Not Found

The requested URL was not found on this server.


Apache/2.4.52 (Ubuntu) Server at streamcore.pro Port 80
কফি আনান: জাতিসংঘকে যিনি দিয়েছেন নতুন রূপ

কফি আনান: জাতিসংঘকে যিনি দিয়েছেন নতুন রূপ

October 5, 2018 ...

জাতিসংঘকে যে মানুষটি দিয়েছেন এক নতুন মাত্রা তিনি হলেন ঘানার কূটনীতিবিদ ও জাতিসংঘের সপ্তম মহাসচিব কফি আততা আনান। কফি আনান নামেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত। পৃথিবী কিছুদিন আগেই (১৮ আগস্ট, ২০১৮) এই মহামানবকে হারালো চিরতরে।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

১৯৩৮ সালের ৮ এপ্রিল গোল্ড কোস্টের (বর্তমান ঘানা) কোমাসি শহরে কোফানড্রোস বিভাগে কফি আনান জন্মগ্রহণ করেন। আকানদের সংস্কৃতিতে অনেক ছেলেমেয়ের নাম সপ্তাহের যে দিনে তার জন্ম, সেদিনের সাথে মিল রেখে রাখা হয়। কফি নামটা তাদের ভাষায় শুক্রবারের সাথে সম্পৃক্ত।

কফি আনান কেপ কোস্টে ‘এমফ্যানসিপাম’ নামে একটি অভিজাত মেথডিস্ট আবাসিক স্কুলে পড়ালেখা করেন। তিনি বলেন এই স্কুল তাকে শিখিয়েছিল, কোনো এক স্থানের দুঃখ-কষ্ট, সংকট সব জায়গার মানুষকেই প্রভা

buy prednisolone online https://bionj.org/wp-content/uploads/2025/01/png/prednisolone.html no prescription pharmacy
বিত করে (“Suffering anywhere concerns people everywhere”)।

১৯৫৮ সালে আনান কোমাসি কলেজ অফ সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে অর্থনীতিতে পড়া শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৬১ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশন থেকে তিনি অনুদান পান যার দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটায় ম্যাকালেস্টার কলেজে তার অর্থনীতিতে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়া শেষ করেন। এরপর তিনি জেনেভার দ্য গ্র্যাজুয়েট ইন্সটিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে diplôme d’études approfondies নামক স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর কয়েক বছর কর্ম অভিজ্ঞতার পর তিনি এমআইটি স্লোন স্কুল অব ম্যানেজমেন্টে স্লোন ফেলোজ প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করেন এবং ব্যবস্থাপনা বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন।

তিনি ইংরেজি, ফরাসি, আকান, ক্রু এবং আরো কিছু আফ্রিকান ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারদর্শী ছিলেন।


জাতিসংঘ

আরো পড়ুন: জাতিসংঘ: শান্তিপূর্ণ বিশ্বের কারিগর


কর্মজীবন

১৯৬২ সালে কফি আনান জাতিসংঘের সহযোগী সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাজেট অফিসার হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৭৪ থেকে ’৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি ঘানার পর্যটনের পরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ১৯৮০ সালে তাকে জেনেভায় জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের প্রধান নিযুক্ত করা হয়। ১৯৮৩ সালে তিনি নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সচিবালয়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সেবার পরিচালক পদে আসীন হন। আশির দশকের শেষদিকে তিনি জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব হিসেবে পরপর তিনটি পদের দায়িত্ব পান: মানবসম্পদ, ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা সমন্বয়ক, কর্মসূচী পরিকল্পক, বাজেট ও ফিন্যান্স এবং শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের নিয়ন্ত্রক। 

১৯৯২ সালে তৎকালীন মহাসচিব বুত্রোস বুত্রোস ঘালি ডিপার্টমেন্ট অফ পিসকিপিং অপারেশনস (ডিপিকেও) চালু করার পর প্রধান হিসেবে আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ম্যারাক গোল্ডিং এবং তার ডেপুটি বা সহকারী হিসেবে আনানকে নিয়োগ দ

buy lasix online https://bionj.org/wp-content/uploads/2025/01/png/lasix.html no prescription pharmacy
েয়া হয়। পরবর্তীতে ’৯৩ সালের মার্চে আনান গোল্ডিংয়ের পদে উন্নীত হন।

