অপারেশন সার্চলাইট নামের এক গণহত্যার নীলনকশাকে অনুমোদন দিয়ে জেনারেল ইয়াহিয়া পশ্চিম পাকিস্তানগামী ব্যাক্তিগত ফ্লাইটে উঠে বসলেন। সূর্য তখন প্রায় ঢলে পড়েছে পশ্চিমে, রানওয়ে ত্যাগ করা বিমানের জানলা দিয়ে সেই অস্তগামী সূর্যের দিকে কিছুক্ষণ চেয়ে রইলেন তিনি। চোখ ফেরাতেই দেখলেন বিমানবালা স্কচের গ্লাস নিয়ে উপস্থিত, নিঃশব্দে কখন এসে পাশে দাড়িয়েছে টের পাননি তিনি। হাত থেকে গ্লাস নিয়ে হালকা চুমুক দিলেন প্রেসিডেন্ট। উপর থেকে পূর্ব বাংলার বিস্তীর্ণ সবুজ ভূমি- দিনের শেষের আলোয় যায় রঙ এখন লাল- তার চোখে পড়লো, কুটিল একটা হাসি ফুটলো তার ঠোঁটে। মানুষ নয়, তার চাই এই মাটি!
আজকের এই লেখায় উঠে আসবে কুখ্যাত এই অপারেশন সার্চলাইট কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। উঠে আসবে অপারেশন সার্চলাইট-এর ইতিহাস, এর উদ্দেশ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধে এর প্রভাব ও ফলাফলগুলো।
কোর্সটিতে যা যা পাচ্ছেন:
বিসিএস প্রিলি লাইভ কোর্স
অপারেশন সার্চলাইট কি?
বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে অভিহিত করা তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের নিরীহ কিন্তু বিদ্রোহী আর প্রতিবাদী বাঙালীদের নিশ্চিহ্ন করে ভূমির দখল নিতে পাকিস্তান সরকার, ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করে। ইতিহাসের পাতায় এই গণহত্যা অপারেশন সার্চলাইট নামে পরিচিত। নারকীয় এই রাতকে ‘কালরাত’ হিসেবে অভিহিত করা হয়, যেখানে আনুমানিক অর্ধলক্ষ মানুষ হানাদারের বুলেটে প্রাণ দিয়েছিলো।
প্রেক্ষাপট
অপারেশন সার্চলাইট ২৫শে মার্চ ১৯৭১, দিবাগত রাতে সংগঠিত হলেও, এর শেকড় প্রোথিত আছে অনেক আগে থেকেই। ৪৭ এর দেশভাগ থেকে শুরু হয়ে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৬ এর ছয়দফা হয়ে ৭ই মার্চের ভাষণ- বাঙালীর প্রতিবাদের এই বিন্দুগুলোই এমন নৃশংসতাকে পথ দেখিয়েছে, পথ দেখিয়েছে গণহত্যাকে। তাই সংক্ষিপ্ত আকারে এই অংশে দেশভাগ-উত্তর পূর্ব পাকিস্তানের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করবো।
সাল | উল্ল্যেখযোগ্য ঘটনা |
১৯৫২ |
|
১৯৫৪ |
|
১৯৬২ |
|
১৯৬৬ |
|
১৯৬৮ |
|
১৯৬৯ |
|
১৯৭০ |
|
১৯৭১ |
|
অপারেশন সার্চলাইট-এর উদ্দেশ্য
অপারেশন সার্চলাইট এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো:
- পূর্বপাকিস্তানের সব বড় বড় শহর দখল করা
- রাজনৈতিক ও সামরিক বিরোধী শক্তিকে সমূলে ধ্বংস করা
- সাধারণ জনগণ, বিশেষ করে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের হত্যা করা
- বাঙালী সৈনিক ও পুলিশদের অস্ত্রহীন করে তাদের অকেজো করে ফেলা
- অস্ত্রাগার, রেডিও, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ইত্যাদি দখল করে সমস্ত প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ নেয়া
অপারেশন সার্চলাইটের পরিকল্পনা
পূর্বঘটনা
৭ই মার্চে রেসকোর্সের ভাষণের পর কয়েকদিন কেটে গেলো চাপা উত্তেজনায়। ১৫ই মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া পূর্ব পাকিস্তানে এলেন আলোচনার নামে। বিমানবন্দরে অন্যান্যবারের মতো কোন ফুলের তোড়া প্রদান, সাংবাদিকের ভীড়- কিছুই ছিলো না। কেবল জেনারেল টিক্কা খান ইয়াহিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে আসেন। বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনা ‘মনমতো’ না হওয়ায় টিক্কা খান ফরমাল আলী রাও এবং জেনারেল খাদিম হাসান রাজাকে মিলিটারি একশনের প্রস্তুতি নিতে বলেন। ১৮ই মার্চ ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের জিওসি অফিসে বসে তারা বাঙালী নিধনের নীল নকশা তৈরির কাজ সম্পন্ন করেন। পাঁচ পৃষ্ঠা জুড়ে ষোল অনুচ্ছেদে এই পরিকল্পনাটি জেনারেল ফরমান নিজ হাতে লেখেন। সিদ্দিক সালিক তার Witness to Surrender বইতে লেখেন,
In the same sitting, General Farman wrote down the new plan on a light blue office pad, using an ordinary school pencil. I saw the original plan in General Farman’s immaculate hand. General Khadim wrote its second part, which dealt with the distribution of resources and the allocation of tasks to brigades and units.
মূল পরিকল্পনা
গণহত্যার মূল পরিকল্পনা ছিলো পূর্ব বাংলার মানুষকে পুরোপুরিভাবে হতচকিত করে দিয়ে সমগ্র প্রদেশের দখল নেয়া, পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সহ কমিউনিস্ট নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বা প্রয়োজনে হত্যা করা। এছাড়া তাদের আরো লক্ষ্য ছিলো অন্দোলনের সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘেরাও ও ছাত্রনেতাদের হত্যা করা। পুরো পরিকল্পনা সম্পর্কে মেজর জেনারেল খাদিম হুসাইন রাজা তার A Stranger In My Own Country East Pakistan, 1969-1971 বইতে লেখেন:
১ | যে কোন প্রকার প্রতিরোধ সরাসরি বিরোধিতা হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা কঠোর হাতে দমন করা হবে |
২ | সফলতা নিশ্চিত করবার লক্ষ্যে বাঙালীকে অতর্কিত আক্রমনে হতচকিত করে দেয়া হবে। এই পরিকল্পনাটি ছিলো সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ন। |
৩ | বিদ্রোহীদের মধ্যে অস্ত্রশস্ত্র বন্টনের পূর্বেই চট্টগ্রামের বিশ হাজার রাইফেল বাজেয়াপ্ত করতে হবে। পিলখানা, রাজারবাগ-এ অবস্থানরত বাঙালী সৈনিক ও পুলিশদের নিরস্ত্র করতে হবে। |
৪ | অপারেশনের শুরুতেই সকল প্রকার যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করতে হবে। পরবর্তী সময়ে আমাদের নিয়ন্ত্রণে তা পুনরায় স্বল্পপরিসরে চালু করা হবে। |
৫ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসগুলো ঘেরাও করতে হবে। চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও অস্ত্রশস্ত্রের খোঁজ চালাতে হবে। |
৬ | শেখ মুজিবকে জীবিত গ্রেফতার করতে হবে। ১৫ জন আওয়ামী লীগ ও কমিউনিস্ট নেতার বাড়ি তল্লাশী করা হবে, ধরা সম্ভব হলে তাদের প্রত্যেককে কাস্টডিতে নেয়া হবে। |
খাদিম রাজা তার বইতে আরো লেখেন-
I was instructed to put Operation Searchlight into action on the night between 25 and 26 March 1971. The ‘go ahead’ signal was given soon after midday on 25 March. This was a momentous decision and I was very sad for the country.
২৫শে মার্চ
প্রথম আক্রমণ
২৫শে মার্চ সকাল থেকেই পাক আর্মি তাদের নতুন পুরানো অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তৈরি হতে শুরু করে। পরিকল্পনা করা হয় ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে, রাত ১টায় আক্রমণ শুরু হবে। ঢাকায় বিগ্রেডিয়ার আরবাবের ৫৭ বিগ্রেড নিয়ে জেনারেল ফরমান এবং বাকি প্রদেশে আক্রমণের দায়িত্বে থাকবেন জেনারেল খাদিম- এমনটাই ঠিক হয়। এদিকে আক্রমণের আভাস পেয়ে বাঙালী সৈন্য, ছাত্র, পুলিশ- সকলে মিলে রাস্তায় গাছের গুড়ি, পুরানো গাড়ি ইত্যাদি দিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করে। ২৫শে মার্চ রাত ১১টায় মিলিটারিরা ফার্মগেটে বাধা পায়, ব্যারিকেড এবং বিদ্রোহীদের দমনে গুলি চালায়। পূর্ব নির্ধারিত সময়ের আগেই অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয়ে যায়।
স্বাধীনতার ঘোষণা
আক্রমণের সংবাদ পেয়ে বঙ্গবন্ধু টিএন্ডটি যোগে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন-
This may be my last message, from today Bangladesh is independent. I call upon the people of Bangladesh wherever you might be and with whatever you have, to resist the army of occupation to the last. Your fight must go on until the last soldier of the Pakistan occupation army is expelled from the soil of Bangladesh. Final victory is ours.
এর কিছুক্ষণ পরেই পাকিস্তানি কমান্ডো বাহিনীর একটি প্লাটুন পূর্ব পরিকল্পনামাফিক বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ঘেরাও করে। বঙ্গবন্ধু প্রস্তুত ছিলেন আগে থেকেই, তাই নিজেই নেমে এসে ধরা দিলেন। তাকে গ্রেফতারের পর মেজর জাফর ওয়্যারলেসের মাধ্যমে খুর পাঠালেন-
Big Bird in the cage…others not in their nests…over.
জতির পিতাকে বন্দি করে নিয়ে আসা হলো ক্যান্টনমেন্টের আদমজী স্কুলে। রাতে সেখানেই তাকে আটকে রাখা হয়। পরদিন সকালে অন্যত্র স্থানান্তর করা হলেও তিন দিনের মাথায় তাকে নিয়ে যাওয়া হয় পাকিস্তানের করাচীর কারাগারে ।
নরকের দরজা খুলে যায়
ধীরে ধীরে আক্রমণের তীব্রতা বাড়তে থাকে। মিলিটারিদের সর্বপ্রথম ও প্রশান লক্ষ্য ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিশেষ করে ইকবাল হল ও জগন্নাথ হয়। নির্বিচারে গুলি চালিয়ে সেখানে ছাত্রদের হত্যা করা হয়। এর আগে তাদের দিয়েই খোঁড়ানো হয় গর্ত, হত্যার পর সেখানেই মাটি চাপা দেয়া হয়। আক্রমণ করা হয় রোকেয়া হলে, ছাত্রীদের ধরে নিয়ে আসা হয় ক্যান্টনমেন্টে। হত্যা করা হয় জি সি দেব, ড. ফজলুর রহমান খান সহ বেশ কয়জন শিক্ষককে। আক্রমণ করা হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস ও ইপিআর সদর দপ্তরে। অল্প কিছু থ্রি নট থ্রি রাইফেল আর অপরিসীম সাহস নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম স্বসস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে তারা। কিন্তু সে প্রতিরোধ পাক আর্মির আধুনিক অস্ত্রের সামনে টিকতে পারেনি বেশিক্ষণ। জেনারেল নিয়াজি তার The Betrayel of East Pakistan বইতে লেখেন,
একটি শান্তিপূর্ণ রাত পরিণত হয় দুঃস্বপ্নে। চারিদকে আর্তনাদ ও অগ্নিসংযোগ। জেনারেল টিক্কা তার সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন যেন তিনি তার নিজের বিপথগামী লোকের সঙ্গে নয়; একটি শত্রুর সঙ্গে লড়াই করছেন। ২৫ মার্চের সেই সামরিক অভিযানের হিংস্রতা ও নৃশংসতা বুখারায় চেঙ্গিস খান, বাগদাদে হালাকু খান এবং জালিয়ানওয়ালাবাগের ব্রিটিশ জেনারেল ডায়ারের নিষ্ঠুরতাকে ছাড়িয়ে যায়।
অপারেশন সার্চলাইটের পরবর্তী ঘটনাসমূহ
- ইপিআর বিলুপ্ত করে মেজর জেনারেল জামশেদের নেতৃত্বে ইপিসিএএফ গঠন করা হয়
- রাজাকারদের সংগঠন আলবদর ও আলশামস গঠিত হয়
- ১০ এপ্রিল সিলেটের তেলিপাড়ায় সিনিয়র বাঙালী আর্মি অফিসাররা মিলিত হন, মুক্তিবাহিনী গঠিত হয়
- জেনারেল এম এ জি ওসমানীকে মুক্তিবাহিনির প্রধান সেনাপতি করে তিনটি বিগ্রেডে ভাগ করা হয়, এগুলো হলো জেড ফোর্স, কে ফোর্স এবং এস ফোর্স
- হানাদারদের ভয়ে প্রায় এক কোটি শরনার্থী পাশের দেশ ভারতে আশ্রয় নেয় এবং রিফিউজি ক্যাম্পে মানবেতর জীবন যাপন করতে থাকে
- ভারতের মাটিতে ট্রেনিং শেষ করে ধীরে ধীরে বাঙালার কৃষক, শ্রমিক, ছাত্ররা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে শুরু করে
শেষ কথা
মুক্তির মন্দির সোপান তলে
কত প্রাণ হলো বলিদান,
লেখা আছে অশ্রুজলে।
কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা,
বন্দীশালার ওই শিকল ভাঙা
তারা কি ফিরিবে আর সুপ্রভাতে
যত তরুণ অরুণ গেল অস্তাচলে?
এই লেখায় আমি আলোচনা করেছি অপারেশন সার্চলাইট কি সে সম্পর্কে। আলোচনায় উঠে এসেছে অপারেশন সার্চলাইট এর প্রেক্ষাপট, উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা ও পরবর্তী প্রভাবগুলো।
মোহিনী চৌধুরীর এই গান আমাদের মনে করিয়ে দেয় সত্যিই, মহান মুক্তিযুদ্ধে যে বীর সেনানীদের আমরা হারিয়েছি, যে বুদ্ধিজীবীরা প্রাণ দিয়েছেন অকালে, তারা আর ফিরবেন না। অপারেশন সার্চলাইট থেকে শুরু করে ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যা, মাঝের নয় মাসে অগণিত হত্যাকান্ড এবং মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই স্বাধীনতা। তাই নতুন প্রজন্ম এই দাম দিয়ে কেনা এই বাংলাকে তাদের কাজ, মেধা, সাহস আর শক্তি দিয়ে রক্ষা করবে, এমনটাই প্রত্যাশা।
প্রশ্ন-উত্তর
১. অপারেশন সার্চলাইট কি?
উত্তর: বাঙালী নিধনে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ, পাকিস্তানি সামরিক শক্তি যে গণহত্যা চালায়, তা অপারেশন সার্চলাইট নামে পরিচিত।
২. অপারেশন সার্চলাইট এর নীল নকশা কে করেন?
উত্তর: অপারেশন সার্চলাইটের নীলনকশা তৈরি করেন জিওসি মেজর জেনারেল খাদিম হুসাইন রাজা এবং মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি।
৩. অপারেশন সার্চলাইট এর নীলনকশা তৈরী করেন কত তারিখে?
উত্তর: ১৮ই মার্চ ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের জিওসি অফিসে বসে মেজর জেনারেল খাদিম হুসাইন রাজা এবং মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি অপারেশন সার্চলাইটের নীলনকশা তৈরি করেন।
৪.অপারেশন সার্চলাইট কবে চালানো হয়?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ অপারেশন সার্চলাইট চালানো হয়।
৫. অপারেশন সার্চলাইট-এর মেয়াদকাল কতদিন ছিলো?
উত্তর: ২৫ মার্চ, ১৯৭১ – ২৬ মে, ১৯৭১
তথ্যসূত্র
- অপারেশন সার্চলাইট
- মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
- স্বাধীনতার ৫০ বছর: যেভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছিলো অপারেশন সার্চলাইট; সাইয়েদা আক্তার
- আজ ভয়াল ২৫শে মার্চ, গণহত্যা দিবস; বাসস
- অপারেশন সার্চলাইট
- ‘অপারেশন সার্চলাইট’ আত্মবিশ্বাস ভেঙে ফেলার ষড়যন্ত্র; উদিসা ইসলাম
- Operation Searchlight
- দ্য বিট্রেয়াল অফ ইস্ট পাকিস্তান; লে.জে.এ.এ.কে. নিয়াজি; অনুবাদ- ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
- দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ; এন্থনী মাসকারেণহাস; অনুবাদ- রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী (রনাত্রি)
- A stranger in my own country East Pakistan, 1969-1971; Major General (Retd) Khadim Hussain Raza
- Witness to Surrender; Saddiq Salik
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course (by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- GK for Govt. Jobs
- English for Govt. Jobs
- বিসিএস প্রিলি লাইভ কোর্স, বিসিএস প্রিলি মডেল টেস্ট
- সরকারি চাকরি প্রস্তুতি বেসিক কোর্স, সরকারি চাকরি পরীক্ষা মডেল টেস্ট
- ব্যাংক জবস কোর্স, ব্যাংক জবস প্রশ্ন সমাধান + মডেল টেস্ট কোর্স
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারেন এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন