মন খারাপ? বারবার ব্যর্থ হচ্ছো সব কাজে? দিন দিন নিজের উপর থেকে বিশ্বাস চলে যাচ্ছে? বেঁচে থাকা অসহ্য হয়ে যাচ্ছে?
’আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না’ এরকম ডিসিশানে যাওয়ার আগে চলো জেনে নিই, তোমার মধ্যে আসলেই কোয়ালিটির অভাব না কি পুরোটাই মানসিক শক্তি কমে যাওয়ার বিভ্রম!
নিজেকে রিচার্জ করতে জেনে নাও কোন অভ্যাসগুলো মানুষের মধ্যে মানসিক শক্তি বাড়িয়ে তোলে……
১. লক্ষ্য থাকবে অটুট!
ধরে নাও, তুমি কোথাও ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাক পেলে। অনেকেই আছে চাকরি খুঁজছে, সে কারণে অনেক কোম্পানীতেই সিভি জমা দিয়েছে। কিন্তু প্রত্যেকটা ইন্টারভিউয়ের জন্য আলাদা প্রিপারেশন নেওয়া, যে কোম্পানীতে ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছো তার ব্যাপারে আগে থেকে খোঁজ নেওয়া, এবং যে কোন সিচুয়েশনকে হ্যান্ডেল করে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকার চেষ্টাই তোমাকে অন্যদের থেকে আলাদা করবে।
যে কোন কাজ করা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই তা সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা করাটা খুবই ভাল অভ্যাস। শুরুটা হতে পারে এভাবে……
- কেন আমি এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছি,
- এর থেকে ভালো কী হতে পারতো,
- সফলতার প্রোবাবিলিটি কেমন,
- ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাব্য কারণ ও তা ডিল করার উপায় কী,
- কাজটির ভবিষ্যত ফলাফল কেমন হবে
এভাবেই চিন্তার সূচনা হতে পারে। আস্তে আস্তে তুমি যতো বেশি চিন্তার গভীরে যাবে, মানসিক শক্তিও বেড়ে যাবে।
সেই সাথে মনে রাখবে, বেশিরভাগ মানুষই কাজ শুরু করতে পারে কিন্তু সবাই শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে না। জীবনের এই অসমাপ্ত কাজগুলো সব সময়েই তোমাকে মানসিকভাবে পিছিয়ে দিবে।
প্রত্যেকবার নতুন কিছু করার সময় আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগবে। কোন কাজ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হওয়ার অভিজ্ঞতা, পুরনো ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া যায়। কিন্তু লক্ষ্যে স্থির না থাকতে পারার অভিজ্ঞতা তোমাকে বারবারই পীড়া দিবে, মনকে বলবে ‘আমি তো কোন কাজই শেষ করতে পারি না’।
তাই মানসিক শক্তি বাড়াতে হলে অবশ্যই লক্ষ্য অটুট থাকতে হবে। সেটা চাকরির ইন্টারভিউ হোক, ভার্সিটির অ্যাডমিশন টেস্ট, স্বাস্থ্যকর জীবনের প্ল্যান বা রাতে ঠিক সময়ে ঘুমাতে যাওয়া- যাই হোক না কেন!
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
Personal Fitness
২. সাফল্যের জন্য নিজেকে তৈরি করা
আমরা সবাই জীবনে সফল হতে চাই, কিন্তু আদতে সফলতার জন্য নিজেকে তৈরি করি না। সফলতা বলতে কিন্তু অনেক বড় কিছু করা, তা নয়। মানসিক শক্তি বাড়ানোর জন্য জীবনে ছোট ছোট ক্ষেত্রেও সফলতার প্রয়োজন আছে।
ধরো, তুমি প্রতিদিনই ভাবো যে নিয়মিত গাছে পানি দিবে। কিন্তু কোনভাবেই তা হয়ে ওঠে না। মাঝে মাঝেই ভাবো, ক্যামেরায় ধুলো জমছে, কালকে থেকেই প্র্যাকটিস শুরু করবো। কিন্তু করবো করবো করে আর করা হয় না।
এই যে করতে চেয়েও করতে না পারা কাজগুলো, এইগুলো তোমার জীবনে সবক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে। তুমি যখন ভার্সিটিতে পড়তে যাবে, ভালো রেজাল্ট করতে চাইলে নিয়মিত লেখাপড়া করতে হবে। তুমি ভালো রেজাল্ট করতে চাও ঠিকই, কিন্তু নিয়মিত পড়াশোনা করা হয়ে ওঠে না। প্রত্যেকবারই মনে হয় পরের সেমিস্টার থেকে ঠিকমতো পড়াশোনা করব।
এরপর লেখাপড়া শেষে চাকরী ক্ষেত্রেও এক অবস্থা। তুমি সরকারি চাকরি বা ব্যাঙ্কে কাজ করতে চাও, কিন্তু সেটার জন্য প্রিপারেশন নেয়া হয়ে ওঠে না। এভাবেই জীবনের সময় গড়িয়ে যায় কিন্তু কোন কাজেই ভালোভাবে করা হয়ে ওঠে না।
এই বৈশিষ্ট্যগুলো যদি থাকে তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছো তুমি সফল হতে চাও কিন্তু সফলতার জন্য নিজেকে তৈরি করতে পারো না। যে অভ্যাস ছোটবেলা থেকে শুরু হয়েছিল, তা জীবনের সব ক্ষেত্রেই বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। যে কোন কাজ করতে গেলে তোমার বারবার মনে হবে, নাহ আমার দ্বারা আসলে হবে না।
মানসিক শক্তি বাড়ানোর জন্য নিজেকে সফলতার জন্য গড়ে তোলাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য ছোট ছোট কাজগুলোকেও গুরুত্ব দিতে হবে।
তুমি প্র্যাকটিস করলে ভালো ডিবেটার হতে পারো, ভালো ক্রিকেটার হতে পারো- যেকোনো ইন্ডিভিজুয়াল স্কিল বাড়াতে পারো। কিন্তু ভুল অভ্যাসগুলো তোমার জীবনের যে কোন ইচ্ছা-উদ্যোগকে টেনে ধরে পিছিয়ে দেবে। তুমি দিন দিন কেবল মানসিকভাবে দুর্বলই হতে থাকবে।
তাই যদি হতে চাও মেন্টালি স্ট্রং, সফলতার জন্য নিজেকে করো প্রস্তুত।
আরো পড়ুন: মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে যা যা করা প্রয়োজন
৩. বড় কিছু করার জন্য ছোট ছোট অসুবিধেগুলো টলারেট করতে শেখা
কনিকার আজকে প্রেজেন্টেশন সাবমিট করতে হবে। প্রতিদিনই ক্লাসে যাওয়ার আগে তার ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে যায়। আজকেও তাই হলো। দেরিতে পৌঁছানোর কারণে সবার শেষে জমা দেওয়া, টিচারদের তিরষ্কার- সব মিলিয়ে তার কোয়ালিটির তুলনায় সে খুবই খারাপ নাম্বার পেল। অথচ কাজটাতে সে বেশ এফোর্ট দিয়েছিল। অন্যদের তুলনায় কন্সেপ্টও ভালো ছিলো।
এ ধরনের ঘটনা আমাদের জীবনেও নিত্যদিন ঘটতেই থাকে। তোমার কাজের কোয়ালিটি যে খারাপ অথবা তুমি যে পরিশ্রম করো না তা কিন্তু নয়। কিন্তু তবুও তোমার ওভারঅল পারফরমেন্স ভালো না। এমনটা কেন হয়?
এইটাই আসল কথা! জীবনে যা-ই করতে চাও না কেন ওভারঅল পারফরমেন্সটাই আসল কথা। ক্লাসে সময়মত যেতে চাইলে সকালের ঘুম বাদ দিতে হতে পারে, ইন্টারভিউয়ে ভালো করতে হলে বন্ধুদের আড্ডা মিস করতে হতে পারে। অর্থাৎ বড় কিছু পাওয়ার জন্য ছোট ছোট অনেক কিছু টলারেট করার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
৪. অস্বাস্থ্যকর চিন্তাগুলো মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলা
আমরা অনেকেই নেগেটিভ চিন্তাকে অস্বাস্থ্যকর বলে মনে করি।কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে নেগেটিভ চিন্তাগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয়, কোনটা করা উচিত, কোনটা করা উচিত নয়।
কিন্তু কিছু মানুষ আছে, যারা সবকিছুতেই নেতিবাচক কিছু না কিছু খুঁজে পায়। কোন কিছুতেই সন্তুষ্ট হতে পারে না। যেহেতু তারা কোথাওই ভালো কিছু খুঁজে পায় না, তাই যে কোন কিছুতেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে।
নিজের মানসিক শক্তি বাড়ানোর জন্য অস্বাস্থ্যকর চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। সেই সাথে এই ধরণের মানুষকে ডিল করাও শিখতে হবে।খেয়াল করবে, এই ধরণের মানুষের সাথে থাকতে গিয়ে তুমিও যদি ফ্রাস্টেটেড হয়ে যাও, তাহলে তা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে। এই সময়ে অপরপক্ষের পয়েন্ট অব ভিউ বোঝার চেষ্টা করলে সমাধান করাটা সহজ হয়।
মানসিক শক্তি বাড়ানোর জন্য পজিটিভ ও নেগেটিভ চিন্তাকে ব্যালেন্স করতে শিখতে হবে। থট প্যাটার্ন বা চিন্তার কাঠামোকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে, নেগেটিভ নয়, টক্সিক বা বিষাক্ত চিন্তাগুলোকে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
৫. আবেগ ও যুক্তির সমন্বয় করতে শেখা
অনেক মানুষ আছেন যারা আবেগকে বেশি প্রশ্রয় দেন। আবার অনেকে আছেন যারা যুক্তিকেই সবকিছুর উর্ধ্বে বলে মনে করেন। দিন শেষে দুইজনের যে কেউই সফল হতে পারেন, আবার ব্যর্থও হতে পারেন।
আসল ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা আবেগ নির্ভর সিদ্ধান্ত নিবো, না কি যুক্তিকেই প্রাধান্য দিবো – তা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। সিদ্ধান্ত নিলেই হবে না, তার ভবিষ্যত ফলাফলও মাথায় রাখতে হবে। যে পরিণতি ভালো কিছুই বয়ে আনবে না, তাকে কন্ট্রোল করার জন্য ’বর্তমান সময়’ তোমার হাতে আছে।
অনিয়ন্ত্রিত আবেগ বা কঠোর যুক্তিনির্ভরতা- দুটোই মানুষকে মানসিকভাবে দুর্বল করে দেয়। পরিস্থিতি অনুযায়ী মাথা খাটিয়ে কাজ করার অভ্যাসই মেন্টালি স্ট্রং করে তুলতে পারে।
৬. ব্যাখ্যাই শ্রেয়, অজুহাত নয়
অনেকে যে কোন কিছুতেই অজুহাত দাঁড় করিয়ে ফেলে। এমনকি নিজের কোন আচরণগত বা অন্যান্য সমস্যাকেও অজুহাত দিয়েই সমাধান করে ফেলবে ভাবে। আদতে কি তা হয়!
অজুহাত দেওয়ার একটা প্রধান সমস্যা হলো এটা এক সময় অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়। বারবার সব কিছুতে অজুহাত দিতে দিতে এক সময় অবচেতন মনও তা বিশ্বাস করা শুরু করে। ফলে সমস্যার গোড়াটা আসলে কোথায়, কী করলে সত্যিই সমাধান হবে- অজুহাত দেওয়া মানুষেরা এই বাস্তবতাগুলো কখনোই দেখতে পায় না।
মানসিক শক্তি বাড়াতে চাইলে অজুহাত দেওয়ার প্রবণতা বাদ দিতে হবে। যা ঘটেছে, তার সত্য ব্যাখ্যা দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। দুর্বল ব্যক্তিরা বাস্তবতাকে এড়িয়ে গিয়ে নিজের কল্পনার জগতে বাস করে। এরপরে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে বারবার ভেঙে পড়ে, কিন্তু কোনভাবেই সমস্যার সমাধান করতে পারে না।
