তোমাদের মাঝে অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ইতিমধ্যে ক্লাশ করা শুরু করে দিয়েছ। অনেকের হয়ত ক্লাশ শুরু হয়নি এখনও। আর বাকিরা পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছো। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে অনেকেই বইপোকা থাকি। অনেকে অনেক বই পড়ে ফেলি। আমার এখনও মনে পড়ে, আমি যখন এসএসসি আর এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছি সেসময় লুকিয়ে লুকিয়ে পাঠ্যবইয়ের মাঝে গল্প, উপন্যাস এর বই রেখে পড়তাম। ভয় ছিল পাছে আবার বাবা-মায়ের কাছে বকুনি খাই!
এখন আর আগের মত অবস্থা নেই। এখন চাইলেই যখন খুশি বই পড়ে ফেলা যায়। অনেকে আবার বইয়ের প্রিন্টেড কপি না পেলে ই-বুক জোগাড় করে পড়ে ফেলে। বই পড়া এখন যেমন সহজ তেমনি সহজলভ্য। অনেক অনেক বই পড়লেও কিছু বই রয়েছে যেগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই পড়ে নেয়া উচিৎ। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে যে বইগুলো না পড়লেই নয় সেই বইগুলো নিয়ে আজকের এই লেখাটি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশান ইত্যাদি স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য 10 Minute School Skill Development Lab নামে ১০ মিনিট স্কুলের রয়েছে একটি ফেইসবুক গ্রুপ। গ্রুপে জয়েন করুন!
মোটিভেশনাল বই:
আমাদের জীবনে নানা সময়ে নানা কারণে মোটিভেশনের দরকার হয়। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে শুরু করে পরবর্তী জীবনে অনেক বেশি মোটিভেশন এর দরকার হয় যার রসদ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে থেকেই জোগাড় করা উচিৎ। মোটিভেশন নিয়ে বিখ্যাত মোটিভেশনাল স্পিকার জিগ জিগলারকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বেশ মজা করেই বলেছিলেন, “অনেকেই বলে মোটিভেশন বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়না। আমাদের গোসলও ঠিক তেমনি। আর সেজন্য দুটোই আমাদের নিয়মিত দরকার হয়।”
এখনকার সময়ে খুব সহজেই আমাদের মনোযোগ কোনো একটি কাজ থেকে সরে যায়। যেকোন কাজই হোক বা পড়ালেখা – মনোযোগ ধরে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর মনোযোগ ধরে রাখা না গেলে যখন পড়াশোনা বা কাজের কোনটিই হয়না, তখন আমরা মোটিভেশন হারিয়ে ফেলি। আর এই পড়াশোনা কিংবা কাজ এর মাঝে মনোযোগ আনতেই দরকার মোটিভেশন এর। মজার ব্যাপার হচ্ছে এখনকার যুগে সবাই কোনো না কোনো সময়ে মোটিভেশন হারিয়ে ফেলে এবং এর জন্য একটি সুসংবাদ এবং একটি দুঃসংবাদ আছে।
সুসংবাদটি হচ্ছে- আমরা একটু চেষ্টা করলেই কিছু কাজ করে নিজেদের মোটিভেট করতে পারি। আর দুঃসংবাদটি হচ্ছে- সবাই এই কাজ করতে পারবে না এবং অনেকে এই কাজের জন্য তেমন কোনো চেষ্টাই করবে না।
এখান আমরা কয়েকটি মোটিভেশনাল বই এর ব্যাপারে জানব যেগুলো এই মুহূর্তে কিংবা পরবর্তী জীবনে কাজে লাগানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই পড়া উচিৎ।
Think and Grow Rich
by Napoleon Hill
অনেকে ভাবে যে এই বইটি অর্থ উপার্জনের একটি বই। কিন্তু এই বইটি একবার পড়লে তোমরা বুঝতে পারবে এই বই পড়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। অগণিত মানুষের জীবন বদলে গেছে এই বইটি পড়ে। চাইলে তোমরাও তোমাদের ভবিষ্যৎ জীবনকে কাজে লাগানোর জন্য এই বইটি পড়ে ফেলতে পারো।
“Think and Grow Rich” বইটির কথাগুলো হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। এই বইয়ের কথাগুলো যদি ঠিকভাবে আত্মস্থ করা যায় তবে খুব চমৎকার একটি ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা যাবে অনায়াসেই। অনেক মানুষ তাদের জীবনের চরম দুর্দশা কাটিয়ে নিজের সমৃদ্ধি বয়ে নিয়ে এসেছেন এই বই পড়ে আর তার জ্ঞান কাজে লাগানোর মাধ্যমে। শুধু আর্থিক দিক দিয়ে নয়, নিজের সামগ্রিক দিকের উন্নতি সম্ভব এই বই এর কথাগুলো অনুসরণ করলে।
এই বইয়ের যে শিক্ষাটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়েছে সেটি হচ্ছে ৬টি ধাপে নিজের সাফল্য বা প্রাচুর্য অর্জন করা যায়। যেগুলো হচ্ছে-
ধাপ ১: ঠিক কতটুকু সাফল্য তুমি অর্জন করতে চাও সেটি ঠিক করো।
ধাপ ২: ভেবে রাখো এইটুকু সাফল্যের জন্য তুমি ঠিক কী কী বিসর্জন দিতে প্রস্তুত।
ধাপ ৩: কতদিনের মাঝে তুমি এই সাফল্য অর্জন করতে চাও তার একটি সময়সীমা নির্ধারণ করো।
ধাপ ৪: ধাপে ধাপে সাফল্য অর্জনের জন্য একটি পরিকল্পনা করে ফেলো।
ধাপ ৫: পরিকল্পনার সবকিছু লিখে ফেলো।
ধাপ ৬: যা যা লিখে রেখেছ সেগুলো প্রতিদিন অন্তত দুইবার করে দেখো। একবার ঘুম থেকে উঠে আরেকবার ঘুমাতে যাওয়ার সময়।
The 7 Habits of Highly Effective People
by Dr. Stephen Covey
এই বইটি পড়ে একজন গড়পড়তা মানুষ তার জীবনে অনেক কিছু করে ফেলতে পারবে যদি সে বইয়ের কথাগুলো হৃদয়ে ধারণ করতে পারে। কীভাবে অভ্যাস পরিবর্তন করে দিনশেষে একজন বিজয়ী হওয়া যায় তার শিক্ষা পাওয়া যায় এই বইয়ে। এই বইটি পড়ে তুমি যেকোন ধরণের প্রজেক্ট এর কাজ শুরু করার সাহস নিজের মাঝে নিয়ে আসতে পারবে। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জীবনের লক্ষ্য খুঁজে পাবে তুমি এই বইটি পড়ে।
এই বইয়ের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে-
১. মানুষের জীবনে হুট করে কোনো পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়। আমরা যদি জীবনে স্বাস্থ্য, ধনসম্পদ, ক্যারিয়ার কিংবা অন্য যেকোন কিছুরই পরিবর্তন করতে চাই, তবে আমাদের নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু কাজ করতে হবে। আর এর জন্য পদক্ষেপ হিসেবে আমাদের প্রথমে অন্যের কথা শুনে তাদের মতামত জানতে হবে এবং এরপর মানুষকে নিজের কথা বোঝাতে হবে।
আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা মানুষের সাথে কথা বলতে গেলে তারা কী বলছে সেটি শোনার চাইতে বা তাদের কথা বোঝার চাইতে বেশি চেষ্টা করি তাদের কথার উত্তর দিতে। এতে করে তাদের কথাটিও যেমন বুঝতে পারি না, তেমনি আমাদের কথারও কোনো মূল্য থাকে না। আর জীবনে কিছু অর্জন এর পথে অন্যতম একটি পদক্ষেপ হচ্ছে অন্যদের সাথে সঠিকভাবে যোগাযোগ করা।
২. এটি হচ্ছে এই বইয়ের সবচেয়ে চমৎকার একটি দিক। এখানে নিজেকে ৮০ বছরের বৃদ্ধ হিসেবে কল্পনা করতে বলা হয়েছে যখন মৃত্যু সন্নিকটে। এই জায়গাটায় নিজেকে কল্পনা করে দেখলে সেই সময়ে ঠিক কী চাই, কাদের সাথে থাকতে চাই এটা বুঝতে পারা যায়। আর এতে করে জীবনের লক্ষ্য কী বা কী হওয়া উচিৎ সেটাও বুঝে ফেলা যায়।
The Alchemist
by Paulo Coelho
অসাধারণ একটি মোটিভেশনাল বই এটি। তুমি যদি কোনো স্বপ্ন দেখে থাক তবে এই বইটি তোমার জন্যই। এই বইটি তোমাকে শেখাবে কী করে সপ্ন দেখতে হয়, কী করে নিজের সহজাত প্রবৃত্তি অনুসরণ করে ঘোর অনিশ্চিত সময়েও সিদ্ধান্ত নিতে হয়, কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজের মাঝে কোন কাজটি বেছে নিতে হবে এবং সর্বোপরি কী করে নিজের হৃদয়ের কথা অনুসরণ করতে হয়।
এই বইয়ে শেখার মত যা রয়েছে-
১. এই বইয়ের অনেক কিছুর সাথেই তোমার জীবনের অনেক কিছু মিলে যাবে। গল্পের রাখাল বালকের সাথে যা ঘটে তার অনেক কিছুর সাথেই তুমি নিজের জীবনের সম্পর্ক খুঁজে পাবে।
২.তুমি এটাও বুঝতে পারবে এই বই পড়ে যে, তোমার স্বপ্নকে সত্যি করার শক্তি তোমার নিজের মাঝেই রয়েছে।
How to Win Friends and Influence People
by Dale Carnegie
এই মোটিভেশনাল বইটি পুরো একটি প্রজন্মকে পরিবর্তন করে দিয়ে কীভাবে বন্ধুদের মন জয় করে তাদের প্রভাবিত করা যায় সে গোপন তথ্য ফাঁস করে দিয়েছে। মানুষদের সাথে যোগাযোগ তৈরি করার জন্য কিছু কাজ করা যায়। যেমন- যখন কারোর সাথে দেখা হয় তখন তাদের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করা, এর আগে তাদের সাথে দেখা হয়ে থাকলে তাদের নাম মনে রাখা, হাসি দিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ কথা বলা। যে মানুষদের নতুন কারোর সাথে বন্ধুত্ব করতে কিংবা মানুষদের প্রভাবিত করতে সমস্যা হয় তাদের জন্য এই বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চমৎকার এই মোটিভেশনাল বইটিতে তিনটি বিষয়ের উপর জোর দেয়া হয়েছে-
১. মনোযোগ: মানুষকে তোমার মনোযোগ আর সময় দাও।
২. ভালোবাসা: মানুষকে জানাও যে তুমি তাদের পছন্দ করো। তাদেরকে ভুল প্রমাণিত করার চেষ্টা করো না।
৩. আগ্রহ: মানুষকে জানাও যে, তাদের পছন্দের প্রতি তোমার আগ্রহ রয়েছে। তারা চাইলেই তোমার সাথে সেগুলো শেয়ার করতে পারে।
লিডারশিপ বই:
নেতৃত্বের ব্যাপারে একেকজন একেক রকমের মতামত দেয়। কিন্তু একটা ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করা থেকে শুরু করে জীবনের অনেক কাজেই নেতৃত্বের প্রয়োজন পড়ে। আর এই নেতৃত্বের ব্যাপারে জানা তাই প্রয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই। এর জন্য পড়ে ফেলতে পারো এই বইটি-
Act Like A Leader, Think Like A Leader
by Herminia Ibarra
চমৎকার সব উপদেশ সংবলিত এই বইটি ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বাড়ানোর জন্য বেশ কাজের। বইটি পড়ে এটা জানা যাবে যে, কোনো কাজে নেতৃত্ব প্রদানের জন্য একজন নেতার কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা বেশ জরুরি। কোনো কাজে নেতৃত্বের জন্য একজন মানুষকে অতিরিক্ত সচেতনতা অবলম্বন করলেই শুধু হবে না, মাঝে মাঝে তাকে নানা রকম ঝুঁকি গ্রহণ করে কাজ করতে হবে। এভাবে কাজ করার ফলে যে অভিজ্ঞতা হবে সেগুলো কাজে লাগিয়ে পরবর্তীতে কাজ করতে হবে।
বলা হয়ে থাকে, একজন নেতাকে সবসময় নেতার মত করে কাজ করতে হয় আর নেতার মত করে চিন্তাভাবনা করতে হয়। বেশ কঠিন একটি কাজ হলেও কীভাবে এটি করা সম্ভব তা এই বইয়ে দেখানো হয়েছে।
সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্পর্কিত বই:
সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা আমাদের জীবনে অত্যন্ত মারাত্মক একটি কাজ। যেকোন একটি কাজ করতে গিয়ে কিংবা কোনো পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে আমাদের অনেক রকমের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়। বিশ্বের সফল ১% লোক এর মাঝে যেতে চাইলে যে কয়েকটি গুণ দরকার তার মাঝে একটি হচ্ছে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ। সিদ্ধান্ত গ্রহণে আমাদের অনেক সময়ে অনেক রকম জটিলতায় পড়তে হয়। তাই পড়ে ফেলতে পারো এই বইটি-
Decisive: How to make better choices in life and work
by Chip Heath & Dan Heath
যদি তোমার জীবনে কখনও এমন হয় যে দুইটি সিদ্ধান্তের মাঝে একটিই নিতে হবে এবং তুমি দ্বিধায় পড়ে যাও কী করবে, তবে এই বইটি তোমার জন্যেই-
এই বইটি আমাদের প্রতিনিয়ত নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তে সহজভাবে আসার সুযোগ করে দেয়। সাধারণত কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে আমরা চারটি ধাপ অনুসরণ করি। প্রথমত আমরা কোনো একটা কিছু পছন্দ করি। এরপর আমাদের হাতে কী কী বিকল্প আছে সেগুলো দেখি। এর মাঝ থেকে একটি পছন্দ করে সেটি গ্রহণ করার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ শেষ করি।
যদিও এই চারটি ধাপ বেশ যৌক্তিক বলে মনে হয়, তবুও অনেক সময় নিজের স্বার্থের প্রশ্নে কিংবা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে সিদ্ধান্ত গ্রহণে বাধা চলে আসে। আর এই ধরণের বাধা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে এই বইটি।
অনেক সময় এমন হয় যে আমরা কোনো বিষয় নিয়ে কম জানা সত্ত্বেও অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী থাকি। তখন আমরা এমন তথ্য খুঁজতে থাকি যেগুলো আমাদের ধারণাকে সমর্থন করে। আর যে তথ্যগুলো আমাদের ধারণার বিপরীতমুখী হয় সেগুলোকে পাত্তা দেইনা। এই বিষয়গুলি থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সুবিধা করে দেয়ার জন্যই সাহায্য করবে এই বইটি।
এই বইয়ের চারটি চমৎকার শিক্ষা হচ্ছে-
১. সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় যত বেশী সম্ভব বিকল্প নিয়ে ভাবা।
২. কোনো একটা বিষয় নিয়ে বাস্তবিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন জ্ঞান অর্জন করা, এতে করে আগের ধারণা ভুলও প্রমাণিত হতে পারে।
৩. বিকল্প পথগুলো থেকে দূরত্ব বজায় রেখে সেগুলো নিয়ে আবার ভেবে দেখা।
৪. সিদ্ধান্ত গ্রহণে কোনো ধরণের ভুল করলেও তার জন্য প্রস্তুত থাকা।
টাইম ম্যানেজমেন্ট বই:
খুব সম্ভবত ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবন – টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ব্যাপারটাতেই আমাদের সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয়। আর এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই পরে ফেলতে পারো এই বইটি-
Getting Things Done: The Art of Stress-Free Productivity
by David Allen
চমৎকার এই বইটি পড়ে জেনে নিতে পারো কীভাবে টাইম ম্যানেজমেন্ট করতে পারবে কোনো ঝামেলা ছাড়াই। কীভাবে সময়ের মাঝেই কাজগুলো করে নিবে তা জানতে পড়ে ফেলো এই বইটি।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে যে বইগুলো না পড়লেই নয়!
ছবি সংগ্রহ করা হয়েছে Amazon.com থেকে।
১০ মিনিট স্কুলের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়: write@10minuteschool.com
আপনার কমেন্ট লিখুন