পুরোটা পড়ার সময় নেই ? ব্লগটি একবার শুনে নাও !
ঢাকা ইউনিভার্সিটি “সি” ইউনিটের বৃত্তান্ত জানিয়ে আজকের পোস্টটি লিখতে বসলাম। এই একটি পোস্টে তুমি পেয়ে যাবে তোমার ঢাকা ইউনিভার্সিটি ‘সি’ ইউনিট সম্পর্কিত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর। যারা “সি” ইউনিটে ভর্তি হতে চাও, তাদের জানিয়ে রাখি, এই ইউনিটটি মূলত ঢাকা ইউনিভার্সিটি-তে B.B.A. পড়ার জন্য প্রচলন করা হয়েছে। এই ইউনিটে পরীক্ষা দিয়ে তুমি চান্স পেতে পারো–
Finance
Accounting and Information Systems
Marketing
Management
Banking and Insurance
Management and Information Systems
International Business and
Tourism and Hospitality Management – ডিপার্টমেন্ট এ। এ সকল ডিপার্টমেন্ট থেকে B.B.A., M.B.A. করে তুমি তোমার ইচ্ছে মতো ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারো । তাহলে চলো জেনে নিই কি করে তুমি ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারো ।
নিচের প্রশ্নগুলোর আলোকে তুমি পেতে পারো ঢাকা ইউনিভার্সিটি ‘সি’ ইউনিটের বৃত্তান্ত
1. HSC পরীক্ষা এবং ভর্তি পরীক্ষার মূল পার্থক্য কী?
HSC এবং ভর্তি পরীক্ষার মূল পার্থক্য আসলে এর প্রশ্নের ধরণ এবং সময়গত। তা কেমন, বলছি।
HSC-এর ক্ষেত্রে তোমাকে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয় যেখানে প্রশ্ন সংখ্যা হয় কম কিন্তু প্রশ্নের উত্তর হয় অনেক বড় যাতে নাম্বারও থাকে বেশি। অপরদিকে, ভর্তি পরীক্ষায় থাকে MCQ অর্থাৎ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং আরো দেয়া থাকে সম্ভাব্য উত্তরের অপশন। তোমাকে কেবল সঠিক উত্তরটি বাছাই করে উত্তরপত্রে ‘বৃত্ত ভরাট’ করতে হয়। মোট ১০০ টি প্রশ্ন থাকে যেখানে মোট ৫ টি বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। প্রতিটি প্রশ্নের বিপরীতে অপশন থাকে ৪টি করে। এই ১০০টি প্রশ্নের জন্য সময় বরাদ্দ থাকে ১ ঘণ্টা। বাংলা, ইংরেজী, একাউণ্টিং, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং/ফিনান্স-এর উপর ভিত্তি করে করা হয় ভর্তি পরীক্ষার ‘সি’ ইউনিটের প্রশ্ন।
এখন কথা বলবো সময়গত পার্থক্য নিয়ে; সম্পূর্ণ HSC পরীক্ষার প্রস্তুতি তুমি নিয়েছো ২ বছর সময়ে যেখানে ভর্তি পরীক্ষার আগে তুমি সময় পাচ্ছো ৩ থেকে ৪ মাস। এই স্বল্প সময় ব্যবধানে তোমাকে পড়তে হয় ৫টি বিষয় এবং এই বিষয়গুলো সম্পর্কে রাখতে হয় পূর্ণ ধারণা এবং পর্যাপ্ত জ্ঞান।
তোমরা অনেকেই শুনে থাকবে, ভর্তি পরীক্ষার অন্য একটি নাম, যা হলো, ‘ভর্তিযুদ্ধ’। নাম শুনেই বুঝতে পারছো, এই পরীক্ষা তোমার জীবন বদলে দেয়ার একটি পরীক্ষা এবং এই পরীক্ষার প্রতিযোগিতা আসলে যুদ্ধসম । ‘সি’ ইউনিটের ১১৭৫টি (২০১৬/১৭ সেশন অবধি) সিটের বিপরীতে যখন ৬০/৭০ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষা দেয় তখন নিশ্চয়ই তুমি বুঝতে পারছো যে প্রতিযোগিতা কতটা কঠিন ।
আরো আছে পাশ-ফেলের চিন্তা। HSC-তে তোমাকে প্রতি বিষয়ে ৩৩ করে পেতে হয়, তাহলেই পাশ কনফার্ম। কিন্তু ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষায় তোমাকে ২টি ধাপে পাশ করতে হয়। প্রথমত, তোমাকে ইংরেজীতে পেতে হয় ১০; এই ১০ নাম্বার না পেলে তুমি ভর্তি পরীক্ষার ১২০ নাম্বারে যতই পাও না কেন, তুমি ফেল হিসেবে গন্য হবে। দ্বিতীয়ত, তোমাকে মোট ৫টি বিষয়ে ৪০% অর্থাৎ ৪৮-এর বেশি নাম্বার পেতে হবে, অন্যথায় তুমি ফেল হিসেবে গন্য হবে। আর যেহেতু এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, সেহেতু কেবল ৫০ পাওয়াই যথেষ্ট নয়, তোমাকে আরো কিছু নাম্বার বেশি পেতে হবে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে।
সুতরাং, ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষায় এই ২ ধাপ অতিক্রম করা অতি জরুরি। তবে, মজার ব্যপার হলো, একটু পড়াশুনা করলে তুমি সহজেই অনেক ভালো নাম্বার নিয়ে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারো।
তাই HSC এবং ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাসে মিল থাকলেও পার্থক্য আছে প্রস্তুতির ক্ষেত্রে । সঠিক প্রস্তুতি আর পর্যাপ্ত মনোবলই তোমাকে “সি” ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সহায়তা করবে।
2. শুরুটা কীভাবে করতে হবে?
এই একটি প্রশ্নের মুখোমুখি আমাকে হতে হয়েছে অনেক কোটি বার। সত্য বলতে কি, আমি নিজেই সবাইকে এই প্রশ্ন করে বেড়াতাম। আসলে কি জানো? এডমিশন টেস্ট-এর শুরু আসলে তুমি করেছো তোমার HSC প্রিপারেশনের দিন থেকেই । প্রথম যেদিন তুমি HSC-এর বোর্ড-এর বই কিনেছো, সেদিন থেকেই তোমার এডমিশন এর প্রিপারেশন শুরু হয়ে গেছে।
গাইতে গাইতে গায়েন
এখন বলি, আমি কিভাবে শুরু করেছিলাম । আমি প্রথমত, বিগত বছরের প্রশ্ন দিয়ে আমার এডমিশনের প্রিপারেশন শুরু করেছিলাম। তুমিও ঠিক একইভাবে বিগত বছরের প্রশ্ন দিয়ে তোমার প্রিপারেশন শুরু করতে পারো। বিগত ৮-১০ বছরের ঢাকা ইউনিভার্সিটি ‘সি’ ইউনিটের প্রশ্নগুলো নিয়ে পড়তে বসো; একটু নাড়াচাড়া করলেই বুঝতে পারবে যে, ‘সি’ ইউনিটের প্রশ্নগুলো আসলে খুব প্রাথমিক। তবেই তুমি বুঝতে পারবে , কেন আমি বারবার বোর্ড-এর বই পড়ার উপর জোর দিতে বলছি।
আর হ্যাঁ , আরো একটা প্রশ্ন যা আমি অনেক মানুষকে করতাম তা হলো , “দিনে কয় ঘন্টা পড়বো?” এই প্রশ্নটি যদি তোমার মনেও উঁকি দিয়ে থাকে তাহলে বলে রাখি, ঘন্টা, মিনিটের আসলে কোন হিসেব নেই; তুমি দিনের ২৪ ঘণ্টাকে ভাগ করে নাও এমনভাবে যাতে ৩/৪ মাসে তোমার এডমিশন-এর ৫টি বিষয়ের সম্পূর্ণ সিলেবাস তোমার শেষ হয়। আর হ্যাঁ, প্রতিদিন তোমাকে পড়তে হবে, তবে কতক্ষণ পড়বে তা তোমার উপর নির্ভর করবে। আমি মনে করি, যতক্ষণ পড়লে আগামী ৩/৪ মাস পর্যন্ত পড়াটা তোমার মাথায় থাকে, ততক্ষণ পড়াই যথেষ্ট।
3. বোর্ডের পাঠ্যবইগুলো পড়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
তাহলে বুঝতেই পারছো, এডমিশন-এর প্রিপারেশন শুরু করতে হবে তোমার HSC বোর্ড-এর বই থেকে। HSC পরীক্ষা শেষ হবার পর, সবার বাসাতেই নিশ্চয়ই বোর্ড-এর বইগুলো রয়ে গেছে, ব্যস তাতেই হবে। পাঠ্যবইগুলোর নাম নিচে দেয়ার চেষ্টা করছিঃ
বাংলা এর জন্য, SSC-এর ৯-১০ শ্রেণীর বোর্ড-এর ব্যাকরণ বই এবং HSC-এর ১ম পত্র বই। এই ২টি বই তোমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের “সি” ইউনিটের বাংলার প্রিপারেশনের জন্য বাইবেল স্বরূপ।
ইংরেজির জন্য – Cliff’s Toefl , Barron’s Toefl পড়তে পারো এছাড়াও Vocabulary এর জন্য Mentor’s word list দেখতে পারো। আর ইংরেজির জন্য আসলে Grammar-এর চর্চার উপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আর যেহেতু ইংরেজীতে ১০ নাম্বারের একটি পাশ ফ্যাক্টর আছে, সেহেতু , চর্চার উপর একটু জোর দিতে হবে।
জেনে নাও প্রয়োজনীয় লাইফ হ্যাকসগুলো!
একাউন্টিং, ফিন্যান্সের জন্য তুমি তোমার কলেজের পাঠ্য বইগুলো পড়বে, যেমন– ওয়ালিউল্লাহ স্যার , আমিনুল স্যার ওনাদের বই কিন্তু তোমরা অনেকেই পড়ে এসেছো । সুতরাং এই বইগুলো যা তুমি HSC-তে পড়েছো তা দেখলেই হবে । বাজারে বিভিন্ন লেখকের এডমিশন সংক্রান্ত বই বের হয়েছে, চাইলে ওগুলোও দেখতে পারো । তবে, আমি মনে করি, পাঠ্য বই যদি বুঝে পড়তে পারো, আর তোমার যদি প্রতিটি বিষয়ে স্বচছ ধারণা থাকে, তাহলে, এডমিশন টেস্টে আসা প্রশ্ন তোমার জন্য কোন ব্যাপারই না! আর একাউন্টিং, ফিন্যান্সের ক্ষেত্রে তুমি theoretical পার্টটা ভালো করে পড়বে; আর এডমিশন টেস্টে আসা বিগত বছরের প্রশ্নগুলো এক্ষেত্রে তোমার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে। বিগত বছরের প্রশ্ন পড়লেই বুঝতে পারবে যে, অঙ্ক যতগুলো আসে, তার থেকে বেশি আসে theoretical প্রশ্ন।
ম্যানেজমেন্ট এবং মার্কেটিং-এর জন্য একাউন্টিং , ফিন্যান্সের মতো ঠিক একইভাবে বিগত বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখে ফেলো এবং তোমার কলেজে পড়া পাঠ্যবই নিয়ে প্রিপারেশন শুরু করো যেমন– খালেকুজ্জামান স্যার, কাজী ফারুকী স্যার এর বই।

আর একটি বিষয়, বাংলা, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং– এই বিষয়গুলোতে নাম্বার উঠানো অনেক সহজ , কেননা, এই বিষয়গুলোর জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখলে যথেষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
4. 10 মিনিট স্কুলের লাইভ ক্লাস জিনিসটা কি?
আচছা, তাহলে এখন জানাই, কিভাবে তুমি কারো সাহায্য ছাড়াই, বাসায় বসে “সি” ইউনিটের প্রিপারেশন নিতে পারো।
প্রিপারেশন নেয়ার সময় তোমার বিভিন্ন সময় প্রয়োজন হবে নিজেকে যাচাই করে নেয়ার; এর জন্য তুমি 10minuteschool এর Practice Test গুলো করতে পারো। এই test-গুলো বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে সাজানো হয়েছে। এই পরীক্ষাগুলো দাও এবং সাথে সাথে জেনে নাও নিজের score।
আর হ্যাঁ, তুমি তোমার এডমিশন সংক্রান্ত কঠিন বিষয়গুলোর জন্য follow করতে পারো 10 Minute School Live Admission Class! ওয়েবসাইটে দেয়া রুটিন থেকে জেনে নিতে পারো কবে তোমার জন্য রয়েছে 10 Minute School Live Admission Class এবং সে অনুযায়ী কঠিন বিষয়গুলো ঝালাই করে নিতে পারো।
5. লাইভ ক্লাসটি কোন কারণে মিস করলে তার পরবর্তীতে কীভাবে দেখতে পারবো?
আমাদের ওয়েবসাইটে ক্লাসগুলো পরে আপলোড করা হয়। কেই কোন ক্লাস মিস করলে তা দেখার জন্য চলে যাও: www.10minuteschool.com/admissions/live এই ঠিকানায়। List of Videos থেকে নিজের পছন্দের ক্লাসটি আবার দেখে নিতে পারবে। তাই , কোনভাবে মিস হয়ে গেলে মন খারাপ করার কিছু নেই।
সতর্কবাণী: লাইভ ক্লাসের মজাটা কিন্তু লাইভেই। ক্লাসের পর ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিডিও দেখতে পারবে কিন্তু, প্রশ্ন করে উত্তর পাবে না। তাই, লাইভ ক্লাস দেখার জন্য নির্ধারিত সময়ে ফেইসবুকে গিয়ে লাইভ দেখার জন্য অনুরোধ করছি।
6. লাইভ ক্লাসে কি সম্পূর্ণ সিলেবাস কভার করা হবে?
সিলেবাস আসলে কেউ তোমাকে শেষ করে দিতে পারবে না , এই কাজটা তোমার নিজেকেই করতে হবে । আর Live Class এ তোমাকে যেটা দেয়া হবে তা হলো, একটি সঠিক দিক-নির্দেশনা এবং জরুরী Tips!
সুতরাং Live Class গুলো ফলো করো এবং নিজেকে তৈরি করে নাও ঢাকা ইউনিভার্সিটি “সি” ইউনিটের এডমিশন টেস্টের জন্য।
7. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যগুলো কোথায় পাবো?
ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পোর্টাল (www.admission.eis.du.ac.bd) টি ঘুরে দেখো।
ভর্তি সহায়ক তথ্যগুলো এনজরে দেখতে চাইলে এই লিংকে (www.10minuteschool.com/info-factory/#du) গিয়ে সুন্দর একটি প্রজেন্টেশন থেকে সব জেনে নাও:
8. লাইভ ক্লাস ছাড়াও 10 মিনিট স্কুলের ভিডিও টিউটোরিয়াল কোথায় পাওয়া যাবে?
www.10minuteschool.com/video-library ঠিকানায় আমাদের সকল ভিডিও রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলেও সব ভিডিও পাওয়া যায়। চ্যানেলটি তাই আজই Subscribe করে রাখো।
9. প্রস্তুতির জন্য ফ্রি MCQ Model Test কোথায় দেয়া যাবে?
ফ্রি মডেল টেস্টগুলো তোমার ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি যাচাই এর ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরী এবং এর জন্য যেতে পারো নিচের লিঙ্কটিতে-
(http://10minuteschool.com/admissions/du-module/#C )
10. ভর্তি সংক্রান্ত যেকোন প্রশ্নের উত্তর কোথায় পাওয়া যাবে?
তোমাদের হাজারো ভর্তি জিজ্ঞাসার উত্তর দেয়ার জন্য খোলা হয়েছে 10 Minute School Live Admission Coaching! (www.facebook.com/groups/1044637322288604) নামক একটি ফেইসবুক গ্রুপ। এই গ্রুপে আজই যোগ দাও। তোমার বন্ধুদেরও যোগ করো। এখানে, যেকোন ধরণের প্রশ্ন করলে 10 মিনিট স্কুলের টিচারবৃন্দ এবং তোমার অন্যান্য বন্ধুরা উত্তর দিয়ে দিবে। ধরো একটা প্রশ্নের উত্তর পারছো না। এখনই প্রশ্নটার ছবি তুলে গ্রুপে পোস্ট করো। দেখবে ১ ঘন্টার মধ্যেই উত্তর পেয়ে যাবে। একই সাথে করতে পারবে ভর্তি সংক্রান্ত যেকোন জিজ্ঞাসা।
11. HSC পরবর্তী তিনমাসে নিজেকে কীভাবে প্রস্তুত করতে হবে?
নিয়ম মাফিক পড়াশুনা করলে খুব সহজেই কিন্তু তুমি চান্স পেতে পারো । এর জন্য যা করতে পারো তা হলোঃ
I) দিনের ২৪ ঘণ্টা কে ভাগ করে নেয়া
II) প্রতিদিন ৫টি বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়া
III) নিয়মিত Live Class ফলো করা
IV) বিগত বছরের প্রশ্ন Solve করা
V) প্রতিটি টপিক পড়া হলে Practice Test এ অংশগ্রহণ করা
VI) পড়া বিষয় গুলো যাতে ভুলে না যাও এ জন্য চর্চা করা
এই ছোট ছোট কাজগুলো করার মাধ্যমে দেখবে তোমার এডমিশন টেস্টের ইয়া বড় সিলেবাস খুব সহজেই পড়া হয়ে গেছে এবং দিন শেষে তুমি নিজেকে আবিষ্কার করছো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্টুডেন্ট হিসেবে!
১০ মিনিট স্কুলের লাইভ এডমিশন কোচিং ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারো এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com/admissions/live/
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি আপনার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com