একদিনে ফাঁকা
দুই দিনে ধার,
তিনদিনে গঙ্গা পাড়।
আক্ষরিক অর্থেই টাকা আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বাস্তব জীবনে জন্ম থেকে মৃত্যু টাকার ব্যবহার থাকবেই। টাকা ছাড়া জীবন যেন অনেকটাই অচল। তুমি একটা পেন্সিল কিনতে চাও, তোমার একটা আইসক্রিম খেতে ইচ্ছে করছে অথবা বাইরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার কথা ভাবছো–যা–ই করতে যাওনা কেন, তার জন্য টাকা দরকার। অর্থের প্রত্যক্ষ রূপ হলো টাকা বা নোট।
টাকা একটি মুদ্রার নাম। মুদ্রা আসলে বিনিময়ের একটা মাধ্যম। একেক দেশের মুদ্রার একেক রকম নাম। যেমন কারো নাম কদু, কারো মধু। কিন্তু দুজনেরই আসল পরিচয় তারা মানুষ। তেমনই টাকা, ডলার, রুপি, দিনার, ইয়েন, রিঙ্গিত, ইউয়ান, ইউরো–সবই হচ্ছে মুদ্রা।
কিন্তু একটা সময় ছিল যখন টাকা ছিল না। তখনও কিন্তু মানুষের বিভিন্ন জিনিসের প্রয়োজন হতো। তাহলে তখন তারা কীভাবে তাদের ওই চাহিদা মেটাত? সেই প্রাচীনকাল থেকে মানুষ টাকা লেনদেনের মাধ্যমের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছে এবং বিভিন্ন উপায়ে এর ব্যবহার শুরু করে।
কোর্সটিতে যা যা পাচ্ছেন:
বিসিএস প্রিলি লাইভ কোর্স
কখনো বা গাছের পাতা দিয়ে, আবার কখনো বা তামার তৈরি ধাতব খণ্ড দিয়ে লেনদেন করেছে। ধীরে ধীরে সভ্যতা আর দক্ষতার উন্নয়নে আজ কারখানায় তৈরি কাগজ খণ্ড ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিভিন্ন দেশে এর নাম ভিন্ন ভিন্ন হলেও কাজ কিন্তু একই। তো আমাদের দেশে এই টাকা কোথা থেকে এলো, কেমন করে এলো কিংবা টাকার নোট গুলোর অজানা কথা গুলো নিশ্চয়ই তোমাদের ভাবায়। চলো আজ দেখে নেই টাকা কী! কী এর ইতিহাস এবং বাংলাদেশে কাগুজে নোটের ইতিবৃত্তান্ত কী।
‘টাকা’ শব্দের উৎপত্তি
ভাষাবিদগণের মতে, সংস্কৃত ভাষা থেকে উদ্ভুত ‘টাকা’ শব্দটি। সংস্কৃত শব্দ ‘টঙ্ক’, যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা, থেকে এসেছে টাকা। আগে যেকোনো ধরনের মুদ্রা বা ধাতব মুদ্রা বুঝাতে টাকা শব্দটির প্রচলন ছিল।
বঙ্গ রাজ্যে সবসময় টাকা শব্দটি যেকোনো মুদ্রা বা ধাতব মুদ্রাকে বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। ১৪ শতাব্দীতে ইবনে বতুতা লক্ষ্য করেছিলেন যে বাংলা সালতানাতের লোকজন, সোনা এবং রূপার ধাতবকে দিনার না বলে “টাকা” বলতো। বাংলা ভাষার একটি অংশ হিসেবে বাঙালিরা সব ধরনের কারেন্সি বা নোট বা মূলধন বোঝাতে ‘টাকা’ শব্দটি ব্যবহার করে থাকে।
বাংলাদেশে টাকার ইতিহাস
টাকা (মুদ্রা প্রতীক: ৳; ব্যাংক কোড: BDT) হল বাংলাদেশের মুদ্রা। বাংলাদেশের জন্ম ১৯৭১ সালে হলেও শুরুটা ছিল ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে। তখন দেশে পাকিস্তান রুপির প্রচলন ছিল, যেটিকে কাগজে–কলমে টাকাও বলা হতো। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতীয়তাবাদীরা বেসরকারিভাবে পাকিস্তানি টাকার একপাশে ‘বাংলা দেশ’ এবং অপর পাশে ‘Bangla Desh’ লেখা রাবার স্ট্যাম্প ব্যবহার করতেন।
আরো পড়ুন: কীভাবে ইংরেজিতে টাকা লেনদেন সম্পর্কে কথা বলবেন
১৯৭১ সালের ৮ জুন পাকিস্তান সরকার এই রাবার স্ট্যাম্প যুক্ত টাকাকে অবৈধ এবং মূল্যহীন ঘোষণা করে। জানা যায় এরপরেও ১৯৭৩ সালের ৩রা মার্চ পর্যন্ত এই রাবার স্ট্যাম্পযুক্ত পাকিস্তানি টাকা চলেছিল সারা দেশে।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরে নতুন মুদ্রা প্রচলনের ঘোষণা দেয়া হয়। তাতে সময় লেগেছিল তিন মাসের মতো। তাই ঐ সময়ে পাকিস্তানি রুপিই ব্যবহৃত হতো। ১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ বাংলাদেশি কারেন্সিকে ‘টাকা’ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়।
নিজস্ব কাগুজে মুদ্রার আবির্ভাব
এক টাকা:
বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর কিছু দিন পাকিস্তানি ১ রুপি প্রচলিত ছিল। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ বাংলাদেশী ১ টাকার নোট ইস্যু হয়। ১৯৭৩ সালের ২রা মার্চ প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক সম্বলিত ১ টাকার নোট ইস্যু হয়।
এরপর ১৯৭৩ সালের ১৮ই ডিসেম্বর পুনরায় আরেকটি ১ টাকার নোট ইস্যু হয় এবং ১৯৭৯ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর “রয়েল বেঙ্গল টাইগার“-এর জলছাপ সম্বলিত ১ টাকার নোট ইস্যু হয়।
দুই টাকা:
২ টাকার নোটটি পরিচিতি পায় ১৯৮৯ সালে। ২০১২ সালে রাশিয়ার একটি অনলাইন এন্টারটেইনমেন্ট আউটলেটে পোলের মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নোট হিসেবে স্বীকৃতি পায় ২ টাকার এই নোটটি।
পাঁচ টাকা:
১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ প্রথম ৫ টাকার নোট ইস্যু হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৩ সালের ১লা সেপ্টেম্বর এবং ১৯৭৪ সালে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান” – এর ছবি সম্বলিত আরো দু’টি নোট ইস্যু হয়। ১৯৭৬ সালের ১১ই অক্টোবর “তারা মসজিদ”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।
১৯৭৮ সালের ২রা মে “তারা মসজিদ”-এর পরিবর্তে “কুসুম বাগ মসজিদের মেহরাব”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়। ২০০৬ সালের ৮ই অক্টোবর, ১৯৭৮ সালের নোটটি ইস্যু হয়। পার্থক্য হল নোটটিতে ৩ মি.মি. চওড়া নিরাপত্তা সূতা ব্যবহার করা হয়। এর মাঝে ১৯৯৩ সালের ১লা অক্টোবর ৫ টাকার কয়েন ইস্যু করা হয়।
দশ টাকা:
১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ প্রথম ১০ টাকার নোট ইস্যু হয়। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালের ২রা জুন এবং ১৯৭৩ সালের ১৫ই অক্টোবর “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান” – এর ছবি সম্বলিত আরো দু’টি নোট ইস্যু হয়।
১৯৭৬ সালের ১১ই অক্টোবর “তারা মসজিদ”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালের ৩রা আগস্ট এবং ১৯৮২ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর ইস্যু হয় “আতিয়া জামে মসজিদ” – এর ছবি সম্বলিত ভিন্ন দু’টি নোট। ১৯৯৭ সালের ১১ই ডিসেম্বর “লালবাগ কেল্লা মসজিদ”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।
২০০০ সালের ১৪ই ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়া থেকে ১০ টাকার পলিমার নোট তৈরি করে আনা হয়। কিন্তু এ নোট জনপ্রিয়তা লাভে ব্যর্থ হওয়ায় পরবর্তীতে বাজার থেকে তুলে নেয়া হয়। ২০০২ সালের ৭ই জানুয়ারি ১০ টাকার আরেকটি নোট ইস্যু হয় এবং সর্বশেষ ২০০৬ সালের ২১ই সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা উপাদান বাড়িয়ে পুনরায় আগের নোটটি ইস্যু হয়।
বিশ টাকা:
১৯৭৯ সালের ২০ আগস্ট প্রথম ২০ টাকার নোট ইস্যু হয়। পরবর্তীতে হলোগ্রাফিক নিরাপত্তা সংযুক্ত করে ২০০২ সালের ১৩ ই জুলাই পুনরায় আগের নোটটি ইস্যু হয়।
পঞ্চাশ টাকা:
১৯৭৬ সালের ১লা মার্চ প্রথম ৫০ টাকার নোট ইস্যু হয়। ১৯৮৭ সালের ২৪ই আগস্ট প্রথমবারের মত “স্মৃতিসৌধ”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়। এরপর ১৯৯৯ সালের ২২ই আগস্ট এবং ঈষৎ পরিবর্তন করে ২০০৩ সালের ১২ই মে একই নোট ইস্যু হয়।
৭ মার্চ, ২০১২- তে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি সম্বলিত যে নতুন ৫০ টাকার নোটটি বাজারে ছাড়া হয়, সে নোটটি সেদিনই বাজার থেকে তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এটি ছিল একটি বানান ভুলের মাশুল।
নোটটির পেছনের পিঠে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের নামের বানান ভুল হয়ে আবেদিন-এর স্থলে আবেদীন ছাপা হয়েছিল। ২.২৫ কোটি সংখ্যক নোট ছাপা হয়েছিল এই ভুল নিয়ে। পরবর্তীতে বাজার থেকে তুলে নিয়ে সংশোধনীর মাধ্যমে পুনরায় বাজারে আসে এই নোট।
পূর্বে ছিল- ‘মই দেয়া’ জলরং চিত্র, শিল্পী জয়নুল আবেদীন। সংশোধনী- ‘মই দেয়া’ জলরং, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
একশ টাকা:
১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ প্রথম ১০০ টাকার নোট ইস্যু হয়।
১৯৭২ সালের ১লা সেপ্টেম্বর “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান” – এর ছবি সম্বলিত এবং ১৯৭৬ সালের ১লা মার্চ “তারা মসজিদ”-এর ছবি সম্বলিত দু’টি একই ডিজাইনের নোট ইস্যু হয়।
১৯৭৭ সালের ১৫ই ডিসেম্বর সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইনের ১০০ টাকার নোট ইস্যু হয়। ২০০১ সালের ১৫ই মার্চ Optical Variable Ink (OVI) ব্যবহার করে নোট ইস্যু হয়। ২০০২ সালের ৫ই জুন “স্মৃতিসৌধ”- এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।
২০০৫ সালের ২৮শে জুলাই পূর্বের ১০০ টাকার “100” শব্দটিকে সোনালী রঙে পরিবর্তন করা হয়।
পাঁচশত টাকা:
১৯৭৬ সালের ১৫ই ডিসেম্বর প্রথম ৫০০ টাকার নোট ইস্যু হয়। পরবর্তীতে ডিজাইনে ব্যাপক পরিবর্তন এনে ১৯৯৮ সালের ২রা জুলাই আরেকটি নোট ইস্যু হয়। ২০০০ সালের ১০ই আগস্ট “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান” – এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।
২০০২ সালের ১৭ই জুলাই “স্মৃতিসৌধ”-এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়। ২০০৪ সালের ২৪ই অক্টোবর পূর্বের নোটের “৫০০” এর পরিবর্তে “পাঁচশত টাকা” শব্দে optical variable ink (ovi) ব্যবহার করে নোট ইস্যু হয়।
এক হাজার টাকা:
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মানের নোট। নোটটি ২০০৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ইস্যু হয়। এর সামনের অংশে শহীদ মিনার এবং পেছনের অংশে কার্জন হলের ছবি রয়েছে। এতে মোট ১১ টি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।
আরো পড়ুন: টাকা বাঁচানোর হাতেখড়ি: Money Saving Apps
স্মারক নোট:
সাধারণের ব্যবহারের পাশাপাশি দেশ ও বিদেশের সংগ্রাহকদের আগ্রহের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং দেশের ও বিদেশের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিষয় ও ব্যক্তিত্বকে স্মরণ করে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে ডাকটিকিট ও নোট প্রকাশ করে থাকে। পরিচিত এবং ব্যবহৃত এসব নোটের বাইরেও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক বিভিন্ন সময় কিছু নোট ইস্যু করা হয় স্মারক নোট হিসেবে।
৬০ টাকার স্মারক নোট:
ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৬০ টাকার স্মারক নোট অবমুক্ত করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখ বুধবার ভাষা সৈনিক মুর্তজা বশীর আনুষ্ঠানিকভাবে স্মারক নোটটি বাংলাদেশ ব্যাংক হতে অবমুক্ত করে। নোটটির ডিজাইন করেছে ডিজাইন এডভাইজারি কমিটির সদস্য ও সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশনের চিত্রশিল্পীগণ।
৪০ টাকার স্মারক নোট:
২০১১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৪০ টাকার স্মারক নোট বের করে। এই নোটের সামনের পিঠে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতি এবং পেছনের পিঠে ছয় জন সেনানায়কের ছবি যুক্ত করা রয়েছে।
আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে, এতে ইলেক্ট্রোটাইপ ১০ এর জলছাপ রয়েছে যার অর্থ- ১০টাকার অতিরিক্ত নোটগুলোর কাগজ দিয়ে এটি বানানো হয়েছে। গাঢ় লাল রঙ, কমলা রঙ এবং সবুজ রঙের সমাহারে বানানো এ নোট দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে যথাক্রমে ১২২ মি.মি. ও ৬০ মি.মি.।
২৫ টাকার স্মারক নোট:
২০১৩ সালের ২৬ জানুয়ারিতে ‘দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড’ এর ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক ২৫ টাকার স্মারক নোট বের করে।
Personal Finance Course
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
নীল, বেগুনী এবং লালের সমাহারে তৈরি এ নোটের সামনের দিকে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ছবি, বাংলাদেশের পূর্ববর্তী টাকার ডিজাইন এবং ব্যবহৃত স্ট্যাম্পস, তিনটি হরিণ এবং একটি দোয়েল পাখি।
এর অপর পৃষ্ঠে রয়েছে সিকিউরিটি প্রিন্টিং অফিসের হেডকোয়ার্টারের ছবি। আর এই নোটে ছিল ইলেক্ট্রোটাইপ ১০ এর জলছাপ, অর্থাৎ ১০ টাকা ব্যাংক নোটের অতিরিক্ত কাগজে এটি মুদ্রিত। দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে এটি যথাক্রমে ১২৩ মি.মি. এবং ৬০ মি.মি.।
১০০ টাকার স্মারক নোট:
আবার ৮ জুলাই, ২০১৩-তে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে লাল এবং নীল রঙের সমাহারে স্মারক ১০০ টাকার নোট বের করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১৪০ মি.মি. দৈর্ঘ্য এবং ৬২ মি.মি. প্রস্থের এ নোটের সামনে অষ্টাদশ শতকের অশ্বারোহীর টেরাকোটা ফলক এবং পেছনে জাতীয় জাদুঘরের প্রতিকৃতি মুদ্রিত রয়েছে।
তোমাদের যদি নতুন কোন তথ্য জানা থাকে তাহলে কমেন্টে তুলে ধরতে পারো আমাদের সাথে। যাতে সবাই একসাথে জানতে এবং শিখতে পারি।
তথ্যসুত্র: বাংলাদেশ ব্যাংক ওয়েবসাইট, উইকিপিডিয়া, rankcurrencey.com, eurokolikot থেকে সংকলিত।
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Personal Finance Course by Nafeez Al Tarik
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Microsoft Office 3 in 1 Bundle
- English Grammar Crash Course by Sakib Bin Rashid
- ঘরে বসে Freelancing by Joyeta Banerjee
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারেন এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন