বাংলা ২য় পত্রের টুকিটাকি: ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম

March 5, 2023 ...

এস.এস.সি. ও এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্র হোক কিংবা বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, প্রত্যেকটিতেই ‘ভাবসম্প্রসারণ’ লেখার একটি অংশ থাকেই। একদিকে এস.এস.সি. ও এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষায় ভাবসম্প্রসারণ লেখার জন্য ১০ নাম্বার বরাদ্দ থাকে। অন্যদিকে, বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় ভাবসম্প্রসারণের জন্য নির্ধারিত নাম্বার ১৫। তবে সঠিকভাবে ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম না জানার কারণে, অনেকেই ভাবসম্প্রসারণ লিখতে গিয়ে ভুল করেন। 

তাই এই ব্লগের পুরোটা জুড়েই আলোচনা করবো ‘ভাবসম্প্রসারণ’ নিয়ে। ভাবসম্প্রসারণ কাকে বলে তা দিয়ে শুরু করে আলোচনা এগিয়ে যাবে ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম নিয়ে। এছাড়াও সব শেষে থাকছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ভাবসম্প্রসারসহ পরীক্ষায় আসার মতো ৫টি গুরুত্বপূর্ণ ভাবসম্প্রসারণ।

ভাবসম্প্রসারণ কি?

ভাবসম্প্রসারণ মানে ভাবের সম্প্রসারণ। কোনো বাক্য, প্রবাদ, কবিতার চরণ ইত্যাদির মূল অর্থ ঠিক রেখে গভীর ভাব বিশ্লেষণ করে তা সহজভাবে বুঝিয়ে দেওয়াকে ভাবসম্প্রসারণ বলা হয়।

ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম

অনেক বইতেই একটি অনুচ্ছেদের মধ্যে ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম দেওয়া থাকে। তবে পরীক্ষায় খাতায় গুছিয়ে লিখতে আপনি তিনটি অনুচ্ছেদে ভাবসম্প্রসারণ লিখতে পারেন। এক্ষেত্রে মোট বাক্যের সংখ্যা ১৫ থেকে ২০ হতে পারে। তিনটি অনুচ্ছেদে ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়মগুলো হলো –

মূলভাব 

প্রথম অনুচ্ছেদে ৩ থেকে ৪ টি বাক্যের মধ্যে ভাবসম্প্রসারণটির মূলভাব তুলে ধরবেন। এই মূল ভাবটি আপনার লেখার ভূমিকা হিসেবে কাজ করবে।

সম্প্রসারিত ভাব

দ্বিতীয় অনুচ্ছেদটি হবে লেখার মূল অংশ, যা ১০ থেকে ১৫ বাক্যের মধ্যে লিখতে হবে।এই অনুচ্ছেদটিতেই সম্প্রসারিত ভাব বা মূল আলোচনা থাকবে। এক্ষেত্রে আপনার সম্প্রসারিত ভাবকে আরো ফুটিয়ে তোলার জন্য বিভিন্ন উপমা, কবি বা লেখকের নামসহ তাদের উক্তি ব্যবহার করতে পারেন। তবে লেখা বাড়ানর জন্য প্রয়োজনীয় লিখা বর্জন করতে হবে। 

মন্তব্য

শেষ অংশে এমন কথা লিখবেন, যা আগের অংশগুলোতে লেখেননি। এখানে সম্প্রসারিত ভাবের শিক্ষণীয় দিকটি নিজের ভাষায় খুব সংক্ষিপ্তভাবে ১ থেকে ২ বাক্যের মধ্যে ব্যাখ্যা করতে পারেন।

৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৪

ফুল সিলেবাস কোর্সে যা যা থাকছে:

  • প্রতি ক্লাসে ২ জন শিক্ষক পড়াবেন; একজন ক্লাস নিবেন, অন্যজন সমস্যার সমাধান দিবেন
  • দেশের যেকোনো জায়গায় বসে দেশসেরা শিক্ষকদের কাছ থেকে অনলাইনে সর্বোচ্চ মানের পড়ালেখার সুযোগ
  • লাইভ ক্লাসের ভেতরেই পরীক্ষা দেওয়ার সুবিধা
  •  

    ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম জানার পর, এবার জানবো বাংলা ২য় পত্রের পরীক্ষায় আসা ৫টি গুরুত্বপূর্ণ ভাবসম্প্রসারণ:

    ১) ভাবসম্প্রসারণ কীর্তিমানের মৃত্যু নেই

    পরীক্ষায় অনেকবার আসা একটি ভাবসম্প্রসারণ কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।

    এস.এস.সি. বাংলা ২য় পত্রের  –

    • যশোর বোর্ড ২০১৫
    • ঢাকা বোর্ড ২০১৭
    • চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৭
    • চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৯

    এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্রের  –

    • দিনাজপুর বোর্ড ২০১৬
    • যশোর বোর্ড ২০১৫

    পরীক্ষাগুলোতে এসেছিলো।

    ভাবসম্প্রসারণ কীর্তিমানের মৃত্যু নেই

    ভাবসম্প্রসারণ:

    দীর্ঘদিন বেঁচে থেকে অনেকে পৃথিবীতে স্মরণীয় হতে পারে না। অন্যদিকে, সংক্ষিপ্ত জীবন যাপন করেও অনেকে  ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন তাঁদের কীর্তির জন্যে।

    এ নশ্বর পৃথিবীতে কেউ চিরদিন বেঁচে থাকে না। একদিন না একদিন তাকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যু অমোঘ জেনেও এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কেউ কেউ মানবকল্যাণে এমন কিছু কীর্তি রেখে যান, মৃত্যুর পরও যারা মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন। সাধারণ মানুষের মৃত্যু হলে পৃথিবীতে কেউ তাকে আর স্মরণ করে না। অথচ কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তার শরীরের অবসান হয় বটে, কিন্তু তার মহৎ কাজ, অম্লান কীর্তি তাকে বাঁচিয়ে রাখে। কীর্তিমান মানুষের মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করে। বায়ান্নর মহান ভাষা-আন্দলনে শহীদ সালাম, বরকত, রফিক, শফিক কিংবা মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদ বাংলার মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকবেন। তাদের অম্লান কীর্তি বাঙালি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।

    মানুষের দেহ নশ্বর কিন্তু মহৎ কীর্তি অবিনশ্বর। মৃত্যুর শত শত বছর পরেও কীর্তিমান মানুষের অমর অবদানের কথা মানুষ স্মরণ করে। তাই বলা হয়, কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।

    ২) পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ

    পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণটি –

    এস.এস.সি. বাংলা ২য় পত্রের  –

    • দিনাজপুর বোর্ড ২০১৫
    • রাজশাহী বোর্ড ২০১৬
    • কুমিল্লা বোর্ড ২০১৯

    এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্রের  –

    • রাজশাহী বোর্ড ২০০৬
    • যশোর বোর্ড ২০০৭
    • সিলেট বোর্ড ২০১২
    • রাজশাহী বোর্ড ২০১৩

    পরীক্ষাগুলোতে এসেছিলো।

    পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ

    ভাবসম্প্রসারণ:

    কোনোকিছু অর্জন করতে হলে নিরলস পরিশ্রম ও একনিষ্ঠ সাধনার কোনো বিকল্প নেই। পরিশ্রম করেই বিরূপ ভাগ্যকে জয় করতে হয়।

    ভাগ্যে বিশ্বাসী লোক অলস এবং শ্রমবিমুখ হয়। ‘ভাগ্যে থাকলে পাব’ – এই আশায় কেউ বসে থাকলে জীবনে তার কোনো উন্নতি হবে না। আসলে সৌভাগ্য নিয়ে কেউ পৃথিবীতে আসে না। কঠিন, কঠোর পরিশ্রম করেই বিরূপ ভাগ্যকে জয় করতে হয়। লক্ষ্য স্থির করে, সঠিক পদ্ধতিতে পরিশ্রম করলে সৌভাগ্য আপনা-আপনি ধরা দেয়। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যারা সফল হয়েছেন, তাদের সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে পরিশ্রমের জাদু। কৃষক ভাগ্যের ওপর বসে থেকে ফসল ফলায় না, তাকে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল উৎপন্ন করতে হয়। তেমনি পরিশ্রম ছাড়া দুনিয়াতে ভালো কিছু অর্জিত হয় না। আধুনিক বিশ্বে উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকালে কিংবা তাদের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তারা নিরলস পরিশ্রম করেই উন্নতির চরম শিখরে পৌছেছে। একমাত্র শ্রমশক্তিই তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত সাফল্যের স্বর্ণদ্ধারে পৌছে দিয়েছে। অন্যদিকে শ্রমবিমুখ, কতো অলস যুবক বেকার হয়ে অভিশপ্ত জীবন কাটাচ্ছে। 

    জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য পরিশ্রম অপরিহার্য । যে জাতি যতো পরিশ্রমী, সে জাতি ততোই উন্নত। তাই অযথা ভাগ্যের পেছনে না দৌড়ে, লক্ষ্য স্থির করে সঠিক পদ্ধতিতে নিষ্ঠার সঙ্তৌ কাজ করা উচিত।

    HSC Bangla Crash Course

    এইচএসসি ২০২২ এর বাংলা অংশের প্রস্তুতি নাও ঘরে বসেই। কোর্সটিতে ভর্তি হয়ে নাও এখনই।

     

    ৩) লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ভাবসম্প্রসারণ

    লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ভাবসম্প্রসারণটি শুধু এস.এস.সি. ও এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্রের পরীক্ষা নয়, চাকরির পরীক্ষার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

    লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ভাবসম্প্রসারণ

    ভাবসম্প্রসারণ:

    লোভ মানুষের পরম শত্রু। লোভ মানুষকে অন্ধ করে; তার বিবেক বিসর্জন দিয়ে তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। 

    লোভের বশবর্তী হয়েই মানুষ জীবনের সর্বনাশ ডেকে আনে। মানুষ নিজের ভোগের জন্য যখন কোনো কিছু পাওয়ার প্রবল ইচ্ছা পোষণ করে তাকে লোভ বলে। তখন যা নিজের নয়, যা পাওয়ার অধিকার তার নেই, তা পাওয়ার জন্য মানুষ লোভী হয়ে ওঠে। সে তার ইচ্ছাকে সার্থক করে তুলতে চায়। লোভের মোহে সে সত্য-মিথ্যা, ভালো-মন্দ সব বিসর্জন দেয়। তার ন্যায়-অন্যায় বোধ লোপ পায়। সে পাপের পথে ধাবিত হয়। নিজের স্বার্থের জন্য অন্যের সর্বনাশ করে। 

    এভাবেই লোভ মানুষকে পশুতে পরিণত করে। ডেকে আনে মৃত্যুর মতো ভয়াবহ পরিণাম। তাই জীবনকে সুন্দর ও সার্থক করে তোলার জন্য লোভ বর্জন করা উচিত।

    ৪) জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান ভাবসম্প্রসারণ

    জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান ভাবসম্প্রসারণটি এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্রের বরিশাল বোর্ড ২০১৩ এর পরীক্ষা‍য় এসেছিলো। এছাড়াও চাকরির পরীক্ষার জন্যও বেশ গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান ভাবসম্প্রসারণটি।

    জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান ভাবসম্প্রসারণ

    ভাবসম্প্রসারণ:

    যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জন করেনি সে নির্বোধ, তার কোনো হিতাহত জ্ঞান নেই। একজন জ্ঞানহীন ব্যক্তির আচরণ পশুর সাথে তুল্য সেজন্য সকলেরই জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন।

    সৃষ্টির অন্যান্য প্রাণীর থেকে মানুষকে আলাদা করেছে তার বিবেক বা জ্ঞান, যা অন্য কোনো প্রাণীর মধ্যে নেই। প্রতিটি মানুষের মধ্যেই জ্ঞান বা বিবেক সুপ্ত অবস্থায় থাকে। অনুশীলনের মাধ্যমে তাকে জাগিয়ে তুলতে হয়। জ্ঞান মানুষকে যোগ্যতা দান করে। নানা বিদ্যায় পারদর্শী করে তোলে। জ্ঞানের আলোকেই মানুষের জীবন বিকশিত হয়ে ওঠে। তাই মানুষ হিসেবে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের জন্য জ্ঞানের সহায়তা অপরিহার্য। অন্য প্রাণীর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য এখানেই। জ্ঞানবান মানুষ কখনো খারাপ কাজ করতে পারে না । তার বিবেক তাকে খারাপ আচরণ করতে বাধা দেয়। অপরদিকে জ্ঞানহীন মানুষ পশুর মতো নির্বোধ। পশুর যেমন জ্ঞান নেই। সে ন্যায়-অন্যায় বোঝে না। আপন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে না। অজ্ঞান ব্যক্তিরও তেমনি কোনো বিবেক নেই।

    জ্ঞানের অভাবে তারা আধুনিক জীবনের সম্পূর্ণ স্বাদ উপভোগ করতে পারে না। তাদের জীবনের সঙ্গে পশুর জীবনের কোনো পার্থক্য নেই। জ্ঞানই মানুষ ও পশুর মধ্যে পার্থক্যের সীমারেখা টেনে দেয়। তাই মানুষকে সব সময় জ্ঞানসাধনায় নিয়োজিত থাকা দরকার।

    ৫) ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি 

    রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি
    ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি

    ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানাে রুটি – ভাবসম্প্রসারণটি এইচ.এস.সি’র বাংলা ২য় পত্রের  –

    • কুমিল্লা বোর্ড ২০০৯
    • রাজশাহী বোর্ড ২০১১
    • বরিশাল বোর্ড ২০১১
    • যশোর বোর্ড ২০১৫

    পরীক্ষাগুলোতে এসেছিলো।

    ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

    ভাবসম্প্রসারণ:

    ক্ষুধার্ত ব্যক্তির কাছে পৃথিবীর সব কিছু তুচ্ছ। সৌন্দর্য, ভালোবাসা, অনুভূতি কোনো কিছুর মূল্য নেই তার কাছে। খাদ্য ছাড়া কোনো মানুষ বাঁচতে পারে না। প্রত্যেক মানুষের জন্য খাদ্য মৌলিক প্রয়োজন।  

    মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য দিনরাত কাজ করে। যদি কেউ তার ক্ষুধা নিবৃত্ত করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে কোন নিচু কাজ করতে বাধ্য হয়। যে ব্যক্তি ক্ষুধার্ত থাকে তার কাছে নৈতিক উপদেশ বা দর্শনের কোনো মূল্য নেই। এটা স্বাভাবিক যে ক্ষুধার্থ মানুষ সব সময়ই রাগই এবং সামান্য কারণে বিদ্রোহ করতে পারে। ভালোবাসা, সহানুভূতিী  অথবা তোষামোদি কোনো কিছুই তাকে বশ করতে পারে না। কোনো উপদেশ অথবা যুক্তিবাক্য তাকে শান্ত করতে পারে না। যে মানুষ ক্ষুধার্ত তার মনে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কোন অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে না পেটে ক্ষুধা থাকলে বাইরের জগতের সৌন্দর্য তার কাছে অর্থহীন। তাই আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ দেখে একজন ক্ষুধার্থ মানুষের কখনও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চোখে পরে না, ক্ষুধার জন্ত্রনায় পূর্ণিমার চাঁদকে মনে হয় গোলাকার রুটি।

    তাই বলা হয়, “Hunger is the best sauce.” ক্ষুধার্ত ব্যক্তি যে দিকেই তাকাবে তার কেবল খাদ্যের কথাই মনে পড়বে। তার কাছে তখন খাদ্য ছাড়া পৃথিবীর সবকিছুই মূল্যহীন। জীবনে যে ক্ষুধাকে যে জয় করতে পারবে, তার জীবনই হয়ে উঠবে সুন্দর ও বাস্তবতায় পরিপূর্ণ।


    তথ্যসূত্র:


    আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:

    1. HSC Bangla Course
    2. HSC 2023 শর্ট সিলেবাস ক্র্যাশ কোর্স [বিজ্ঞান বিভাগ]
    3. HSC 2024 ক্র্যাশ কোর্স – প্রথম পত্র [বিজ্ঞান বিভাগ]
    4. SSC 2023 শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কোর্স [বিজ্ঞান বিভাগ]

    ১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারেন এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com

    ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি অনলাইন ব্যাচ ২০২৩

    দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই দেশসেরা শিক্ষকদের সাথে যুক্ত হও ইন্টারেক্টিভ লাইভ ক্লাসে, নাও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সম্পূর্ণ সিলেবাসের 💯তে💯 প্রস্তুতি!

    আপনার কমেন্ট লিখুন