তার এই শান্তিরক্ষা-প্রধানের পদে থাকার সময়কালেই সোমালিয়ার যুদ্ধ হয় যেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন চরমভাবে ব্যর্থ হয় এবং সংঘটিত হয় রুয়ান্ডার গণহত্যা। ১৯৯৫ সালের ২৯শে আগস্ট মহাসচিব বুত্রোস ঘালি যখন উড়োজাহাজে ছিলেন বলে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছিল না, কফি আনান জাতিসংঘ কর্মচারীদেরকে বসনিয়ায় বিমানহামলার বিরুদ্ধে তাদের ভেটো দেয়ার ক্ষমতা সীমিত সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এর ফলে ন্যাটো তাদের অপারেশন ডেলিবারেট ফোর্স পরিচালনের সুযোগ পায় এবং আনান যুক্তরাষ্ট্রের সুনজরে আসেন। রিচার্ড হলব্রুকের মতে, আনানের সাহসী উদ্যোগে যুক্তরাজ্যে আশ্বস্ত হয় যে বুত্রোস ঘালির পরিবর্তে তিনিই উপযুক্ত লোক হবেন।

২০০৩ সালে অবসরপ্রাপ্ত কানাডীয় জেনারেল রোমিও ড্যালেয়ার, যিনি রুয়ান্ডায় জাতিসংঘ সহযোগিতা মিশনের ফোর্স কমান্ডার ছিলেন, দাবি করেন, কফি আনান সেখানকার আসন্ন গণহত্যা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দেখাতে মাত্রাতিরিক্ত নিষ্ক্রিয় ছিলেন। ড্যালেয়ার তার ‘শেইক হ্যান্ডস উইথ দ্য ডেভিল: দ্য ফেইলিওর অফ হিউম্যানিটি ইন রুয়ান্ডা’ (২০০৩) বইয়ে জানান যে আনান জাতিসংঘের সৈন্যদেরকে দ্বন্দ্ব সমাধানে মধ্যস্থতা করা এবং লজিস্টিক ও বস্তুগত সাহায্য দেয়া থেকে বিরত রাখেন। তিনি দাবি করেন অস্ত্রভাণ্ডারে প্রবেশাধিকার চেয়ে তার করা পুনঃপুন ফ্যাক্সগুলোর উত্তরও আনান দেননি; যে অস্ত্রগুলো দ্বারা তিনি বিপন্ন টুটসিদের সাহায্য করতে পারতেন। ২০০৪ সালে, উক্ত গণহত্যার দশ বছর পরে, আনান বলেন,”আমি বিশ্ববাসীকে আরো বেশি সচেতন করতে পারতাম এবং সাহায্য ও সমর্থন জড়ো করতে পারতাম এবং আমার সেটা করা উচিত ছিল।”

আনান তার বই ‘ইন্টারভেনশনস: এ লাইফ ইন ওয়ার অ্যান্ড পিস’-এ লেখেন যে রুয়ান্ডার গণহত্যা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ডিপিকেও গণমাধ্যমকে আরো ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারতো এবং সংকটে হস্তক্ষেপ করতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সৈন্য সরবরাহ করতে সরকারগুলোর ওপর চাপ প্রয়োগ করতে পারতো। কফি আনান ব্যাখ্যা করেন, সোমালিয়ার ঘটনা এবং সেখানে জাতিসংঘ মিশনের ব্যর্থতার ফলে শক্তিশালী শান্তিরক্ষা মিশন অনুমোদন করতে জাতিসংঘের সদস্য রাস্ট্রগুলোর মধ্যে দ্বিধা সৃষ্টি করছিল। ফলতঃ যখন যুদ্ধ শুরুর দিনকতকের মধ্যেই রুয়ান্ডার ইউএন মিশন অনুমোদিত হলো তখন সৈন্যসংখ্যা ও সরবরাহের অপর্যাপ্ততা এবং কার্যকরভাবে অপারেশন করার আদেশের অপ্রাপ্যতা দেখা গেলো।

আনান মার্চ ১৯৯৪ থেকে অক্টোবর ১৯৯৫ পর্যন্ত আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল হিসেবে কাজ করেন। এরপর পাঁচ মাস সাবেক যুগোস্লোভিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এপ্রিল ১৯৯৬-তে পুনরায় আগের পদে ফিরে আসেন।

ব্যাংক জবস কোর্স

ঘরে বসে সেরা ব্যাংক জব প্রস্তুতি নিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে সফল ক্যারিয়ার গড়ুন। এই কোর্সটিতে পেয়ে যাবেন ব্যাংকের চাকরি প্রস্তুতির জন্য সকল দিকনির্দেশনা ও বিভিন্ন সমস্যার সমাধান।

 

জাতিসংঘের মহাসচিব পদে যোগদান

নিয়োগ

১৯৯৬ সালে তৎকালীন মহাসচিব বুট্রোস বুট্রোস ঘালি দ্বিতীয় মেয়াদের জন্যে প্রতিদ্বন্দ্বীহীনভাবে নির্বাচনে দাঁড়ান। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে তিনি ১৫টির ১৪টি ভোট পেলেও যুক্তরাষ্ট্র ভেটো প্রদান করে। নিরাপত্তা পরিষদে চারটি ব্যর্থ সভার পর বুট্রোস ঘালি তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন এবং তিনিই এপর্যন্ত একমাত্র মহাসচিব যিনি দ্বিতীয় মেয়াদ পাননি। বদলি প্রার্থীদের মধ্যে কফি আনান ছিলেন সবচেয়ে এগিয়ে, প্রথম রাউন্ডে আমারা এসেকে তিনি এক ভোটে পরাজিত করেন। তবে ফ্রান্স চারবার আনানের বিপক্ষে ভেটো দেয়, যদিও পঞ্চমবারে নিরস্ত হয়। শেষপর্যন্ত ১৯৯৬ সালের ১৩ই ডিসেম্বর নিরাপত্তা পরিষদ আনানের পক্ষে সুপারিশ করে। চারদিন পর সাধারণ পরিষদের ভোটে তা নিশ্চিত হয়। ১লা জানুয়ারি ১৯৯৭ তিনি তার প্রথম মেয়াদে মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করা শুরু করেন।

বুট্রোস ঘালির বিদায়ের ফলে, আনানের দ্বিতীয় মেয়াদে আফ্রিকা পরপর তিনবার মহাসচিব পেতো (বুট্রোস ঘালি এবং আনান উভয়েই আফ্রিকান)। ২০০১ সালে এশীয়-প্যাসিফিক গ্রুপ আমানকে দ্বিতীয় মেয়াদে সমর্থন করতে রাজি হয় এই শর্তে যে ২০০৬ সালের মহাসচিব নির্বাচনে আফ্রিকান গ্রুপ এশীয় প্রার্থীকে সমর্থন দিবে। ২৭শে জুন ২০০১ তারিখে নিরাপত্তা পরিষদ আনানকে দ্বিতীয় মেয়াদে সুপারিশ করে এবং সাধারণ পরিষদ ২৯শে জুন তার পুনঃনিয়োগ অনুমোদন করে।

কার্যক্রম

কফি আনান জাতিসংঘের মহাসচিব থাকাকালে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। জাতিসংঘের আমলাতন্ত্র সংস্কার করেন; এইচআইভির প্রতিরোধে কাজ করেন, বিশেষত আফ্রিকায়; এবং জাতিসংঘ বৈশ্বিক চুক্তি সম্পাদন করেন। নিরাপত্তা পরিষদ সম্প্রসারণ না করায় তিনি সমালোচিত হন এবং জাতিসংঘের তেলের-বিনিময়ে-খাদ্য কর্মসূচী নিয়ে তদন্তের পর তার পদত্যাগের দাবিও ওঠে।

এছাড়া মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোল, জাতিসংঘ তথ্যপ্রযুক্তি সেবা (UNITeS), গ্লোবাল ফান্ড প্রতিষ্ঠা, বিশ্বরক্ষার দায়িত্ব, ইরাকে মার্কিন আক্রমণের সময় ভূমিকা, অন্যান্য কূটনৈতিক কর্মকাণ্ড, লুবারস যৌন-হয়রানী তদন্তের কাজ করেছেন।

নোবেল শান্তি পুরস্কার

২০০১ সালে নোবেল পুরস্কারের শতবর্ষে নোবেল কমিটি ঘোষণা দেয় যে সে বছর শান্তি পুরষ্কার জাতিসংঘ এবং কফি আনানকে যৌথভাবে দেয়া হবে। জাতিসংঘকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং মানবাধিকারকে প্রাধান্য দেয়ায় আনানকে এই পুরষ্কার দেয়া হয়। নোবেল কমিটি আফ্রিকায় এইচআইভির বিস্তার রোধে তার অঙ্গীকার এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তার অবস্থানেরও স্বীকৃতি দেয়।

কফি আনান ফাউন্ডেশন

কফি আনান ফাউন্ডেশন একটি স্বাধীন, অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যা বিশ্বশক্তি উন্নয়নের জন্য কাজ করে এবং একটি নিখুঁত ও অধিক শান্তিপূর্ণ বিশ্ব অর্জনের জন্য রাষ্ট্র ও জনগণের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। ২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে কফি আনান এটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং আইনগতভাবে অন্তর্ভুক্ত ছিল সুইজারল্যান্ডে।

কফি আনান বিশ্বাস করেন যে “নিরাপত্তা ছাড়া কোনো দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন অসম্ভব; আবার উন্নয়ন ছাড়া অসম্ভব দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা ব্যবস্থা। কোনো সমাজও সমৃদ্ধির পথে নিরন্তর এগিয়ে যেতে পারবে না, যদি আইনগত নীতিমালা ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকে।”

তদনুসারে, ফাউন্ডেশনটি বিশ্বাস করে যে, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ সমাজ তিনটি স্তম্ভের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়: শান্তি ও নিরাপত্তা, স্থায়ী উন্নয়ন এবং মানবাধিকার ও আইন-শৃঙ্খলা। একটি নিখুঁত ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব অর্জনের লক্ষ্যে, এই তিনটি স্তম্ভের জন্য হুমকি যেমন হিংসাত্মক সংঘাত থেকে ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন বা জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলা করতে রাজনৈতিক সমাধান ও নেতৃত্ব কার্যকর করাকে তারা মিশন হিসেবে নিয়েছে।

‘রাখাইন কমিশন’ বা ‘আনান কমিশন’

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আনানকে বলা হয় মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সম্পর্কিত উপদেষ্টা কমিশনের নেতৃত্ব দিতে। মায়ানমারের এ অঞ্চলটি দরিদ্র ও অনুন্নত, এবং জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্বে পীড়িত, যেখানে সংখ্যাগুরু বৌদ্ধের বিপরীতে রয়েছে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং সরকার ও সেনাবাহিনীও রোহিঙ্গাদের বিপক্ষে। ‘আনান কমিশন’ নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত এই কমিশনকে মায়ানমারের অনেক বৌদ্ধ রোহিঙ্গাদের সাথে তাদের বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত হস্তক্ষেপ মনে করে এবং বিরোধিতা করে।

২০১৭ এর ২৪শে আগস্ট যখন আনান কমিশন তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করে, রিপোর্টের সুপারিশগুলোতে উভয় পক্ষই নারাজ হয় এবং ঐ অঞ্চলে ভয়ানকভাবে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এ দশকের সবচেয়ে বড় আকারের এবং রক্তাক্ত মানবিক বিপর্যয়ে মায়ানমার থেকে অধিকাংশ রোহিঙ্গাদের বিতাড়িত করা হয়। কফি আনান এর সমাধান করতে জাতিসংঘকে উদ্যোগী করার চেষ্টা করেও বিফল হন।

স্মৃতিকথা

২০১২ সালের ৪ ডিসেম্বর নাদের মৌসাভিজাদেহের সাথে মিলে কফি আনান তার স্মৃতিকথা ‘ইন্টারভেনশনস: এ লাইফ ইন ওয়ার অ্যান্ড পিস’ লেখেন। পেঙ্গুইন প্রেস প্রকাশিত এই বইটিকে বলা হয়েছিল “বিশ্ব রাজনীতির ব্যক্তিগত জীবনী।”

. . .

জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, “কফি আনান ছিলেন শান্তির যোদ্ধা এবং কল্যাণের পথপ্রদর্শক।” সত্যিই তাই। আর এজন্যই বিশ্ব ইতিহাসের সোনালি পাতায় কফি আনান নামটি লেখা থাকবে মহানায়কের তালিকায়। 

বিসিএস প্রিলি লাইভ কোর্স

কোর্সটিতে যা যা পাচ্ছেন:

  • পিএসসি প্রণীত সিলেবাসের আলোকে সাজানো ৮০টি লাইভ ক্লাস
  • বিসিএস স্ট্যান্ডার্ডের প্রশ্ন মোকাবেলা করার কৌশল
  • ১৪৭টি রেকর্ডেড ভিডিও এবং ১৪৭টি ক্লাস ম্যাটেরিয়াল
  • ১২৫টি লেকচার শিট, ২৯৪০টি কুইজ ও ২৪টি মডেল টেস্ট
  •  

    References:

      1. https://www.nytimes.com/2018/08/18/obituaries/kofi-annan-dead.html
      1. https://en.wikipedia.org/wiki/Kofi_Annan
      1. https://www.nobelprize.org/prizes/peace/2001/annan/biographical/
      1. https://www.theguardian.com/world/2018/aug/18/kofi-annan-former-un-secretary-general-dies
      1. https://www.biography.com/people/kofi-annan-9185694
    1. https://www.thefamouspeople.com/profiles/kofi-annan-53.php

       


      আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন: 



      ১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে ভিজিট করুন: www.10minuteschool.com


      ১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com

    ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৩

    দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই দেশসেরা শিক্ষকদের সাথে যুক্ত হও ইন্টারেক্টিভ লাইভ ক্লাসে, নাও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সম্পূর্ণ সিলেবাসের ?তে? প্রস্তুতি!

    আপনার কমেন্ট লিখুন