Skip to content
10 Minute School
  • ক্লাস ১-১২
  • কোর্স সমূহ
  • ভর্তি পরীক্ষা
  • বুক স্টোর
Log in
  • ক্লাস ১-১২
  • কোর্স সমূহ
  • ভর্তি পরীক্ষা
  • বুক স্টোর

BLOG

  • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • ভর্তি পরীক্ষা
  • পড়াশোনার টিপস
  • ক্যারিয়ার
  • লাইফ হ্যাকস
  • মোটিভেশনাল গল্পের ব্লগ
  • জনপ্রিয় ব্লগ

Loading....

Loading....

লাইফ হ্যাকস

কীভাবে খুলবেন একটি ব্যাংক একাউন্ট?

Tazrian Alam Ayaz

July 15, 2022 ⸱ ...
kivabe bank account khulben?

আপনার বয়স ১৮ থেকে ২৫ এর মধ্যে, অথচ এখনো আপনার ব্যাংক একাউন্ট নেই? ব্যাংক একাউন্ট খোলার ইচ্ছা ও প্রয়োজনীয়তা থাকা সত্তেও ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম না জানা থাকায় আপনারা যারা দ্বিধা বোধ করেন, তাদের জন্যই এই ব্লগ!

ব্যাংক একাউন্ট থাকাটা এখন একরকম অপরিহার্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিত্য দিনের অজস্র প্রয়োজনীয় কাজকর্ম ব্যাংকের মাধ্যমে করতে হয়। আপনার টাকার নিরাপদ আবাসস্থল হতে পারে ব্যাংক। এছাড়া বিভিন্ন রকম টাকা-পয়সার লেনদেন করতে হয় ব্যাংকের মাধ্যমেই। তাই ব্যাংক একাউন্ট না থাকার মানেই হচ্ছে আপনি অন্যদের চেয়ে বেশ খানিকটা পিছিয়ে আছেন। কাজেই, ব্যাংক একাউন্ট না থাকলে দ্রুত একটি একাউন্ট খুলে নেওয়া আসলেই জরুরী।

অনেকেরই ধারণা, ব্যাংক একাউন্ট খোলার মতো ঝামেলার কাজ বোধহয় আর দ্বিতীয়টি নেই। এই ঝামেলা এড়ানোর জন্য অনেকেই ব্যাংক একাউন্ট খুলতে আগ্রহী হন না। সত্যি বলতে কী, ব্যাংক একাউন্ট খোলা মোটেও তেমন একটা ঝামেলার কাজ না। বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের জানা না থাকার কারণেই এমন অমূলক ধারণা সৃষ্টি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, খুব সহজেই একটি ব্যাংক একাউন্ট খুলে ফেলা যায়। কীভাবে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হয় এটা আমাদের সবারই জানা থাকা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেওয়া যাক।

Microsoft Office 3 in 1 Bundle

কোর্সটি করে যা শিখবেন:

  • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, ও মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের বেসিক থেকে অ্যাডভান্সড লেভেল পর্যন্ত সকল দিকনির্দেশনা।
  • একাডেমিক লাইফে পেপার বা অ্যাসাইনমেন্ট লেখাসহ সকল ডকুমেন্ট তৈরির পদ্ধতি।
  • সম্পূর্ণ কোর্সটি দেখুন

     

    ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

    প্রথমেই আপনার ঠিক করা দরকার, কোন ব্যাংকে আপনি একাউন্ট খুলবেন। সরকারি বা বেসরকারি যেকোনো ব্যাংকেই আপনি সহজে একাউন্ট খুলে ফেলতে পারেন, যদি আপনার ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়মগুলো সঠিকভাবে জানা থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ৪৭টি এরকম ব্যাংক আছে। এ ব্যাংক গুলোকে তফসিলী ব্যাংক বলা হয়। বলে রাখা ভালো, গ্রামীণ ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, কো-অপারেটিভ ব্যাংক ইত্যাদি নামের প্রতিষ্ঠানগুলোর কিন্তু মোটেও তফসিলী ব্যাংক নয়! অর্থাৎ এসব ব্যাংকে আপনি একাউন্ট খুলতে পারবেন না।

    ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

    আমরা কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলবো সেটা একান্তই আমাদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের শাখা থেকে আপনার বাসা কিংবা কর্মস্থলের দূরত্ব, অনলাইন সুবিধা, কার্ড সুবিধা, দেশের বিভিন্ন জায়গায় শাখার বিস্তৃতি, সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ইত্যাদি বিবেচনায় রাখা দরকার। তাছাড়া ব্যাংক চার্জ, ইন্টারেস্ট ও সার্ভিস কোয়ালিটির দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। আবার আপনি যদি সুদমুক্ত ব্যাংকিং চান, সেক্ষেত্রে ইসলামি ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে পারেন। এ ক্ষেত্রে তাদের নিয়মনীতিগুলো ভালো ভাবে পড়ে, বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। ইসলামি ব্যাংকগুলোতেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে সুদ সংশ্লিষ্ট কারবার থাকে, এসব বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    ব্যাংক ফর্মের রকমফের 

    বাংলাদেশে সাধারণত দুই রকমের ব্যাংক ফর্ম পাওয়া যায়:

    ১। ব্যক্তিগত একাউন্ট ফর্ম,

    ২। প্রাতিষ্ঠানিক/ অব্যক্তিগত একাউন্ট ফর্ম।

    ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

    ১। ব্যক্তিগত একাউন্ট ফর্ম:  নাম দেখেই বোঝা যাচ্ছে, এটি মূলত ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হবে এমন একাউন্ট। যে একাউন্টের শিরোনাম, অর্থাৎ টাইটেল অব একাউন্ট কোনো ব্যক্তির নামে হয়, সেগুলো ব্যক্তিগত একাউন্ট হিসেবে বিবেচিত। এই ধরনের ফর্মের মাধ্যমে এক বা একাধিক ব্যক্তির নামে একাউন্ট খোলা যাবে।

    ২। প্রাতিষ্ঠানিক একাউন্ট ফর্ম: এই ধরনের ফর্মে ব্যাংক একাউন্টের শিরোনাম বা টাইটেল অব একাউন্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের নামে হয়। এ একাউন্ট গুলো অব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট হিসেবে গণ্য হবে।

    ব্যাংক একাউন্টের ধরন

    ব্যাংকে নানা ধরনের একাউন্ট রয়েছে। ব্যাংক ভেদে এই নিয়মের কিছুটা তারতম্য হতে পারে, তবে সাধারণ কাঠামো মোটামুটি সব ব্যাংকেই একই।

    ব্যাংক একাউন্টকে মোটা দাগে কয়েকভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে:

    ১। চলতি হিসাব বা কারেন্ট একাউন্ট:

    প্রধানত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কারেন্ট একাউন্ট সবচেয়ে বেশি উপযোগী। কারেন্ট একাউন্ট থেকে দিনে যত বার খুশি তত বার টাকাপয়সা লেনদেন করা যায়। যেকোনো সময় টাকা তোলা যায় এবং জমা রাখা যায়। এ ক্ষেত্রে কোনো সুদ প্রদান করা হয় না, বরং বছর শেষে কিছু পরিমাণ টাকা সার্ভিস চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়।

    কারেন্ট একাউন্ট মূলত ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে। সাধারণ চাকরিজীবী বা ছাত্রদের জন্য এটি নয়। তবে কেউ যদি সুদ মুক্ত ব্যাংকিং সুবিধা পেতে চান, সেক্ষেত্রে খানিকটা চেষ্টা তদবির করে ব্যক্তিগত একাউন্টও কারেন্ট একাউন্ট হিসেবে খোলা যেতে পারে, যদিও ব্যাংকগুলো সাধারণত এ ব্যাপারে তেমন একটা আগ্রহী থাকে না।

    ২। সঞ্চয়ী হিসাব বা সেভিংস একাউন্ট:

    যে কেউ এ ধরনের একাউন্ট খুলতে পারে। সপ্তাহে একবার বা দুইবার টাকা তোলা যায় এবং জমা রাখা যায়। জমাকৃত টাকার উপর বার্ষিক ৪% থেকে ৬% হারে সুদ প্রদান করা হয়। যাদের সব সময় টাকা লেনদেনের প্রয়োজন হয় না, তাদের জন্য এই একাউন্ট উপযোগী।

    এখানে একটা বিষয় জেনে রাখা দরকার, লাভজনক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হলে অবশ্যই লেনদেনের সুবিধার্থে কারেন্ট একাউন্ট খুলতে হবে। অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যেমন স্কুল-কলেজগুলো কারেন্ট বা সেভিংস একাউন্ট খুলতে পারে।

    ৩। ডিপিএস (ডিপোজিট পেনশন স্কিম) একাউন্ট: 

    বলা হয়ে থাকে, ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ। ভবিষ্যতের জন্য আমাদের প্রত্যেকেরই নিয়মিত সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। এছাড়াও বিশেষ কোনো পরিকল্পনা অনুযায়ী টাকা সঞ্চয় করতে হয় অনেক সময়। তাই প্রতি মাসে খরচ বাদ দিয়ে যতটুকু বাকি থাকে, তা সঞ্চয় করে রাখা দরকার। আর টাকা ঘরে রাখলে সেটার নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা তো থেকেই যায়। এজন্য ব্যাংকে একাউন্ট খুলে টাকা সঞ্চয় করা যেতে পারে। ডিপিএস একাউন্ট মূলত এ উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হয়। যে কোনো ব্যাংকে ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খুলে সেখানে নিয়মিত টাকা জমা রাখা যায়।

    ঘরে বসে Freelancing

    কোর্সটি করে যা শিখবেন:

  • একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত গাইডলাইন।
  • আন্তজার্তিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস (যেমন: Upwork, Fiverr) এ নিজের প্রোফাইল তৈরি এবং কাজ পাবার উপায়।
  • সম্পূর্ণ কোর্সটি দেখুন

     

    যেকোনো ব্যক্তি এমনকি প্রতিষ্ঠানও এ ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এক্ষেত্রে, প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা জমা রাখতে হয়। ব্যাংক ভেদে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ মাসিক কিস্তির পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। সাধারণত ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তি দেয়া যায়। এ ধরনের একাউন্ট ৫ বছর, ১০ বছর বা ২০ বছর মেয়াদী হয়। সাধারণত, ৫ বছর মেয়াদী ডিপিএসের জন্য বার্ষিক ১০%, আর ১০ ও ২০ বছর মেয়াদী ডিপিএসের জন্য বার্ষিক ১৫% হারে সুদ প্রদান করা হয়। তবে ব্যাংক ভেদে এ সুদের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।

    ৪। এফডিআর (ফিক্স ডিপোজিট রিসিট) একাউন্ট:

    পোশাকি সংজ্ঞা দিতে গেলে, ফিক্স ডিপোজিট রিসিট বা এফডিআর হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা কোনো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জমা রাখা, যার সুদ আপনি মাসিক, পাক্ষিক, অর্ধবার্ষিক কিংবা বার্ষিক হিসেবে তুলতে পারবেন। এই একাউন্ট খোলার জন্য বড় অংকের টাকা জমা রাখতে হয়। সাধারণত ২৫ হাজার টাকার কমে এফডিআর একাউন্ট করা যায় না। এক্ষেত্রে বার্ষিক সুদের পরিমাণ প্রায় ৯% থেকে ১২% পর্যন্ত হয়ে থাকে।

    তবে আপনার এফডিআর প্রয়োজনের সময় চাইলে ভেঙে ফেলতে পারবেন, যদিও তাতে কিছুটা ক্ষতি হতে পারে। আবার চাইলে এই এফডিআর একাউন্টের পরিবর্তে ঋণও নিতে পারবেন।

    ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম: যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন

    বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক একাউন্ট খুলতে ভিন্ন ভিন্ন কাগজপত্র ও তথ্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু সাধারণত প্রায় সব ধরনের ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কিছু কাগজপত্রের অবশ্যই দরকার পড়ে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, একটি ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগে।

     

    ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য যেসব কাগজ প্রয়োজন

    ব্যাখ্যা

    ১

    পূরণকৃত ফর্ম

    আপনার পছন্দের শাখা থেকে একাউন্ট খোলার ফর্ম সংগ্রহ করুন। যদি একাধিক ব্যক্তির নামে (যৌথ) হিসাব হয় তবে ফর্মের “ব্যক্তি সংক্রান্ত তথ্যাবলী” প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফটোকপি করে নিন।

    ২

    স্পেসিমেন সিগনেচার কার্ড

    অনেক ব্যাংক এটি একাউন্ট খোলার ফর্মের সাথে দিয়ে দেয়। এতে ব্যাংক অফিসারের সামনে একাউন্ট হোল্ডার স্বাক্ষর করবেন।

    ৩

    পরিচয়দানকারী

    সাধারণত ঐ ব্যাংকের কোন গ্রাহক পরিচয়দানকারী হবেন। কারেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে কেবল অন্য কোনো কারেন্ট একাউন্ট হোল্ডার গ্রাহক পরিচয়দানকারী হবেন। পরিচয়দানকারী একাউন্ট ফর্মের নির্ধরিত স্থানে নমুনা স্বাক্ষর, নাম, ঠিকানা, অ্যাকাউন্ট নম্বর ইত্যাদি লিখবেন। তিনি একাউন্ট খোলার দিন উপস্থিত না হলেও চলবে। বেশিরভাগ ব্যাংকেই এখন আর একাউন্ট খুলতে পরিচয়দানকারীর প্রয়োজন হয় না। 

    ৪

    ফটো

    একাউন্ট পরিচালনাকারী প্রত্যেক ব্যক্তির ২-৩ কপি করে পাসপোর্ট সাইজ ফটো লাগবে। ফটোগুলো সত্যায়িত হতে হবে। নমিনীর ১ কপি ছবি লাগবে যা হিসাব পরিচালনাকারী কর্তৃক সত্যায়িত হবে।

    ৫

    নমিনী

    ব্যক্তিগত একাউন্টে সর্বনিম্ন একজন নমিনীর পরিচয় প্রদান করতেই হবে। প্রাতিষ্ঠানিক একাউন্টে নমিনী দেয়া যায় না। নমিনীর স্বাক্ষর প্রয়োজন নেই। তবে নাম-ঠিকানা ও ছবি দিতে হবে। নমিনীর যেকোন একটি পরিচয়পত্র দিলে ভালো হয়।

    ৬

    টাকা

    নির্ধরিত জমা স্লিপ পূরণ করে টাকা জমা দিতে হবে। সঞ্চয়ী ও চলতি হিসাবের জন্য ব্যাংক ভেদে ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগবে। ডিপিএস এর জন্য কিস্তি সমপরিমাণ ও এফডিআর এর জন্য এফডিআর সমপরিমাণ টাকা লাগবে।

    ৭

    অন্যান্য কাগজপত্র

    একাউন্ট পরিচালনাকারী প্রত্যেক ব্যক্তির পরিচয়পত্রের ফটোকপি লাগবে। এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ও কমিশনার/ মেয়র/ চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদ সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য। উক্ত পরিচয়পত্রের অনুপস্থিতিতে পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সনদ, চাকরি পরিচয়পত্র, স্টুডেন্ট আইডি কার্ড ইত্যাদি থেকে যেকোনো দুইটি উপস্থাপন করতে হবে।

    প্রতিষ্ঠানের একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত যা যা লাগবে

    যেকোন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম সাধারণত একটু ভিন্ন হয়ে থাকে। অতিরিক্ত যা যা লাগবে:
    ১। প্রত্যেক একাউন্ট পরিচালনাকারীর নাম-পদবীসহ সিল।
    ২। ট্রেড লাইসেন্স।
    ৩। প্রতিষ্ঠানটি একক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান না হলে রেজ্যুলেশন লাগবে যাতে থাকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায় একাউন্ট খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ও একাউন্টটি কে পরিচালনা করবে তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত। রেজ্যুলেশনে পর্ষদ/ বোর্ড/ গভর্নিং বডির সদস্যরা স্বাক্ষর করবেন।

    উপরোক্ত কাগজপত্র ছাড়াও মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন কাগজপত্র ও তথ্যাবলির প্রয়োজন পড়ে। যেমন পার্টনারশিপ ফর্ম, সমিতির গঠনতন্ত্র ও রেজিস্ট্রেশন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমোদনপত্র, এনজিও ব্যুরো হতে লাইসেন্স, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির জন্য সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন, আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন, পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির জন্য সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন, আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন, সার্টিফিকেট অব কমেন্সমেন্ট অব বিজনেস ইত্যাদি।

    ব্যাংক একাউন্ট


    ভুলে গেলে চলবে না

    • ১. সংযুক্ত সকল কাগজের মূল কপি সাথে রাখবেন।
    • ২. একাউন্ট খোলার দিন ও প্রথম বার চেক বই উঠানোর দিন আপনাকে অবশ্যই নিজে যেতে হবে।
    • ৩. আপনার বর্তমান ঠিকানায় ব্যাংক থেকে চিঠি আসতে পারে। বিষয়টি খেয়াল রাখবেন।
    • ৪. চেক বই তোলার জন্য ওই দিনই নিধারিত ফর্মে আবেদন করবেন।
    • ৫. জমা স্লিপ ও হিসাব নাম্বার সংরক্ষণ করুন।
    • ৬. ব্যাংকের ডাটাবেজে আপনার নামের বানান সঠিকভাবে তোলা হয়েছে কিনা চেক করে নিন।
    • ৭. ডেবিট কার্ড নেয়ার জন্য আলাদাভাবে আবেদনের প্রয়োজন থাকলে করে নিন।

    বর্তমান সময়ে ব্যাংক একাউন্ট না থাকলে অর্থনৈতিক ব্যাপার-স্যাপারে পরমুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হয় প্রায়ই। কী দরকার এত ঝক্কি পোহানোর? তার চেয়ে নিজেই খুলে ফেলুন না একটি ব্যাংক একাউন্ট! একটু-আধটু ঝামেলা আর অল্প একটু সময় হয়তো লাগবে, তবে যে সুবিধা পাবেন সেটা কিন্তু মোটেও অল্প একটু নয়!

    তথ্যসূত্র: কীভাবে নতুন ব্যাংক হিসাব খুলবেন


    আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:

    1. ঘরে বসে Freelancing Course 
    2. Data Entry দিয়ে Freelancing Course
    3. Facebook Marketing Course (by Ayman Sadik and Sadman Sadik)
    4. T-Shirt Design করে Freelancing Course
    5. SEO Course for Beginners

    1. ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
    2. Microsoft Word Course by Sadman Sadik
    3. Microsoft Excel Premium Course
    4. Microsoft PowerPoint Course by Sadman Sadik
    5. Microsoft Office 3 in 1 Bundle 

    • HSC 2022 শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স [বিজ্ঞান বিভাগ]
    • HSC 2022 ফাইনাল মডেল টেস্ট [বিজ্ঞান বিভাগ]
    • HSC 2023 শর্ট সিলেবাস ক্র্যাশ কোর্স [বিজ্ঞান বিভাগ]
    • HSC Bangla Course
    • English Grammar Crash Course

    • SSC 2022 শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স [বিজ্ঞান বিভাগ]
    • SSC – শর্ট সিলেবাস টেস্ট পেপার সল্ভ কোর্স (Bangla, English, General Math, ICT)
    • SSC – শর্ট সিলেবাস টেস্ট পেপার সল্ভ কোর্স (Physics, Chemistry, Biology, Higher Math)
    • SSC – শর্ট সিলেবাস টেস্ট পেপার সল্ভ কোর্স (Accounting, Finance, Economics)
    SHARE
    আপনার কমেন্ট লিখুন

    কন্টেন্ট সমূহ

      📖 Related Blog

      লাইফ হ্যাকস ⸱ জীবনযাত্রা

      ভালোভাবে ছুটি কাটানোর জন্য পাঁচটি টিপস

      পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবারে শুনে নাও! পরীক্ষা চলার সময়টাতে কত কিছু মনে হয়! পরীক্ষা শেষ হলে এটা করব, সেটা করব, এখানে ঘুরতে যাব, সেখানে বেড়াতে যাব ইত্যাদি ইত্যাদি। যেই পরীক্ষাটা শেষ হয়, অমনি দেখা যায় মাথায় আর কোনো আইডিয়াই আসছে না। ভোর ছয়টায় উঠে মর্নিং ওয়াকে যাওয়ার প্ল্যান থাকলেও দেখা যায় সকাল দশটার আগে …

      ভালোভাবে ছুটি কাটানোর জন্য পাঁচটি টিপস Read More »

      Tanjia Tasneem Adeeba ⸱ November 27, 2016 March 13, 2022
      17200356 1443171405732982 1565742795 o
      লাইফ হ্যাকস ⸱ ব্লগ ভিডিও

      শিক্ষাজীবনে যে ১০টি কাজ না করলেই নয়!

      পুরোটা পড়ার সময় নেই ? ব্লগটি একবার শুনে নাও ! শিক্ষাজীবনে শুধু অন্ধের মত পড়ালেখা করলে যে খুব বেশি দূর যাওয়া যায় না, সেটি আমরা সবাই জানি। পড়ালেখা করে অনেকেই, কিন্তু জীবনে সফলতা পেতে হলে এর পাশাপাশি বেশ কিছু কৌশল জানতে হয়, কিছু কাজে পারদর্শী হতে হয়। তবেই না সফল একজন ব্যক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা …

      শিক্ষাজীবনে যে ১০টি কাজ না করলেই নয়! Read More »

      Ayman Sadiq ⸱ May 6, 2017 March 13, 2022
      ECA, skill development, university
      লাইফ হ্যাকস ⸱ স্কিল ডেভেলপমেন্ট

      লক্ষ্যে পৌঁছতে খেয়াল রাখো ১০টি বিষয়ে!

      পুরোটা পড়ার সময় নেই ? ব্লগটি একবার শুনে নাও ! ১. সফটওয়্যার স্কিল এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন, ঘরে ঘরে ল্যাপটপ। প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা এতবেশি অভ্যস্ত হয়ে গেছি যে, সফটওয়্যারের স্কিল না থাকলে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলা ভীষণ কঠিন। আমাদের আগের প্রজন্মের মানুষগুলো প্রযুক্তিতে সাধারণত বেশ আনাড়ি হয়ে থাকেন, সেটি নিয়ে অনেক সময় আমরা …

      লক্ষ্যে পৌঁছতে খেয়াল রাখো ১০টি বিষয়ে! Read More »

      Tashfikal Sami ⸱ May 9, 2017 March 14, 2022
      26132769 526981787668754 1173453412 o
      10 Minute School

      আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

      কোম্পানি

      • নোটস এবং গাইডস
      • ক্যারিয়ার
      • প্রাইভেসি পলিসি
      • রিফান্ড পলিসি

      আমাদের জনপ্রিয় কোর্সসমূহ

      • ঘরে বসে Spoken English
      • IELTS Course by Munzereen Shahid
      • ফেসবুক মার্কেটিং
      • ২৪ ঘণ্টায় কোরআন শিখি
      • ঘরে বসে Freelancing
      • Microsoft Excel
      সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা
      Contact: 16910 (8AM - 11PM)
      SMS: SMS - 10MSHelp to 26969 (24X7)
      Email: support@10minuteschool.com

      2015 - 2021 Copyright © 10 Minute School. All rights reserved.