৭. ভুল বা ব্যর্থতাকে পরবর্তী সাফল্যের সুযোগ হিসেবে দেখা
আমরা অনেকেই নিজেদের ব্যর্থতাকে মেনে নিতে চাই না। কিন্তু মানসিকভাবে সবল লোকেরা ভুল করাকে, ব্যর্থ হওয়াকে স্রেফ একটা ডাটা হিসেবেই দেখে। তারা মনে করে, ও! এই কাজটা এভাবে হলো না, ঠিক আছে তাহলে এই ভুলগুলো পরের বার করা যাবে না।
প্রতিটি ব্যর্থতাই পরবর্তী সাফল্যের উৎস।ভুল থেকে পাওয়া শিক্ষাকে যদি কাজে লাগানো যায়, তাহলে আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৮. নিজেই নিজের সাফল্য ও আনন্দের সংজ্ঞা তৈরি করা
ধরো, তুমি বন্ধুর জন্মদিনে নিজে হাতে কার্ড বানিয়ে উপহার দিতে পছন্দ করো।কম দামী গিফট বলে অনেকেই হাসাহাসি করলো।এরপরের বার তুমি বেশ দামী উপহারই কিনলে।কিন্তু নিজের হাতে বানানো কার্ড দিতে না পারা, আবার যা কিনেছো তাতেও স্যাটিসফাইড হতে না পারা- এ দুয়ে মিলে মনটাই ভেঙে গেলো।
ক্যারিয়ার গড়ায়, বিভিন্ন সাফল্য-ব্যর্থতা, আনন্দ-বেদনায় কোনটাতে কিভাবে রিঅ্যাক্ট করা উচিত, তার সংজ্ঞাটা একেবারেই ব্যক্তিগত। অন্যের তৈরি করা সংজ্ঞায় নিজেকে ফিট করতে চাইলে কেবল দৌড়তেই হবে, কোন কিছুই উপভোগ করা যাবে না।
হতেই পারে, তুমি ক্রিকেটার হতে চেয়েছো, অ্যাকাডেমিক লেখাপড়ায় গুরুত্ব দেওনি তেমন। কিন্তু নানান জনের কথায় সারাক্ষণই হীনমন্যতা বোধ করো। নিজের ক্রিকেটার সত্তার সাফল্যগুলোকেও ছোট বলে মনে হয়। এখানে, লেখাপড়ায় ভালো না করাটা নয়, বরং নিজের সাফল্যের সংজ্ঞা নিজেই তৈরি করতে না পারাটাই তোমার আসল ব্যর্থতা।
৯. ‘না’ বলতে শেখা
অনেকেই প্রয়োজনীয় সময়েও ‘না’ বলতে পারে না। অনেকে আবার আমতা আমতা করে বলার চেষ্টা করে। মানসিক শক্তি বাড়াতে চাইলে নিজের উপর বিশ্বাস তৈরি করতে হবে। প্রয়োজনের সময় কোন ব্যাখ্যা ছাড়াই ‘না’ বলতে শিখতে হবে। নিজের সীমাবদ্ধতাকে আত্মবিশ্বাসের সাথে মেনে নিতে হবে।
১০. প্রতিটি দিনের ছোট-বড় আনন্দের ঘটনা লিখে রাখা
ডায়রি লেখা খুবই স্বাস্থ্যকর একটি অভ্যাস। মেন্টালি স্ট্রং হতে চাইলে প্রতিদিন কিছু না কিছু ছোট বড় ঘটনা লিখে রাখতে পারো। দেখবে, মোটিভেশন খোঁজার জন্য অন্যের জীবনের চেয়েও নিজেরই বিভিন্ন সময়ের ঘটনা পড়ে আশ্চর্য হবে।
ডায়রি লেখার মাধ্যমে নিজের ছোট ছোট সাফল্যগুলো সেলিব্রেট করতে পারবে। যেহেতু প্রতি দিনের ঘটনা তুমি নিজেই লিখে রাখছো, দেখবে অনেক কাজে অবচেতনভাবেই রেসপন্সিবল আচরণ করতে শুরু করবে। যা তোমার মানসিক শক্তি বাড়িয়ে তুলবে আগের থেকে অনেক বেশি।
তথ্যসূত্র:
- https://www.wikihow.com/Be-Mentally-and-Emotionally-Strong
- https://www.huffpost.com/entry/the-9-essential-qualitie_n_4760403
- https://www.huffpost.com/entry/18-things-mentally-strong-people-do_n_10631534
- https://www.lifehack.org/354489/20-small-habits-build-become-mentally-stronger-this-year
- https://www.independent.co.uk/news/11-ways-to-become-a-mentally-strong-person-a6776641.html
আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে ক্লিক করুন:
- Communication Masterclass by Tahsan Khan
- Facebook Marketing Course by Ayman Sadik and Sadman Sadik
- ঘরে বসে Spoken English Course by Munzereen Shahid
- Microsoft Office 3 in 1 Bundle
- English Grammar Crash Course by Sakib Bin Rashid
- ঘরে বসে Freelancing by Joyeta Banerjee
১০ মিনিট স্কুলের ক্লাসগুলো অনুসরণ করতে সরাসরি চলে যেতে পারেন এই লিঙ্কে: www.10minuteschool.com
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন