপর মানুষের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বোঝার চেষ্টা করেন তাহলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন তিনি আসলে কি বলতে চাচ্ছেন বা শুনতে চাচ্ছেন। ফলে আপনি তার সাথে সহজেই যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন।
২) অপ্রয়োজনীয় পরিপূরক শব্দ পরিহার করুন:
আমাদের অনেকেরই কথা বলায় জড়তা রয়েছে। ফলে আমরা কথার শুরুতে বা মাঝে “উম” কিংবা “আহ্” এই ধরনের অর্থহীন পরিপূরক শব্দ ব্যবহার করে থাকি। আমাদের মনে হতে পারে যে এই ধরনের শব্দগুলো কথোপকথনকে গতিশীল রাখতে সহায়তা করে। কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা। এধরনের শব্দের মাধ্যমে বক্তার দ্বিধা প্রকাশ পায়। এর চেয়ে উত্তম হচ্ছে একটু সময় নিয়ে কথা শুরু করা। কিংবা কথার মাঝে আটকে গেলে একটু সময় নেয়া।
বক্তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এতে আমাদের আত্মবিশ্বাসহীনতা প্রকাশ পায় বলে মনে হলেও শ্রোতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এটা তেমন কোন সমস্যা নয়। বরং অপ্রয়োজনীয় অর্থহীন পরিপূরক শব্দ উচ্চারণ করার থেকে কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থেকে কথা শুরু করা অধিক শ্রেয়।
৩) ছোটখাটো আলোচনার জন্য বিষয়বস্তু বাছাই করে রাখুন:
অনেক সময় এমন হয় যে আপনি কারো সঙ্গে সখ্যতা গড়তে চাচ্ছেন। কিন্তু কথা শুরু করার একপর্যায়ে কি নিয়ে কথা বলবেন তা খুঁজে পাচ্ছেন না। আপনি দাঁড়িয়ে রইলেন নিশ্চুপ হয়ে। তখন আপনার সকল যোগাযোগ স্থাপনের প্রচেষ্টা পরিণত হবে একটি লজ্জাজনক পরিস্থিতিতে। কিভাবে রেহাই পেতে পারেন এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে? সমাধানটি খুবই ছোট। হুটহাট আড্ডা জমিয়ে তোলার জন্য ছোটখাটো বিষয়বস্তু আগে থেকেই নির্ধারণ করে রাখুন। অল্পস্বল্প জ্ঞান অর্জন করে রাখুন সেসব বিষয়ে, যেন আড্ডা জমে উঠলে আপনার কথা থেমে না যায়। এই ছোটখাটো বিষয়বস্তুগুলো থেকে তৈরি হতে পারে বড়সড় আলোচনা। যেখানে সুযোগ তৈরি হবে আপনার আইডিয়া শেয়ার করার। এতে করে যোগাযোগ স্থাপনে আপনি হবেন সফল।
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
ঘরে বসে Spoken English
৪) গল্প বলার চেষ্টা করুন:
সুন্দরভাবে চমৎকার গল্প বলার অভ্যাস তৈরি করুন। আলোচনার মাঝে যদি দুয়েকটা চমৎকার গল্পটি দিতে পারেন তবে আলোচনা নতুন প্রাণ ফিরে পাবে। প্রেজেন্টেশন এর মাঝে গল্পগুলো একঘেয়েমিতা দূর করে। কারণ সবাই ভালো গল্প পছন্দ করে। তবে গল্প যেন অপ্রাসঙ্গিক না সে দিকে একটু খেয়াল রাখতে হবে।
৫) শ্রোতার কথা পুনরাবৃত্তি করে প্রশ্ন করুন:
সব সময় সবার সব কথার প্রতি স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের মনোযোগ থাকে না। কিন্তু এটা তাদের বুঝতে দেয়া যাবে না। কারণ এতে তারা ভাবতে শুরু করবে যে আপনি তাদের যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছেন না। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচার একটি উপায় রয়েছে। সেটি হচ্ছে, আপনার সঙ্গীর কথা বলার শেষে তার শেষোক্ত কিছু কথা পুনরাবৃত্তি করে তাকে একটি প্রশ্ন করে বসুন।
যেমন ধরুন, ” তাহলে আপনি এই জিনিসটা পছন্দ করেন তাই তো?” আপাতদৃষ্টিতে এর কোন তাৎপর্য না থাকলেও শ্রোতার কাছে মনে হবে যে আপনি তার কথা শুনেছেন এবং তার কথার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব প্রদর্শন করছেন। এর আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এই প্রশ্ন ব্যবহার করে আপনি আপনার আলোচনা শুরু করার সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন। কারণ অনেক সময় আলোচনা শুরু করার জন্য আমরা কোন বিষয়বস্তু খুঁজে পাই না।
৬) মনোযোগ এর বিক্ষেপ ঘটায় এমন জিনিস দূরে রাখুন:
কেউ আপনার সাথে কথা বলার সময় আপনার মনোযোগ যদি আপনার স্মার্টফোনের পর্দায় আটকে থাকে তবে আপনার সঙ্গীর প্রতি এটি এক ধরণের অসম্মান করা হচ্ছে। কারো সাথে কথা বলার সময় খেয়াল রাখবেন যেন আপনার সঙ্গী সব সময় অনুভব করে যে তার কথার প্রতি আপনি সর্বোচ্চ মনোযোগ প্রদর্শন করছেন। এতে যদি আপনি ব্যর্থ হন তাহলে আপনার সঙ্গী হতে পারে মনোক্ষুন্ন। হওয়াটাই স্বাভাবিক। কারণ আপনি নিজেও যখন কারো সাথে কথা বলেন আপনি আশা করেন যে সে আপনার কথা সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে শুনবে।
তার যদি ব্যতিক্রম হয় তাহলে আপনার মনে হবে যে সে আপনার কথার প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছে না। আপনার শ্রোতার ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ঠিক এরকমই। তাই মনোযোগ যেন অন্য কোন জিনিসের উপর বেশি না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। এতে আপনার যোগাযোগ স্থাপন হবে অধিকতর শক্তিশালী।
৭) শ্রোতা অনুযায়ী কথা বলার ধরন ঠিক করুন:
আপনি নিশ্চয়ই আপনার সহকর্মীর সাথে যেভাবে কথা বলবেন, আপনার বসের সঙ্গে সেভাবে কথা বলবেন না। কিংবা বন্ধুদের সাথে আড্ডায় যেভাবে কথা বলবেন পরিবার কিংবা কর্মক্ষেত্রে নিশ্চয়ই সেভাবে কথা বলবেন না। এক এক জনের সাথে আপনার সম্পর্ক এক এক রকম। সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে সবার সাথে কথা বলার ধরন এক এক রকম। অর্থাৎ, কার সাথে কিভাবে কথা বলবেন তার ধরন শ্রোতার সাথে আপনার সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে।
শ্রোতা যেরকম, কথাও সেভাবেই বলবেন। এতে করে আপনার কথায় অসম্মান সূচক কোন কিছুর ছোঁয়া থাকবে না এবং তার ফলে কেউ মনোক্ষুন্ন হবে না।
৮) কথা সংক্ষিপ্ত এবং সুনির্দিষ্ট রাখুন:
অতিরিক্ত অপ্রাসঙ্গিক কথা বার্তা কেউই পছন্দ করে না। তাই কথা বার্তা যতটা পারুন সংক্ষিপ্ত এবং বিষয়বস্তুর ভেতর নির্দিষ্ট রাখুন। এ ব্যাপারটি যেকোনো ধরনের লেখার ক্ষেত্রে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। লেখা বেশি বড় হলেই যে তাতে অধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকবে সেটি সব সময় সত্য নয়। পাঠক সংক্ষিপ্ত এবং সাবলীল ভাষার লেখাকে সব সময় সাধুবাদ জানায়।
প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত লেখা লিখতে গেলে যেমন লেখক এর সময় অপচয় হয় তেমনি সেই লেখা পড়তে গেলে পাঠকের ও সময় অপচয় হয়। আবার লেখায় যত অপ্রাসঙ্গিক ব্যাপার ঢুকে যাবে, লেখার মান কমার সম্ভাবনা ততটাই বেড়ে যাবে। নিম্নমানের লেখা কখনোই গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারে না। তাই লেখা রাখতে হবে সংক্ষিপ্ত এবং সুনির্দিষ্ট।
৯) সহমর্মিতা প্রদর্শন করুন:
আপনার সঙ্গী যদি তার মতবাদ প্রকাশ করতে ভয় পায়, লজ্জা পায় বা অন্য যেকোনো কারণে দ্বিধাবোধ করে তাহলে আপনি এগিয়ে দিতে পারেন আপনার সহমর্মিতার হাত। এতে করে নিজের প্রতি তার বিশ্বাস যেমন বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার প্রতি তার বিশ্বাসও। এতে করে আপনাদের মাঝে কথা বলার সময় থাকবে না কোন জড়তা। সহজেই স্থাপিত হবে সুসম্পর্ক।
বক্তা তার কথা দ্বারা আসলে কি বুঝাতে চাচ্ছে তা সহজেই শ্রোতা বুঝে ফেলতে পারবেন। ফলে আপনাদের মাঝে যোগাযোগ হবে আগের থেকে আরও সুদৃঢ়।
১০) মনোযোগ দিয়ে শুনুন:
কথা বলার সময় আপনার সঙ্গী আপনাকে কী বলছে বা বলতে চাচ্ছে তা মনোযোগ দিয়ে শোনার চেষ্টা করুন। এতে করে আলোচনার সময় আপনি তার মতবাদ বুঝতে পারবেন। ফলে আলোচনা হবে আরো ফলপ্রসু। এবং এর ফলে যখন আপনি কথা বলবেন তখন ও আপনার সঙ্গী আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। ফলে আপনি আপনার নিজের মতবাদ তাকে বুঝাতে আগের থেকে অনেক বেশী সমর্থ হবেন। এতে করে আপনাদের মাঝে যোগাযোগ হবে আরও সুদৃঢ়।
উপরিউক্ত অভ্যাসগুলো গড়ে তুললে আপনার যোগাযোগে দক্ষতা নিশ্চিত ভাবে হয়ে উঠবে পূর্বের চেয়ে উন্নততর। আশা করি এই দক্ষতার গুরুত্ব আপনাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। তাই দেরি না করে এখনি নেমে পড়ুন মাঠে এবং একে একে করে ফেলুন এই চমৎকার অভ্যাস গুলো।
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আমাদের কোর্সগুলোর তালিকা:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Freelancing by Joyeta Banerjee
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Study Smart Course by Seeam Shahid Noor
আপনার কমেন্ট লিখুন