পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবার শুনে নাও।
একটি অসত্যকে ইচ্ছাকৃতভাবে সত্যরূপে উপস্থাপন করাই হচ্ছে মিথ্যা। আরও বিস্তারিত বলা হয়েছে কোথাও কোথাও – ইচ্ছাকৃতভাবে কাউকে বঞ্চিত করার জন্য কিংবা বিভ্রান্ত করার জন্য কোনো অসত্যকে সত্যরূপে উপস্থাপন করাই হচ্ছে মিথ্যা।
মানুষ প্রায়ই প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনে মিথ্যা বলে। তোমার সাথেও হয়ত বা অনেকেই প্রতিনিয়ত মিথ্যা বলে যাচ্ছে, যা তুমি বুঝতেও পারছো না। অপ্রয়োজনীয় বা অতিরঞ্জিত মিথ্যা বলাটা বেশ সহজ। যারা এ ধরণের মিথ্যা বলে, তারা খুব স্বাভাবিকভাবেই তা বলতে পারে। সাধারণ মানুষের জন্য অর্থাৎ যারা বাধ্য হয়ে অনিচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বলে তাদের কাছে মিথ্যা বলা একটি অপরাধমূলক কাজ।
University of Massachusetts এর গবেষক রবার্ট ফোল্ডম্যান মানুষ কীভাবে এবং কেন মিথ্যা বলে তা বোঝার জন্য একটি গবেষণা চালান। তাঁর গবেষণায় দুইজন অপরিচিত মানুষকে ১০ মিনিট নিজেদের মধ্যে কথা বলার জন্য দেওয়া হয় আর তাদের কথাগুলো রেকর্ড করা হয়। রেকর্ডিংটা শোনার পর দেখা যায়, তারা শুধু ১০ মিনিট কথাবার্তার মধ্যেই ছোট ছোট কিছু মিথ্যা কথা বলেছে।
এছাড়াও ফোল্ডম্যানের মতে, ৬০ শতাংশ মানুষ অন্তত একবার মিথ্যা বলে অল্প আলাপের মধ্যেই।
পশ্চিম আফ্রিকায় একসময় মিথ্যাবাদী ধরা হতো পাখির ডিম দিয়ে।
সন্দেহভাজনদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হতো এবং তাদের হাতে তুলে দেওয়া হতো পাখির ডিম। এই পাখির ডিম একে একে হাতবদল হতো। হাতবদল হওয়ার পথে যার হাতে ডিমটি ভাঙত, সে–ই মিথ্যাবাদী। প্রাচীন চীনে অবশ্য পাখির ডিমের বদলে ব্যবহার করা হতো এক মুঠো চাল। সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের চিবোতে দেওয়ার পর যার মুখে চাল শুকনো থাকবে, সে–ই নাকি মিথ্যাবাদী!
চাল পড়ার চল অবশ্য আছে আমাদের দেশেও।
মানুষের এসব প্রাচীন বিশ্বাসকে আমরা অনেকে বলে থাকি কুসংস্কার। এর পেছনে আছে মনোবিজ্ঞানের ব্যাখ্যাও। আর বিজ্ঞান সত্য–মিথ্যা যাচাই করার জন্য অনেক আগেই আবিষ্কার করেছে ‘পলিগ্রাফ টেস্ট’।
১৯২১ সালে আবিষ্কৃত এ যন্ত্রটি মানুষের কাছে ‘লাই ডিটেক্টর’ হিসেবেই বেশি পরিচিত। যদিও সেটি শতভাগ নির্ভুল ফল দিতে পারে না আর ব্যয়বহুলও। মিথ্যাবাদীদের ধরার নতুন প্রযুক্তির নাম ‘আই ডিটেক্টর’। তিন বছর আগেই বাজারে এসেছে এ যন্ত্র। এখন ব্যবহৃত হচ্ছে বিশ্বের ৩৪টি দেশে সরকারি–বেসরকারি পর্যায়ে।
তবে আমাদের মত সাধারণ মানুষের পক্ষে তো সবসময় সাথে করে একটা পলিগ্রাফ (সাধারণত যাকে লাই ডিটেক্টর বলা হয়) নিয়ে ঘোরা সম্ভব না, তবে কিছু কিছু ব্যাপার আছে যার দিকে লক্ষ্য রাখলে তোমার পক্ষে বোঝা বা আন্দাজ করা সম্ভব যে, কেউ চেষ্টা করছে তোমার সাথে মিথ্যা বলার। তাহলে চলো জেনে নেয়া যাক গবেষকদের মতে মিথ্যা কথা বলার সময় মানুষের মধ্যে কী কী আচরণগত বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়।
চোখের মণির নড়াচড়া
“সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ মিথ্যা বলতে পারে না। মিথ্যা বলতে হয় অন্যদিকে তাকিয়ে।“
হুমায়ূন আহমেদ
এফবিআই কর্মকর্তা মার্ক বুটন বলেন, মানুষ যখন কোনো বিষয় বলতে গিয়ে অস্বস্তি অনুভব করে, তখন তার চোখের মণি এদিক–সেদিক নড়াচড়া করে। এর দ্বারা বোঝা যায়, সে তার উদ্দেশ্যে করা প্রশ্ন দ্বারা জব্দ হয়ে গেছে, অথবা প্রশ্নের উত্তর দিতে চাচ্ছে না।
ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা
যখন কেউ মিথ্যা বলে, তখন সে পরপর পাঁচ–ছয় বার খুব দ্রুত চোখের পাতা ফেলতে পারে। মার্ক বুটনের মতে, সাধারণত মানুষ প্রতি মিনিটে পাঁচ থেকে ছয় বার, অর্থাৎ প্রতি ১০ থেকে ১২ সেকেন্ডে একবার চোখের পাতা ফেলে।
কিন্তু যখন সে মানসিক চাপের সম্মুখীন হয়, যখন তাকে চাপের মুখে কোনো মিথ্যা কথা বলতে হয়, তখন সে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই খুব ঘন ঘন পাঁচ–ছয়বার চোখের পাতা ফেলতে পারে।
দৃষ্টি সরিয়ে নেওয়া বা একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা
সাধারণত মানুষ কারো সাথে কথা বলার সময় একটানা তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের বেশি তাকিয়ে থাকে না। মিথ্যা কথা বলার সময় এর ব্যতিক্রম দেখা যেতে পারে।
অনেকে মিথ্যা কথা বলার সময় চোখে চোখ ধরে রাখার মতো মানসিক শক্তি অর্জন করতে পারে না। ধরা পড়ার ভয়ে চোখ ফিরিয়ে নেয়, অন্য কিছুর দিকে তাকিয়ে কথা বলে। কিন্তু সব সময় এটি সত্য না–ও হতে পারে। অনেকেই মিথ্যা কথা বলার সময় বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের জন্য এবং নিজেকে সত্যবাদী প্রমাণের জন্য জোর করে দীর্ঘ সময় ধরে তাকিয়ে থাকে।
ডান দিকের উপরের কোণায় তাকানো
যখন কোনো মানুষকে এমন কিছু সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়, যা সে পূর্বে দেখেছে বা শুনেছে এবং তাকে একটু চিন্তা করে বিষয়টা স্মৃতি থেকে স্মরণ করে উত্তর দিতে হবে, তখন তার চোখের নড়াচড়া দেখে বোঝা সম্ভব, সে মিথ্যা বলছে কিনা।
মার্ক বুটন ব্যাপারটি ব্যাখ্যা করেন এভাবে, ডানহাতি মানুষরা কোনো কিছু স্মৃতি থেকে মনে করার চেষ্টা করার সময় তাদের দৃষ্টি থাকে বাম দিকে উপরের কোণে। আর তারা যদি কল্পনাশক্তি ব্যবহার করার চেষ্টা করে, তাহলে তাদের দৃষ্টি থাকে ডান দিকের উপরের কোণে। যারা বাঁহাতি, তাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সম্পূর্ণ উল্টো। তবে বুটন বলেন, কিছু কিছু মানুষ সোজা সামনের দিকে তাকিয়েই স্মৃতিশক্তি বা কল্পনাশক্তি ব্যবহার করতে পারে।
নকল হাসি দেওয়া
মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকেই কৃত্রিম হাসি দিয়ে শ্রোতাকে আশ্বস্ত করতে চায় বা তার বিশ্বাস অর্জন করতে চায়। কৃত্রিম হাসি শনাক্ত করার উপায় সম্পর্কে মার্ক বুটন বলেন, কেউ যদি সত্যি সত্যিই হাসে, তাহলে তার চোখ কুঁচকে যায় এবং চোখের নিচে ভাঁজ পড়ে। কিন্তু কৃত্রিম হাসি দেওয়ার সময় শুধু মুখের আকৃতিই পরিবর্তিত হয়, চোখের উপর কোনো প্রভাব পড়ে না।
মুখমণ্ডল স্পর্শ করা
মার্ক বুটনের মতে, মিথ্যা কথা বলার সময় মানুষের শরীরে এক ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ, বিশেষ করে মুখমণ্ডল চুলকাতে থাকে। ফলে মিথ্যা বলার সময় মানুষকে ঘন ঘন নাকের ডগা, গাল বা ঘাড় এবং মাথা চুলকাতে দেখা যায়।
মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকে মুখের সামনে বারবার হাত নিয়ে আসে। তারা হাত দিয়ে মুখটাকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করে, যেটা মিথ্যাটিকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হিসেবে তার অবচেতন মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। অনেককে আবার মিথ্যাটিকে ঝেড়ে ফেলে দেওয়ার প্রতীকি আচরণ হিসেবে জামা–কাপড়ের অদৃশ্য ধুলা পরিস্কার করতেও দেখা যায়!
অযথা কাশি দেওয়া
অস্বস্তিকর, মিথ্যা এবং আলোচনা করতে আগ্রহী না, এরকম বিষয়ে কথা বলার সময় মানুষ নিজের অজান্তেই কাশি দেয়। অতিরিক্ত উদ্বেগ থেকে গলা শুকিয়ে যাওয়ার কারণেই মিথ্যা বলার সময় কাশি আসে।
কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় যদি দেখা যায়, কোনো প্রসঙ্গ এসে পড়ায় সে কাশি দিচ্ছে, তাহলে নিশ্চিত হওয়ার জন্য প্রথমে ভিন্ন প্রসঙ্গে চলে যাওয়া উচিত। কিছুক্ষণ পর আবারও সেই প্রসঙ্গে ফিরে এলে যদি দেখা যায় সে আবারও কাশি দিচ্ছে, তাহলে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব যে, সে এই প্রসঙ্গে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করছে অথবা মিথ্যা কথা বলছে। এছাড়া অনেক কাঁচা মিথ্যাবাদী আছে যারা মিথ্যা বলার সময় ঘামতে শুরু করে। মিথ্যা বলার সময় মানুষের রক্তচাপ বেড়ে যায়, ফলে অনেকেই অস্বাভাবিকভাবে ঘামতে শুরু করে।
হাত–পায়ের নাড়াচাড়া
বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বিশেষজ্ঞ ড্যারেন স্ট্যান্টন বলেন, “আমাদের শরীরে একটি প্রক্রিয়া আছে, যাকে বলে ডিটেকশন অ্যাপ্রিহেনশন। এর অর্থ একজন মানুষ একটি মিথ্যাকে যত বেশি গোপন করতে চাইবে, তার শরীর সে বিষয়ে তত বেশি ইঙ্গিত দেবে।”
মিথ্যা কথা বলার সময় মানুষকে হাতের আংটি, ব্রেসলেট, ঘড়ি, কলম ইত্যাদি ধরে নাড়াচাড়া করতে বা ঘুরাতে দেখা যায়। মেয়েদেরকে হাত দিয়ে চুল প্যাঁচাতে দেখা যায়। অনেকে হাতের তালু দিয়ে পায়ের উপর ঘষতে থাকে।
স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষ হাত–পা ছড়িয়ে স্বাভাবিকভাবে বসে। কিন্তু মিথ্যা কথা বলার সময় মানুষকে হাত–পা গুটিয়ে নিতে দেখা যায়। হাত মুষ্টিবদ্ধ করে রাখা, দুই হাত ভাঁজ করে বুকের উপর রাখা, পায়ের উপর পা তুলে সেই পা পেছনে লুকিয়ে রাখা, পা ভাঁজ করে চেয়ারের ভেতর দিকে নিয়ে যাওয়া– এগুলো এ ধরনেরই কয়েকটি আচরণ।
অতিরিক্ত কথা বলা
অতিরিক্ত কথা বলা মিথ্যা বলার আরেকটি লক্ষণ। গুরুত্বপূর্ণ মিথ্যা ঢাকতে গিয়ে মানুষ প্রাসঙ্গিক, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়, এরকম ছোটখাট বিষয় গুরুত্ব দিয়ে বর্ণনা করতে থাকে। একটা উদাহরণ দেই:
তুমি খেয়াল করে থাকবে হয়তো তোমাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে, তুমি কি আমার মোবাইল ধরেছ? তুমি কিভাবে উত্তর দিয়ে থাকো– এইভাবে “হ্যাঁ” অথবা “না”। কারণ তুমি হয় তার মোবাইল ধরেছ বা ধর নি। তুমি সত্য বলছ।
কিন্তু কেউ যদি মিথ্যা বলে থাকে, তাহলে “তুমি কি আমার মোবাইল ধরেছ” এর উত্তর হবে “কই না তো! আমি কোন মোবাইল ধরি নি” বা “তুমি কি দেখেছে যে আমি ধরেছি?” তারা তোমাকে উলটো প্রশ্ন করবে এবং এইটুকু সময়ের ভেতরেই একটা উত্তর বানানোর চেষ্টা করবে।
প্রশ্ন করার সাথে সাথেই উত্তর দেওয়াটাও মিথ্যা বলার লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে পুলিশি জেরার সময় অপরাধী যদি প্রশ্ন করার সাথে সাথেই উত্তর দেওয়া শুরু করে, তার অর্থ হতে পারে যে, তার উত্তরটি সাজানো এবং আগে থেকে অনুশীলন করা। এরকম ক্ষেত্রে মানুষকে কোনো ঘটনার দিন, তারিখ, সময় সহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঘটনা বিস্তারিত বিষয়গুলো উল্লেখ করতে দেখা যায়।
উত্তর দিতে অস্বস্তি বোধ করা
কেউ যদি আগে থেকেই মিথ্যা উত্তর তৈরি করে রাখে, তাহলে প্রশ্ন করার সাথে সাথেই উত্তর দেওয়া শুরু করতে পারে। কিন্তু যদি নতুন কোনো প্রশ্নের উত্তরে মিথ্যে বলতে হয়, তাহলে উত্তর গুছিয়ে নেওয়ার জন্য স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় নেয়।
এছাড়াও মিথ্যা বলার সময় মানুষ নিজে থেকে অপ্রয়োজনীয় বিষয় বিস্তারিত বর্ণনা করে কিন্তু কোনো নির্দিষ্টি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে ধরা পড়ার ভয়ে সে ব্যাপারে আর বিস্তারিত বলতে আগ্রহী হয় না। বরং পূর্বে বলা বিষয়ই পুনরাবৃত্তি করতে থাকে।
আক্রমণাত্মক হয়ে পড়া
মিথ্যা বলার সময়ে অনেকেই আক্রমণাত্মক হয়ে পড়ে। খেয়াল করে দেখবে অনেকেই মিথ্যা বলার সময় রেগে যায়, চেঁচামেচি করে কথা বলার চেষ্টা করে। তাদের উদ্দেশ্য থাকে এই যে, তাদের রাগ দেখে তুমি হয়তো প্রশ্নটা পরে করবে বা একসময় ভুলে যাবে।
ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যক্তিরা সাধারণত খুব কমই মিথ্যা বলে থাকেন
গলা শুকিয়ে যায়
অনেকেরই গলা শুকিয়ে যায় বা বারবার ঢোক গেলার চেষ্টা করে মিথ্যা বলার সময়। অনেক দক্ষ মিথ্যুকরাও অনেক সময় এই সমস্যায় পড়ে যায়। মিথ্যা বলার সময় গলা শুকিয়ে যায়, বার বার ঢোক গিলতে শুরু করে। অনেকে মিথ্যা বলা শুরু করার আগে তোমার কাছ থেকে পানি চেয়ে নিবে যাতে এইসব লক্ষণ যাতে প্রকাশ না পায়।
গবেষণায় শারীরিক ভাষাগুলোর মাধ্যমে মিথ্যা কথা সনাক্ত করার জন্য মানুষের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য অনুসন্ধান করা হয় যার মধ্যে অন্যতম কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার চেষ্টা করলাম তবে এর যেকোনো একটি বা দুইটি মিলে গেলেই যে নিশ্চিত হওয়া যাবে, সে মিথ্যা বলছে, এমন নয়। এটি শুধু প্রশ্নকর্তাকে একটি ধারণা দেবে যে, উত্তরদাতা মানসিক চাপে অথবা অস্বস্তিতে আছে। মিথ্যা একটি সুন্দর সম্পর্ক নষ্ট করে। তাই মিথ্যা পরিহার করাই উত্তম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যক্তিরা সাধারণত খুব কমই মিথ্যা বলে থাকেন। তোমাদের যদি এ সম্পর্কে আরো কিছু জানা থাকে শেয়ার করে ফেলো আমাদের সাথে যাতে করে সবাই মিলে একসাথে শিখতে পারি, জানতে পারি।
১০ মিনিট স্কুলের লাইভ এডমিশন কোচিং ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারো এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com/admissions/live/
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন